ফ্রিল্যান্সিং কি এবং মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো জানুন

আসসালামু আলাইকুম, প্রিয় পাঠক আপনারা হয়তো আগে ফ্রিল্যান্সিং কি এবং মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো এবং ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি এ বিষয়ে অনেক সঠিক তথ্য খোঁজাখুজি করেছেন কিন্তু পাননি। আপনাদের মধ্যে যারা খুঁজে পাননি তারা আজকে আমার এই পোষ্টের মাধ্যমে এ বিষয়ে জানতে পারেন এজন্য শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
ফ্রিল্যান্সিং কি এবং মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো জানুন
আজকে আপনারা আমার এই পোষ্টের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং কি এবং মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো এছাড়াও ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি, ফেসবুকে লেখালেখি করে আয়, ফেসবুকে লেখালেখি করে আয় করার জন্য কিসের প্রয়োজন হয় এবং ফ্রিল্যান্সিং কত প্রকার ইত্যাদি বিষয়ের ওপর অনেক বিস্তারিত তথ্য সঠিকভাবে আলোচনা করা হয়েছে। যেগুলো পড়ার মাধ্যমে আপনারা এ সকল বিষয়ের ওপর সঠিক ধারণা পাবেন এবং উপকৃত হবেন এজন্য আপনারা শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

ভূমিকা

বর্তমান সময়ে এখন অনলাইনে মানুষ বিভিন্ন রকমের কাজ করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করছে ঘরে বসেই। ফ্রিল্যান্সিং কাজটা হচ্ছে এমন একটা কাজ যেটা আপনি ঘরে বসে আপনার স্বাধীন মত সময় করতে পারেন। এটার জন্য আপনাকে কোন অফিস টাইম এর মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকতে হয় না। এই কাজের মাধ্যমে আপনি অনলাইনের মাধ্যমে অন্যের বা কোনো প্রতিষ্ঠানের কাজ করে টাকা ইনকাম করতে পারেন। এখন অনেক সাইট আছে যেগুলোর মাধ্যমে আপনারা সহজে মোবাইলের 
মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং কাজ শিখে সেগুলো থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন।এছাড়াও এখন ফেসবুকে লেখালেখি করে ইনকাম করা যাচ্ছে। আপনি ফেসবুকে গল্প লিখার মাধ্যমে, এফিলিয়েট মার্কেটিং করে অথবা ফেসবুক গ্রুপ থেকেও আয় করতে পারেন। ফেসবুকে লেখালেখি করে আয় করার জন্য আপনাকে প্রথমেই একটি পেজ খুলতে হবে এবং এখানে আপনাকে একটি অ্যাকাউন্ট খোলার মাধ্যমে এই পেজটি চালু করতে হবে এই পেজে আপনাকে ফলোয়ার এবং লাইক বাড়াতে হবে। 

এছাড়াও আপনার এই পোস্টটিতে নিয়মিতভাবে কনটেন্ট লিখে সেটা পাবলিশ করতে হবে। এখন বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং কাজের অনেক চাহিদা রয়েছে এবং দিন দিন এটা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এখন অনেকেই ডাটা এন্ট্রি, ভিডিও এডিটিং, এসইও, এফিলিয়েট মার্কেটিং, ট্রান্সলেটর, কন্টেন্ট রাইটিং এবং গ্রাফিক্স ডিজাইন ইত্যাদি ফ্রিল্যান্সিং এর কাজগুলো অনলাইনে করছে।

ফেসবুকে লেখালেখি করে আয়

বর্তমান সময়ে আমরা এখন লেখালেখি করে আয় করতে অনেকেই হয়তো ভালোবাসি কিন্তু কিভাবে লিখতে হবে এর জন্য কি কি থাকা দরকার কি কি যোগ্যতা লাগবে এ বিষয়ে হয়তো আমরা কিছুই জানিনা। আজকে আপনারা আমার এই পোস্টের মাধ্যমে লেখালেখি করে আয় করতে পারবেন কিভাবে এ সম্পর্কে জানতে পারবেন। আমরা এখন অনেকে অনলাইনে অনেক লেখালেখি করার জন্য ফেসবুক প্রতিষ্ঠানকে বেছে নিয়ে থাকি এর কারণ হচ্ছে এখন প্রায় বেশিরভাগ মানুষই আমরা ফেসবুকে 
বিভিন্ন রকমের পোস্ট এবং লেখালেখি পোস্ট করে থাকি এবং সেগুলো দেখতে থাকি ও পড়তে থাকি। কিন্তু এ বিষয়টি একেবারে সহজ নয় এর জন্য আপনাকে কিছু বিষয়ের উপর দক্ষতা অর্জন করতে হবে। আপনি ফেসবুকে লেখালেখি করে আয় করতে পারবেন। সেটা গল্প লিখে হোক বা অন্য কোন উপায়ে। আপনি আপনার দক্ষতা ও যোগ্যতা না থাকলে কখনোই ফেসবুকে লেখালেখি করে আয় করতে পারবেন না। আপনারা আপনার পছন্দ অনুযায়ী ফেসবুকে লেখালেখি করে অর্থাৎ যে 

কোন বিষয়ের উপরে লেখালেখি করার মাধ্যমে টাকা উপার্জন করতে পারেন। এজন্য কিছু জনপ্রিয় টপিক হতে পারে প্রোডাক্ট রিভিউ, শিক্ষা বিষয়ক এবং টেকনোলজি রিলেটেড পোস্ট ইত্যাদি। এছাড়াও আপনারা মজার মজার অনেক ভালো এবং চোখে আকর্ষণীয় গল্প বানিয়ে ফেসবুক থেকে আয় করতে পারেন এটা হচ্ছে একটা জনপ্রিয় ওয়েবসাইট যেটার মাধ্যমে আপনারা কি করে আয় করতে পারবেন।ফেসবুকে লেখালেখি করে আয় করার কয়েকটি উপায় বলা হলো

ফেসবুকে গল্প লিখে আয়ঃ ফেসবুকে আপনি যদি গল্প লিখে টাকা আয় করতে চান এজন্য দরকার হবে একটা আপনার নিজস্ব ওয়েবসাইট। তারপরে আপনাকে ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেল ফেসবুকের সঙ্গে কানেক্টেড থাকার জন্য আপনার দরকার হবে একটি পেজ এর। তারপরে আপনি সফলভাবে সকল নিয়ম অনুযায়ী ফেসবুকের মাধ্যমে ফেসবুকে গল্প লিখে টাকা আয় করতে পারবেন। আপনি যখন একটি ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেল পাবলিশ করার জন্য একটি উপযোগী পেজ তৈরি করবেন তারপরে আপনি চাইলেই যে কোন সময় আপনি যে কোন জায়গা থেকে এই ফেসবুকে গল্প লেখার মাধ্যমে টাকা উপার্জন করতে পারবেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংঃ আপনার যদি ফেসবুক পেজে প্রচুর পরিমাণে লাইক ও ফলোয়ার থাকে তাহলে আপনি সহজেই ফেসবুকে কোন কনটেন্ট লেখার মাধ্যমে আয় করতে পারবেন আর এফিলিয়েট মার্কেটিং হতে পারে এটার জন্য একটি দুর্দান্ত উপায়। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে এক ধরনের পার্টনারশিপ প্রোগ্রাম এটার মাধ্যমে আপনার দ্বারা কোন প্রোডাক্টের প্রতিটি সেলের জন্য আপনি একটা নির্দিষ্ট কমিশন পাবেন এবং এখান থেকে ইনকাম করতে পারবেন। অর্থাৎ আপনি 

যখন কোন কোম্পানির অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম এর সাথে যুক্ত থাকবেন তখন আপনি সেই কোম্পানির প্রতিটি প্রোডাক্ট এর এফিলিয়েট লিংক পাবেন। তারপরে আপনি কোন একটা প্রোডাক্ট এর বিষয়ে সুন্দরভাবে লিখে যখন আপনি প্রোডাক্টের এফিলিয়েট লিংক শেয়ার করবেন এবং আপনি এই প্রোডাক্টের সুন্দর রিভিউ অথবা ছবি দেয়ার মাধ্যমেও এফিলিয়েট লিংকটি শেয়ার করতে পারেন। এই অ্যাফিলিয়েট লিংক এর মাধ্যমে যত বেশি বার প্রোডাক্ট কেনা হবে আপনিও তখন ততবার একটা 

নির্দিষ্ট পরিমাণের কমিশন পাবেন। আপনার ফলোয়াররা যখন সেই প্রোডাক্ট কিনবে আর আপনি এখান থেকে একটা ভালো পরিমাণে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এভাবেই আপনার ফেসবুক পেজে হাজার হাজার ফলোয়ার যদি থাকে তাহলে আপনি সহজেই ফেসবুক থেকে লেখালেখি করে টাকা ইনকাম করার জন্য আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিং বেছে নিতে পারেন এবং এটা একটি জনপ্রিয় মাধ্যম।

ফেসবুক মার্কেটপ্লেসঃ ফেসবুক মার্কেটপ্লেস হচ্ছে ফেসবুকেরই একটা পণ্য কেনাবেচা করার প্ল্যাটফর্ম। অর্থাৎ এটা হচ্ছে একটা অনলাইন ভিত্তিক সেবা প্রদান কেন্দ্র যেখানে আপনারা বিক্রেতা ও ক্রেতারা একসাথে সংযুক্ত থাকেন। এটার মাধ্যমে অনেক বিক্রেতারা তার যে কোন পণ্য বিক্রয় করার জন্য পোস্ট করে থাকে এবং এটা দেখে ক্রেতারা সেই পণ্যটি কিনতে ইচ্ছুক হয় এবং কিনে থাকে। এটার মাধ্যমে আপনারা সরাসরি নিজের প্রোডাক্ট বা সার্ভিস এর তালিকা করতে পারবেন। এভাবেই লিস্টিং করার মাধ্যমে আপনারা ক্রেতাদের সাথে যোগাযোগ করে আপনার পণ্যটি বিক্রয় করতে পারেন।

ফেসবুক গ্রুপ থেকে আয়ঃ ফেসবুকে এখন অসংখ্য গ্রুপ আছে আপনি আপনার পছন্দ মতো যে কোন গ্রুপে যুক্ত হতে পারেন। আপনি যদি কন্টেন্ট রাইটিং সার্ভিস প্রদান করতে চান তাহলে আপনি অবশ্যই কনটেন্ট রাইটিং সার্ভিস রিলেটেড ফেসবুক গুলোর সাথে যুক্ত থাকবেন। আবার আপনি যেকোনো রকমের কনটেন্ট ক্লাইন্টদের জন্য অনেক বিষয়ের ওপর কনটেন্ট লিখে থাকেন তাহলে আপনি সেই বিষয়ের ওপরে সেই ধরনের গ্রুপের সাথে যুক্ত থাকবেন। এভাবে আপনি কনটেন্ট লেখার জন্য আপনাকে হায়ার করা হবে আপনি কনটেন্ট রাইটিং এর কাজ করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন ফেসবুক গ্রুপ থেকে।

স্পনসর্ড পোস্টঃ আপনি চাইলে স্পনসর্ড কনটেন্ট মাধ্যমেও সরাসরি টাকা ইনকাম করতে পারবেন।স্পনসর্ড পোস্ট হচ্ছে ধরুন আপনি কোন কোম্পানির কোন প্রোডাক্ট বা সার্ভিস সম্পর্কে একটি রিভিউ কন্টেন্ট লিখে আপনার ব্লগ বা ফেসবুক পেজে পাবলিশ করেছেন আর এটাই হচ্ছে স্পনসর্ড পোস্ট। এক্ষেত্রে চাইলে আপনি সেই কোম্পানির প্রোডাক্ট এর রিভিউ লিখার মাধ্যমেও প্রমোশন করতে পারবেন এবং আপনাকে সেই কোম্পানি এটা নির্দিষ্ট পরিমাণে টাকা দিয়ে থাকবে। এই স্পনসর্ড পোস্ট 

লেখার মাধ্যমে যদি আপনি ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই অনেক কোম্পানি এবং ব্র্যান্ডের সাথে যোগাযোগ রাখতে হবে এছাড়াও আপনার ফেসবুক পেজে থাকতে হবে অনেক ফলোয়ার্স।

ফেসবুকে লেখালেখি করে টাকা উপার্জন করার জন্য কিসের প্রয়োজন হয়

আমরা এখন সকলেই জানি লিখে অনলাইনের মাধ্যমে ইনকাম করার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় উপায় হচ্ছে ব্লগিং। আর আপনাদের ব্লগিং করে টাকা আয় করার জন্য থাকতে হবে একটি অনলাইন ব্লগ। এভাবে আপনারা যদি ফেসবুকে লেখালেখি করে আয় করতে চান তাহলে আপনাদের দরকার হবে একটা ফেসবুক পেজের। আর ফেসবুকে লেখালেখি করার এই প্রক্রিয়াটিকে বলা হয় ফেসবুক ব্লগিং। আপনার ফেসবুক ব্লগিং করার জন্য প্রথমেই দরকার হবে একটা ফেসবুক পেজ এর। আপনার 

প্রথমেই একটা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে এবং আপনি এই একাউন্টের মাধ্যমে ফেসবুক পেজ বানাতে পারবেন এবং এটা আপনাদের ফেসবুক ব্লগ হিসেবে কাজ করে থাকবে। এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনারা ফেসবুকে লেখালেখি করে টাকা উপার্জন করার জন্য যে একটা ফেসবুক ব্লক অথবা ফেসবুক পেজ আপনারা কিভাবে তৈরি করবেন সে বিষয়ে জানিয়ে দেওয়া হবে। তারপরে আপনারা এই ফেসবুক পেজে কিভাবে ব্লগ পোস্ট পাবলিশ করবেন সেটাও বলা হবে।

একটা ফেসবুক ব্লক অথবা ফেসবুক পেজ তৈরি করুন

একটা ফেসবুক পেজ তৈরি করা আপনাদের কাছে খুব সহজ এটা আপনারা মাত্র ১০ মিনিটের মধ্যেই তৈরি করে এবং কাস্টমাইজ করে ফেলতে পারবেন। ফেসবুকে আপনারা একটা ফেসবুক পেজ তৈরি করার জন্য আপনাদের প্রথমে যেতে হবে ব্রাউজারে www.facebook.com ব্রাউজ করার মাধ্যমে আপনি ফেসবুকে অ্যাকাউন্ট লগইন করে নিতে পারবেন। নিচে আপনাদের facebook এর মোবাইল অ্যাপ দিয়ে ফেসবুক পেজ খোলার নিয়ম দেখানো হলো

স্টেপ ১ঃ আপনি আপনার মোবাইলের ফেসবুক এ প্রবেশ করুন এবং ওপরে ডান দিকের প্রোফাইলের থ্রি ডট মেনুতে ক্লিক করুন এরপরে আপনার সামনে পেজ অপশনটি চলে আসবে এবং সেখানে ক্লিক করতে হবে।

স্টেপ ২ঃ তারপরে আপনি পেজ অপশনে যাওয়ার পরে আপনাকে ক্রিয়েট(Create) বাটনে ক্লিক করতে হবে। তারপরে আপনার সামনে আসবে গেট স্টারটেড(Get Started) বাটন তখন আপনি এটাতে ক্লিক করবেন।

স্টেপ ৩ঃ এবার আপনাকে আপনার ফেসবুক পেজের নাম দিতে হবে। আপনি যে বিষয়ের উপরে ফেসবুকে লেখালেখি করতে চান আপনি চাইলে সে বিষয়ে সাথে সম্পর্ক রেখে একটি সুন্দর নাম দিতে পারেন এখানে।

স্টেপ ৪ঃ এবার আপনাকে সিলেট করতে হবে আপনার পেজটি যে ক্যাটাগরির অন্তর্ভুক্ত হবে সেই ক্যাটাগরির নাম এবং তারপরে ক্রিয়েট(Create) বাটনে ক্লিক করতে হবে।

স্টেপ ৫ঃ এভাবে আপনার ফেসবুক পেজ তৈরি হয়ে যাবে অর্থাৎ এভাবে আপনার ফেসবুক পেজ তৈরি হয়ে গেল। এরপরে আপনাকে ফেসবুক ব্লগিং শুরু করার জন্য আপনার পেজটিকে ভালোভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে নিতে হবে। আপনি চাইলে আপনার প্রোফাইলে একটা পিকচার এবং একটা ভালো কভার ফটো আপলোড করতে পারেন। আপনার পেজের এবাউট সেকশনে আপনি চাইলে যেকোনো ধরনের কনটেন্ট আপনার অডিয়েন্সের সাথে শেয়ার করার মাধ্যমে সে বিষয়ে ছোট আকারের একটা বর্ণনা দিতে পারেন। তারপরে আপনি ফলোয়ার বানানোর জন্য আপনার যে ফেসবুক ফ্রেন্ড আছে তাদের ইনভাইট পাঠাতে পারেন এতে করে আপনার ফলোয়ার বাড়বে।

ফেসবুক পেজে লেখালেখি/ব্লগ পোস্ট পাবলিশ করুন

আপনি আপনার ফেসবুক পেজ বানানোর পরে সেই পেজে লাইক এবং ফলোয়ার পাওয়ার জন্য আপনাকে সেই পেজে কনটেন্ট পাবলিশ করতে হবে। এজন্য আপনাকে ফেসবুক একাউন্টের পেজ (Pages) সেকশন থেকে তৈরি করার জন্য পেজটিতে প্রবেশ করতে হবে। এরপরে আপনি ওপরে পোস্ট করার একটা বক্স পেয়ে যাবেন এবং সেখানে আপনি চাইলে আপনার কনটেন্ট লিখতে পারেন। আপনি চাইলে আপনার কন্টেন্টের সঙ্গে ছবি অথবা ভিডিও যুক্ত করতে পারেন। আপনার মনে রাখতে হবে আপনার কনটেন্টই 

হচ্ছে রাজা। আপনি যত ভালো কনটেন্ট লিখে আপনার পেজে পাবলিশ করবেন মানুষ তত আপনার কনটেন্ট বেশি পছন্দ করবে এবং করবে। এভাবে যদি আপনি মানুষের পছন্দের ওপর ভিত্তি করে অনেক ভালো কনটেন্ট লিখে আপনার ফেসবুকে পোস্ট করতে পারেন তাহলে আপনি অনেক বেশি পরিমাণে অডিয়েন্স দাঁড়াতে পারবেন এবং আপনার পেজটিকে মানুষ ফলো করবে। যখন আপনার পেজে প্রচুর পরিমাণে ফলোয়ার থাকবে তখন আপনি এটার মাধ্যমে বিভিন্ন লেখালেখি করে ফেসবুক পেজ থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

ওয়ার্ড প্রসেসরে লেখালেখির জন্য বিভিন্ন স্টাইলের অক্ষরকে কি বলে

ওয়ার্ড প্রসেসরে লেখালেখির জন্য বিভিন্ন স্টাইলের অক্ষরকে বলে থাকে ফন্ট।

লেখালেখির কাজে তথ্য প্রযুক্তির উপহার কোনটি

লেখালেখির কাজে তথ্য প্রযুক্তির উপহার কোনটি এই প্রশ্নে সঠিক উত্তর হবে ওয়ার্ড প্রসেসর।

ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি

মানুষ এখন ঘরে বসে টাকা আয় করার জন্য অনেক রকম ও তাই অবলম্বন করে থাকতে অনলাইনে। আর এখন ঘরে বসে টাকা ইনকাম করার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম বা উপায় হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং। এখন এই খাতে অনেক কাজ থাকার জন্য এর পরিধি দিন দিন বাড়ছে এবং মানুষ পাল্লা দিয়ে ছিলাম সিংহ খাতে কাজ করছে এবং দিন দিন নতুন ফ্রিল্যান্সারদের সংখ্যা ও বাড়ছে। যারা নতুন তারা কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবেন এ বিষয়ে হয়তো অনেকেই জানেন না বা কোন ক্যাটাগরিতে কাজ করলে 
তারা সফলতা লাভ করতে পারবেন সহজে এ বিষয়ে অনেকে হতাশ হয়ে পড়েন এবং শেষ পর্যন্ত দেখা যাচ্ছে যে তারা ফ্রিল্যান্সিং থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে এমন একটি কাজ যেখানে আপনারা নিজের কাজ করতে অন্যদের অথবা প্রতিষ্ঠানের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করার মাধ্যমে কোন নির্দিষ্ট প্রকল্প এ যোগদান করে থাকেন এবং নির্দিষ্ট মূল্যের বিনিময়ে আপনারা তাদের থেকে সেবা পান অথবা সেবা প্রদান করে থাকেন। এখানে আপনি আপনার স্বাধীন মত কাজ করতে পারবেন এবং 

আপনি নির্ধারণ করতে পারবেন আপনার কাজের সময় এবং পরিমাণ। এটা হচ্ছে একটা অনলাইন ভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম এখানে অনেক ক্যাটাগরিতে কাজ করার সুযোগ পাবেন আপনি। ফ্রিল্যান্সিং এ এখন অনেক ধরনের কাজের চাহিদা আছে এবং মানুষ এগুলোকে প্রাধান্য দিয়ে বেশি বেশি করছে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে কোন কাজের চাহিদা বেশি

ডাটা এন্ট্রিঃ ডাটা এন্টি কাজটি এখন ফ্রিল্যান্সিং জগতের সবচাইতে সহজ কাজ এবং এই কাজটি নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য একটু সহজ এবং এখন এটাতে তারা বেশি আগ্রহী প্রকাশ করছে এজন্য এটি তাদের পছন্দের তালিকায় প্রথম স্থান দখল করেছে। এজন্য এ বিষয়ে উপর আপনার দক্ষতা থাকতে হবে এবং জানতে হবে কিছু টুলের ব্যবহার। এছাড়াও আপনার টাইপিং স্পিড থাকতে হবে আপনার মাইক্রোসফট এক্সেল ওয়ার্ড সহ অনেক সফটওয়্যার এর ওপর দক্ষতা থাকতে হবে। এই সেক্টরে কাজ করা অনেক প্রতিযোগিতামূলক এজন্য নতুনদের প্রথমে এ সেক্টরে কাজ পাওয়াটা একটু কঠিন হয়ে পড়ে।

ডিজিটাল মার্কেটিংঃ ফ্রিল্যান্সিং কাজগুলোর মধ্যে ডিজিটাল মার্কেটিং ও অন্যতম বর্তমান সময়ে। এখন অনলাইনের জগতে তার প্রত্যেকটি ক্ষেত্রেই এই ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ ছাড়া যেন কোন কল্পনা করা যায় না। এখন বাংলাদেশের লোকাল মার্কেটে অথবা ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে এই ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজের অনেক চাহিদা আছে। বর্তমানে এখন অনেক ছোট বড় বিভিন্ন রকমের অনলাইন অথবা অফলাইন ব্যবসা আছে এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানগুলো এখন ডিজিটাল মার্কেটারদের 

দিয়ে অনলাইনে তাদের প্রতিষ্ঠানের প্রচারণার কাজ করে থাকে এজন্য এখন এই কাজের চাহিদা দিন দিন বেড়ে চলেছে। এই সেক্টরে একটা কাজ থাকে না থাকে অনেক কাজে এবং সেগুলো বিভিন্ন ক্যাটাগরি তো বিভক্ত থাকে। ডিজিটাল মার্কেটিং এর জনপ্রিয় কাজগুলোর মধ্যে হলে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, ভিডিও, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন, এফিলিয়েট মার্কেটিং এবং কনটেন্ট মার্কেটিং ইত্যাদি।

ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্টঃ প্রোগ্রামিং সেক্টরের একটা বড় অংশ হলেও ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্ট ফ্রিল্যান্সিং জগতের একটা বড় জায়গা দখল করে আছে। এটা এখন বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং কাজের সেরা একটি কাজ। অনলাইনে আপনারা যেকোনো ধরনের কাজ অথবা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনার জন্য আপনাদের দরকার হবে একটি ওয়েবসাইট এর। আর এ জন্য এখন প্রতিদিন নতুন নতুন ওয়েবসাইট তৈরি করা হচ্ছে আর এখন এই ওয়েবসাইট তৈরি এবং ডেভেলপমেন্টের কাজের চাহিদা ও অনেক বেশি। এ কাজের চাহিদাই বেশি এবং কাজের মূল্য বেশি এজন্য এখন অনেকেই এই কাজটি বেছে নিচ্ছে।

গ্রাফিক্স ডিজাইনঃ ফ্রিল্যান্সিং জগতের আরেকটি বড় জায়গা দখল করে আছে গ্রাফিক্স ডিজাইন এবং এটা সবচেয়ে বিস্তৃত সেক্টর এখন। এই গ্রাফিক্স ডিজাইনের ওপর যদি আপনার ভালো দক্ষতা থাকে তাহলে আপনি অবশ্যই একটা বড় কোম্পানি অথবা প্রতিষ্ঠানের চাকরি করতে পারবেন এবং একটা ভালো বেতন পাবেন। এছাড়াও আপনি একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হিসেবে নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারবেন এটা হচ্ছে একটা স্বাধীন পেশা। বিভিন্ন অনলাইন মার্কেটপ্লেসে যেমন ধরুন ফ্রিল্যান্সার ডট কম, ফাইবার এবং আপ ওয়ার্ক ইত্যাদ গ্রাফিক্স ডিজাইনের অনেক কাজ পাবেন এবং এই কাজ করার মাধ্যমে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজারঃ বর্তমান সময়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয় এই সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার এর কাজ। এখন সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজারের কাজ অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠছে এখন অনেক ব্যক্তি বা সংস্থা রয়েছে যারা বিভিন্ন সোশ্যাল একাউন্ট পরিচালনা করার জন্য তাদের সময় অথবা জ্ঞান থাকে না এজন্য তারা অ্যাকাউন্ট ম্যানেজমেন্ট থেকে শুরু করে পেইড মার্কেটিং কন্টেন্ট রাইটিং সহ আরো অনেক কাজ আছে যেগুলো করার জন্য বিভিন্ন সোশ্যাল 

মিডিয়াম ম্যানেজার এক্সপার্টদের খোঁজ করে থাকেন এবং নিয়োগ দেন। যাদের ফেসবুক এবং ইনস্টাগ্রাম সহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর ব্যবহার করার ভালো দক্ষতা আছে তাদের এই সেক্টরে কাজ করার জন্য বেছে নেওয়া হয় এবং এরা প্রতি ঘন্টায় ২০ থেকে ২৫ ডলার অথবা তারও বেশি চার্জ নিয়ে থাকেন।

কনটেন্ট রাইটিংঃ ফ্রিল্যান্সিং কাজগুলোর মধ্যে এখন অনেকে কনটেন্ট রাইটিং করছে এবং এটা বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এখন এর বেশি চাহিদা আছে বিশ্বব্যাপী যারা লিখতে পছন্দ করে এবং এই কাজের উপর ভালো দক্ষতা আছে তারা লেখালেখি করে অথবা কনটেন্ট রাইটিং করে ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারেন। এখন বিভিন্ন অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট প্লেসে বিভিন্ন কনটেন্ট রাইটারদের কনটেন্ট রাইটিং সেবা প্রদান করা হচ্ছে এবং তারা স্বাবলম্বী হতে পারছে। এখন ইংরেজি এবং বাংলা ভাষাতে কন্টেন্ট রাইটিং করা যায় এবং ইংরেজি কনটেন্ট এর চাহিদা এখন বেশি। এজন্য আপনার যদি ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা থাকে তাহলে আপনি অবশ্যই এই কাজটি শুরু করতে পারেন।

ট্রান্সক্রিপশনঃ ফ্রিল্যান্সিং জগতে এখন এই কাজের চাহিদাও দিন দিন বেড়ে চলেছে। আপনাদের মধ্যে যদি কারও ট্রানসক্রিপশন বা ভাষান্তর কাজে ভালো দক্ষতা থাকে তাহলে আপনি অবশ্যই এই কাজের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনার যদি ইংরেজি, আরবি, রুশ এবং ফ্রেঞ্চ ইত্যাদি ভাষার ওপর ভালো জ্ঞান থাকে অথবা আপনি যত বেশি পরিমাণে ভাষা এর ওপর ভালো দক্ষতা অর্জন করতে পারবেন তাহলে আপনি তত বেশি পরিমাণে টাকা আয় করতে ও পারবেন। এছাড়াও আপনারা বাংলা ভাষার ভিডিও বা অডিও শুনে সেগুলোর প্রতিলিপি তৈরি করার মাধ্যমেও আয় করতে পারেন।

ফ্রিল্যান্সিং কত প্রকার

বর্তমান সময়ে এখন অনলাইনের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করার অন্যতম মাধ্যম বা উপায় হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং। এখন এই কাজের পরিমাণ দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে কারণ এতে কাজ করা যায় ঘরে বসে যে কোনো সময়ে এবং এই কাজের সুযোগ সুবিধা ও ইনকাম বেশি। এজন্য এ বিষয়ে আমাদের জানার কোন শেষ নেই। আজকে আমার এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন ফ্রিল্যান্সিং কত প্রকার এবং কি কি। এজন্য আপনাদের হাতে সময় নিয়ে এই আর্টিকেলটি পড়তে হবে তাহলে 

অবশ্যই আপনারা এই ব্যাপারে বুঝতে পারবেন এবং সঠিক ধারণা পাবেন। তাহলে আগে চলুন আপনাদের বলি ফ্রিল্যান্সিং আসলে কি

ফ্রিল্যান্সিং কি বা কাকে বলে

ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে অনলাইন এ কোন কোম্পানির অথবা কারো ব্যক্তিগত কাজ আপনি ঘরে বসেই অর্থাৎ আপনার নিজের জায়গা থেকে অনলাইনের মাধ্যমে সেই কাজটি সম্পন্ন করে দিয়ে এটার বিনিময়ে অর্থ উপার্জন করতে পারেন আর এটাই হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং। সহজে বললে এটাকে বলা যেতে পারে অনলাইনের মাধ্যমে অন্য কারো কাজ করে দেওয়ার পরিবর্তে টাকা নেওয়া কেই বলা হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং। এবার আপনাদের জানাবো ফ্রিল্যান্সিং কাজ কত প্রকার।

ফ্রিল্যান্সিং কত প্রকার ও কি কি

আসলে ফ্রিল্যান্সিং কত প্রকার বলতে বোঝানো হয় ফ্রিল্যান্সিং এর কাজকে। অর্থাৎ প্রশ্নটা এমন হবে যে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ কত প্রকার। এখন ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ অনেক আছে আর আপনারা ফ্রিল্যান্সিং এর যে কোন কাজই আপনাদের সময় মতো ঘরে বসে করতে পারবেন। এটা একটা বড় সুবিধা এই কাজ করার। এখন বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিংয়ের সেক্টরে অনেক কাজ আছে যেগুলো করার মাধ্যমে আপনারা নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারবেন সফলভাবে। নিজে কয়েকটি ফ্রিল্যান্সিং কাজের কথা বলা হলো আশা করি আপনারা এই কাজগুলো শিখার মাধ্যমে ভালো কিছু করতে পারবেন

এসইও এর কাজঃ এসইও হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। একটি ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিনের জন্য অপটিমাইজেশন করে সার্চ ইঞ্জিনে ভালো পজিশনে নিয়ে আসাকেই বলা হয়ে থাকে এসইও। বর্তমান সময়ে এই পেশাটি অনেক ভালো এবং অনলাইনে আয় করার একটি মাধ্যম। আপনারা যদি ভালোভাবে এই কাজটি শিখতে পারেন তাহলে অবশ্যই অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন এবং একটি স্থায়ী চাকরি ও পাবেন।

গ্রাফিক্স ডিজাইনঃ বর্তমান সময়ে এখন অনেকে গ্রাফিক্স ডিজাইন এর বিভিন্ন সেক্টরে কাজ করে নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তুলছে সফলভাবে এবং অনলাইনে টাকা ইনকাম করছে। এখন এই কাজের অনেক চাহিদা এবং দিন দিন এটা বৃদ্ধি পাচ্ছে। গ্রাফিক্স ডিজাইনের অনেক কাজ আছে যেমন লোগো ডিজাইন করা, পোস্টার, ব্যানার, ফেস্টুন এবং টি-শার্ট ডিজাইন ইত্যাদি। এক্ষেত্রে আপনারা ফ্রিল্যান্সার ডটকম, ফাইবার, আপ ওয়ার্ক ইত্যাদি সেক্টরে কাজ করতে পারবেন। এখন অনেকেই এই গ্রাফিক্স ডিজাইন ভালোভাবে শিখে কাজ করছে।

ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্টঃ ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্ট এর কাজটি হচ্ছে একটি ওয়েবসাইট সম্পর্কিত। একটি ওয়েবসাইট দেখতে কেমন হবে এটা হচ্ছে ওর ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্ট বিষয়টি হলো একটা ওয়েবসাইটকে ব্যবহার উপযোগী করে তোলা। এখন অনলাইনে মার্কেটিং করার জন্য ওয়েবসাইটের কোন বিকল্প নেই। আপনার যদি ফেসবুক অথবা ইউটিউবের চ্যানেলে কোন ওয়েবসাইটে না থাকে তাহলে আপনি কিন্তু মানুষের কাছে বিশ্বস্ত হতে পারবেন না এবং মার্কেটিং এর কাজ করার জন্য আপনার একটা ওয়েবসাইট থাকা দরকার।

ভিডিও এডিটিংঃ এখন অনেকে ভিডিও এডিটিং এর কাজ করে বা শিখে দক্ষতা অর্জন করার মাধ্যমে অনলাইনের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করছে এবং এটার পরিমাণ দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এখন অনেকে ফেসবুকে অথবা ইউটিউবে বিভিন্ন রকমের ভিডিও এডিটিং করার মাধ্যমে সেগুলো পোস্ট করে থাকে এবং এভাবে টাকা ইনকাম করা যায়। অনেকে আবার এখন ভিডিও এডিটিং এর এজেন্সি তৈরি করছে এবং অনেকেই শেখাচ্ছে।

আর্টিকেল রাইটিংঃ বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট গুলোতে কাজ করা হচ্ছে আর্টিকেল রাইটিং করে এবং একটা ভালো পরিমাণের অর্থ উপার্জন করা ও সম্ভব হচ্ছে। এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে ভালো মানের আর্টিকেল লিখতে হবে এবং এর আর্টিকেল আপনারা ফেসবুকে অথবা আপনার নিজস্ব সাইটে পোস্ট করতে পারেন। আপনি যদি ভাল মানের আর্টিকেল রাইটার হতে পারেন তাহলে আপনি অন্যদেরকেও আর্টিকেল লিখে দেওয়ার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্টঃ অনলাইনে এর মাধ্যমে সহযোগী হিসেবে কাজ করাকে বলা হয় ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট। অনলাইনের জগতে এখন অনেক উন্নত দেশে ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট এর অনেক চাহিদা আছে। এই সুযোগটা আপনারা কাজে লাগিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন। এ বিষয়ে আপনি যদি দক্ষ হন তাহলে অবশ্যই আপনার পক্ষে ভালো হবে এই কাজটি করার জন্য।

ট্রান্সলেটরঃ ট্রান্সলেটর হচ্ছে একটা ভাষা থেকে আরেকটা ভাষাতে অনুবাদ করা। আপনারা যদি কেউ এই কাজে পারদর্শী হন এবং নির্ভুল অনুবাদ করে থাকেন তাহলে আপনি অবশ্যই এই কাজটির মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটে অবশ্যই ফ্রিল্যান্সিং করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।

ফ্রিল্যান্সিং কি এবং মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো

ফ্রিল্যান্সিং কি এ বিষয়ে হয়তো অনেকেরই সঠিক ধারণা নেই। যাদের নেই তারা আজকে আমার এই পোষ্টের মাধ্যমে জেনে নিতে পারবেন সহজ ভাবে। ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে যখন আপনি কোন ব্যক্তি অথবা কোন প্রতিষ্ঠানে নির্দিষ্ট সময় বৃদ্ধি কাজ না করে চুক্তিভিত্তিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান অথবা ব্যক্তির কাজ করে থাকেন। একজন ফ্রিল্যান্সারের স্বাধীনতা আছে কাজের ধরন নির্ধারণের ক্ষেত্রে এবং সে তার ইচ্ছা মত যখন খুশি তখন কাজ করতে পারে ঘরে বসেই। ফ্রিল্যান্সাররা কখনোই একটা অফিস সময়ের 

মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকেনা। ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে এমন একটি পেশা যেটার মাধ্যমে আপনারা অনলাইনের মাধ্যমে বিভিন্ন রকমের কাজ করে তার পরিবর্তে টাকা ইনকাম করতে পারেন। এটা একটি স্বাধীন পেশা যেখানে আপনি আপনার স্বাধীন মত যে কোন সময় কাজ করতে পারেন। বর্তমান সময়ে এখন ফ্রিল্যান্সিং এর অনেক ধরনের কাজ আছে এবং এটার চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।আপনার যদি ফ্রিল্যান্সিং এর কাজের ক্ষেত্রে খুব দক্ষতা থাকে তাহলে আপনি সহজেই একটা সরকারি 

অথবা বেসরকারি চাকরির চাইতেও বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে কাজ করার জন্য আপনার কিছু বিষয়ে দক্ষতা থাকতে হবে আপনাকে ক্লাইন্টের সাথে যোগাযোগ অথবা কথা বলার জন্য ইংরেজি ভাষায় বেশ পারদর্শী হতে হবে। এছাড়াও আপনাকে ইন্টারনেট সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে এবং এক্ষেত্রে আপনি google ও ইউটিউব থেকে অনেক তথ্য সার্চ দিয়ে সেগুলো পড়ার মাধ্যমে দক্ষতা অর্জন করতে পারেন। ফ্রিল্যান্সিং এর অনেক কাজের মধ্যে রয়েছে গ্রাফিক্স 

ডিজাইন, এসইও, ডিজিটাল মার্কেটিং, কন্টেন্ট রাইটিং, ট্রান্সলেটর বা ট্রান্সক্রিপশন, ভিডিও এডিটিং এবং ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট ইত্যাদি আরও অনেক কাজ আছে। এ সকল কাজগুলো করার মাধ্যমে আপনারা সহজেই অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শেখা যায়

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শেখা যায় এ বিষয়ে হয়তো অনেকেরই জানা নেই এবং অনেকেই জানতে চাই। এখন বর্তমান সময়ে গুলো অনেক স্মার্ট এবং এটা দিয়ে অনেক রকমের কাজ করা যায় কম্পিউটারের মতই এবং কম্পিউটারের প্রয়োজন আগে যেমন হতো এখন ফোনের মাধ্যমেও অনেক কিছু করা সম্ভব। এখন বর্তমান সময়ে মোবাইল এর মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং শেখা যায়। এখন এমন অনেক সাইট আছে যেগুলো থেকে আপনি সহজে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন মোবাইলের মাধ্যমে। এখন আপনি আপনার পছন্দমত

অনেক ওয়েবসাইট পাবেন যেগুলো থেকে আপনি সহজে মোবাইলের মাধ্যমে অনেক কোর্স করার মাধ্যমে এই ফ্রিল্যান্সিং কাজ শিখতে পারবেন। এখন অনেক ওয়েবসাইট সার্টিফিকেট প্রদান করে থাকে যেটা কাজে লাগিয়ে আপনি পরবর্তীতে ভাল কোন কোম্পানিতে চাকরির সুযোগ পাবেন। এখন অনেক কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান ফ্রিল্যান্সিং কাজের জন্য পেইড অথবা আনপেইড কোর্স করিয়ে থাকে আর এগুলো করার মাধ্যমে আপনারা টাকা উপার্জন করতে পারবেন তবে এক্ষেত্রে আপনাকে কিছু বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে যেমন
  • আপনার বয়স এবং আপনি কোথায় থাকেন অথবা আপনার পেশা কি।
  • আপনি বাড়িতে বসে কাজ করতে চান নাকি ফিল্ডে কাজ করতে চান এ বিষয়ের উপর।
  • ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য বর্তমান সময়ে কোন কাজগুলোর চাহিদা সবচাইতে বেশি সে বিষয়ের ওপর।
  • আপনার পড়াশোনা সম্পর্কিত ব্যাকগ্রাউন্ড কোনদিকে এ বিষয়ে উপর।
  • আপনার নিজের কোন ধরনের কাজের প্রতি বেশি দক্ষতা আছে সেটার ওপর।
  • এছাড়াও আপনি কোন ধরনের কাজ করতে বেশি পছন্দ করেন এ বিষয়ের উপরে।
উপরের এই বিষয়গুলো যদি আপনি মাথায় রেখে আপনার পছন্দমত কাজ নির্ধারণ করেন তাহলে আপনি সেই কাজে ভাল দক্ষতা অর্জন করার মাধ্যমে সহজেই ফ্রিল্যান্সিং এর যাত্রা শুরু করতে পারবেন এবং সাফল্য লাভ করতে পারবেন। বর্তমান সময়ে এখন মোবাইলের মাধ্যমে আপনারা ফ্রিল্যান্সিং কাজ শিখতে পারবেন। মোবাইলের মাধ্যমে আপনি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স শিখতে পারেন এবং এটার জন্য কিছু ফ্রি কোর্স অথবা পেইড কোর্স করেও আপনি এই কাজটি শিখতে

পারেন এবং মোবাইলের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং কাজ করেও আপনি ইনকাম করতে পারবেন। এর জন্য অনেক সাইট আছে যেগুলো আপনি সহজেই আপনার পছন্দমত বেছে নিয়ে সেটাতে কাজ করতে পারেন। যেমন

আপ ওয়ার্কঃ আপনি ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ পাওয়ার জন্য upwork বেছে নিতে পারেন। আপনার যে কাজের দক্ষতা আছে বেশি আপনি সেই কাজ খুঁজে পাবেন এবং আপনি যত কাজ করবেন এটার থেকে কিছু কমিশন ফ্রি কেটে নেয়া হবে কিন্তু আপনি যত বেশি কাজ খুঁজে পাবেন আপনার কমিশন ফি তখন তত কমতে থাকবে।

ফাইবারঃ ফাইবার হচ্ছে আরো একটি ফ্রিল্যান্সিং কাজের ভালো পরিষেবা দেওয়ার মাধ্যম। বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিক ফ্রিল্যান্সারদের সঙ্গে সংযোগ রেখে থাকে এই ফাইবারের মাধ্যমে। ফাইবারে আছে ৩.৪২ মিলিয়ন ক্রেতা এজন্য এখানে কাজ পাওয়া খুব সহজ এবং অনেক বেশি সম্ভাবনা আছে।

ফ্রিল্যান্সার ডটকমঃ এটা আর একটি ওয়েবসাইট যেখানে ক্লাইন্টরা তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী লঞ্চার খুঁজে থাকে এবং তাদের কাজ দিয়ে থাকে। এই সাইটেও আপনারা কাজ করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এই সাইটের প্রতিটা কাজের জন্য উপার্জন করা টাকার থেকে টেন পার্সেন্ট কেটে নেওয়া হয় এবং টাকা দেওয়া হয়ে থাকে পেপাল এর মাধ্যমে।

এখন এমন অনেক কোর্স আছে যেগুলো থেকে আপনারা সহজেই ব্যাসিক বিষয়গুলো শিখে ফেলতে পারেন এবং নিয়ম অনুযায়ী কাজ করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন আর এগুলো মোবাইল দ্বারা সম্ভব। নিচে এ বিষয়ে আলোচনা করা হলো

আপওয়ার্ক লার্নিং সেন্টার মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিংঃ আপনারা মোবাইলের মাধ্যমেও upwork এ বিভিন্ন ধরনের ফ্রিল্যান্সিং কাজ শিখতে পারবেন। এখানে যে কোর্সগুলো আছে আপনি সেখান থেকে এগুলো শিখার মাধ্যমে এগুলো থেকে আপনি ক্লাইন্ট খুজে বের করতে পারবেন এবং খুঁজে বের করে ভালো প্রজেক্ট পেয়ে যাবেন এবং এ বিষয়ে আপনাকে অনেক ধারনা দিয়ে থাকবে এই সাইটটি। এখানকার কোর্সগুলো করার মাধ্যমে আপনি একজন ভালো প্রোফাইল ডিজাইন করতে পারবেন এবং মার্কেট প্রাইজ এর ওপরে অনেক অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন।

ফাইবার লার্ন মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিংঃ এটি হচ্ছে একটা লার্নিং সাইট যেটা উদ্যোক্তা বা ফ্রিল্যান্সারদের জন্য জনপ্রিয়। এখানে গ্রাফিক্স ডিজাইন, মার্কেটিং, বিজনেস, প্রোগ্রাম, ভিডিও এবং ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি বিষয়ের ওপর অনেক ভালো কোর্স পাওয়া যায় এবং এগুলো আপনারা সহজেই মোবাইলের মাধ্যমে শিখতে পারবেন।

এডেক্স মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিংঃ কোডিং ভিডিও এডিটিং একাডেমিক রাইটিং এবং কপিরাইটিং ইত্যাদি বিষয়ের ওপরে আপনি এই প্ল্যাটফর্ম থেকে দক্ষতা অর্জন করতে পারবেন। বিশ্বের সেরা ইউনিভার্সিটি গুলো এখন এখান থেকে অনেক ইউনিভার্সিটির কোর্স করা সম্ভব এবং এখানে বানানো হয় সিভি এবং প্রফেশনাল সিভি বানানোর কোর্স ও এখান থেকে শিখা সম্ভব।

সোশ্যাল মিডিয়া মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিংঃ বর্তমান সময়ে এখন সোশ্যাল মিডিয়া খুবই জনপ্রিয় এবং এই কাজের চাহিদা অনেক বেশি। এখন অনেক আইটি ইনস্টিটিউট মোবাইল এর মাধ্যমেও এই সোশ্যাল মিডিয়া ফ্রিল্যান্সিং কোর্স শিখিয়ে থাকছে। এখানে এরকম আরো অনেক পেজ আছে যাদের সাথে আপনি যোগাযোগ করলে বিভিন্ন কোর্স সম্পর্কে জানতে পারবেন এবং সুযোগ-সুবিধা পাবেন।

কোর্সেরা মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিংঃ এটা হচ্ছে এমন এক ধরনের প্লাটফর্ম যেখানে আপনারা ফ্রিল্যান্সিং কাজসহ আরো অনেক ধরনের স্কিল ডেভেলপমেন্ট এর জন্য বা বিভিন্ন ডিগ্রী কোর্স করতে পারবেন খুব সহজেই। এখানে আপনারা চাইলে রাইটিং, কোডিং অথবা ডিজিটাল মার্কেটিং ও শিখতে পারেন। এখানে আপনারা অনেক ধরনের কোর্স পাবেন যেগুলো চার সপ্তাহ থেকে চার মাসের পর্যন্ত হবে এবং এগুলোতে আপনারা অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে শিখতে পারবেন।

ইউটিউব মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিংঃ বর্তমানে ইউটিউব হচ্ছে একটি জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম যেখান থেকে আপনি এমন কোন জিনিস নিয়ে যে যেটা শিখতে পারবেন না। এটা একটা সম্পূর্ণ ফি ওয়েবসাইট যেখানে আপনি চাইলে সব ধরনের প্রশিক্ষণ এবং ধারণা ভিডিও দেখার মাধ্যমে শিখতে পারবেন। আপনি যদি চান আমি ডাটা এন্ট্রি কাজটি দিয়ে আমার ফ্রিল্যান্সিং যাত্রা শুরু করব তাহলে আপনি মোবাইলের ইউটিউব অপশনে গিয়ে ডাটা এন্ট্রির কোর্স লিখে সার্চ দেওয়ার মাধ্যমে আপনি পেয়ে 

যাবেন অনেক ভিডিও। এখান থেকে আপনি ভিডিও দেখার মাধ্যমে এই পোস্টটি শিখতে পারেন। এখান থেকে আপনি যেকোনো ধরনের বেসিক কোর্সগুলো সহজেই শিখতে পারবেন।আবার আপনারা প্রোফাইল কিভাবে তৈরি করা হয় এবং এটাতে কিভাবে কাজ তাই এ সকল বিষয়ে ও অনেক তথ্য জানতে পারবেন এবং শিখতে পারবেন এখান থেকে আর এটা করা সম্ভব হবে আপনার মোবাইলের মাধ্যমেই।

মোবাইলের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং এর বিভিন্ন কাজ

মোবাইলের মাধ্যমে আপনারা এখন অনেক ফ্রিল্যান্সিং কাজ করতে পারবেন। এখন আপনাদের ফ্রিল্যান্সিংয়ের এমন অনেক কাজ আছে যেগুলো করার জন্য আপনাদের হাতে থাকা মোবাইল ফোনই যথেষ্ট। তবে যদি আপনারা ল্যাপটপ অথবা কম্পিউটার ব্যবহার করেন তাহলে আরো বেশি কাজ পাবেন এবং আরও বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন মোবাইলের চাইতে। তাহলে জেনে নিন মোবাইলের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিংয়ের কোন কাজগুলো করা যায়।
  • ট্রান্সলেশন
  • ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট
  • কন্টেন্ট রাইটিং অথবা আর্টিকেল রাইটিং
  • ব্লগ রাইটিং
  • গ্রাফিক্স ডিজাইন
  • ডাটা এন্ট্রি
  • সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
  • ইমেইল মার্কেটিং
  • ফোরাম পোস্টিং
  • পেপার ক্লিক বিজ্ঞাপন
  • ওয়েবসাইট মার্কেটিং এবং
  • অনলাইন টিউটোরিং।

লেখক এর মন্তব্য

প্রিয় পাঠক ম্যাক্সিমো ইনফো এখানে ফ্রিল্যান্সিং কি এবং মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো এ বিষয়ে এবং ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি এ বিষয়ের উপর অনেক বিস্তারিত তথ্য এই পোস্টের মাধ্যমে দিয়েছে যেগুলো পড়ার মাধ্যমে আপনারা এ সকল বিষয়ে অনেক সঠিক তথ্য জানতে পারবেন এবং এটা সঠিক ধারণা পাবেন ফ্রিল্যান্সিং কি এবং মোবাইল দিয়ে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখবেন আপনারা এ বিষয়ের উপর। মোবাইলের মাধ্যমে আপনারা কোন সাইট গুলো ব্যবহার করে সহজেই ফ্রিল্যান্সিং কাজগুলো শিখতে পারবেন এ ছাড়া 

ফ্রিল্যান্সিং এর বিভিন্ন কাজের মধ্যে কোন কাজগুলোর চাহিদা বর্তমানে অনেক বেশি এবং দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে এ সকল বিষয়ে। বর্তমান সময়ে এখন ডাটা এন্ট্রি, এফিলিয়েট মার্কেটিং, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন এবং এসইও ইত্যাদি কাজগুলোর অনেক চাহিদা রয়েছে। এ সকল বিষয়ের উপর অনেক কোর্স করার মাধ্যমে আপনারা এ সকল কাজের উপরে দক্ষতা অর্জন করতে পারবেন। আপনাদের যদি এই পোস্টটি পড়ে ভালো লাগে তাহলে আপনারা অবশ্যই এই পোস্টটি পরিচিতদের মাঝে শেয়ার করে দিবেন আর নতুন নতুন তথ্য পাবার জন্য আমার এই পেজটি ফলো করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url