ইউরোপের কোন দেশে স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়া সহজ জানুন

আসসালামু আলাইকুম, প্রিয় পাঠক আপনারা হয়তো অনেকে আগে ইউরোপের কোন দেশে স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়া সহজ এবং আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা এ বিষয়ে অনেক সঠিক তথ্য জানার চেষ্টা করেছেন। আর আজকে আপনাদের জন্য আমি আমার এই পোষ্টের মাধ্যমে এ সকল বিষয় ছাড়াও আরো অন্যান্য বিষয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেছি যেগুলো আপনারা পড়ার মাধ্যমে জানতে পারবেন।
ইউরোপের কোন দেশে স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়া সহজ জানুন
আজকে আপনারা আমার এই পোস্টের মাধ্যমে জানতে পারবেন ইউরোপের কোন দেশে স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়া সহজ এবং আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা ছাড়াও আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং আবেদন করার নিয়ম কত টাকা খরচ হয় এছাড়াও ইউরোপের দেশে স্টুডেন্ট ভিসা খরচ কত এবং কি যোগ্যতা অর্জন করতে হয় এ সকল বিষয়ে। সকল বিষয়ে জানার জন্য আপনাদের অনুরোধ করবো এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়বেন।

ভূমিকা

আমাদের বাংলাদেশসহ অন্যান্য দেশের অনেক ছাত্র-ছাত্রীরা এখন উচ্চশিক্ষা অর্জন করার জন্য বিদেশে তথা ইউরোপ আমেরিকা যাচ্ছে এবং অনেকেই উচ্চ ডিগ্রি অর্জন করে আবার ফিরে আসছে। আবার অনেকে টাকার অভাবে যেতে পারছে না তাদের উচ্চশিক্ষা অর্জন করা হচ্ছে না। তাদের শুধু স্বপ্নই থেকে যাচ্ছে। এ সকল ছাত্র-ছাত্রী এবং সকলের জন্য ইউরোপের অনেকগুলো দেশ আছে যেগুলোতে খুব সহজেই আপনারা স্টুডেন্ট ভিসা পেয়ে যাবেন। ইউরোপের ফ্রান্স, মালটা, নেদারল্যান্ড, লিথুয়ানিয়া ও হাঙ্গেরি ইত্যাদি দেশগুলোতে 
খুব সহজেই স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়া যায় এছাড়াও ভিজিট ভিসা ও কাজের ভিসা পাওয়া যায়। এছাড়াও আপনারা আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে পারবেন এছাড়াও আপনারা সরকারিভাবে এবং স্কলারশিপ এর মাধ্যমে আমেরিকা যেতে পারবেন উচ্চশিক্ষা বা উচ্চ ডিগ্রি অর্জন করার জন্য। তবে যদি আপনারা স্ক্লারশিপ এবং সরকারি ভাবে আমেরিকা যেতে চান তাহলে খরচ কম হবে। আর স্কলারশিপ এর মাধ্যমে গেলে খরচ আরো কম হবে স্টুডেন্ট ভিসায় আমেরিকা যাওয়ার জন্য খরচ হবে পাঁচ থেকে ছয় লাখ টাকা টাকা।

আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় অনেকগুলো কাগজপত্রের দরকার হয়। কারণ আমেরিকায় স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করার সময়ে ভিসা এজেন্সিতে তরকারি কিছু ডকুমেন্টস জমা দিতে হয়। আপনার ডকুমেন্টগুলো যদি সঠিক থাকে তাহলে আপনি ১২ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে স্টুডেন্ট ভিসা তৈরি করে নিতে পারবেন বা আপনার স্টুডেন্ট ভিসা তৈরি হয়ে যাবে। আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো হলো

  • আপনার স্টুডেন্ট ভিসার আবেদন ফরম
  • বৈধ পাসপোর্ট এর ফটোকপি
  • আপনার ভোটার আইডি কার্ড অথবা অনলাইন জন্ম নিবন্ধন ফটোকপি
  • আপনার চারিত্রিক/নাগরিক সনদপত্র
  • আপনার ঠিকানার প্রমাণ স্বরূপ গ্যাস, পানি বা বিদ্যুৎ বিল এর ফটোকপি
  • আপনার IELTS স্কোর সার্টিফিকেট
  • আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট
  • আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ
  • আপনার করোনা ভ্যাকসিন এর টিকা কার্ড
  • অফার লেটার
  • আপনার পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট
  • আপনার মেডিকেল রিপোর্ট।
ওপরের উল্লেখিত কাগজপত্র গুলো আমেরিকায় স্টুডেন্ট ভিসা পড়ার জন্য ইউ এস এ ভিসা এজেন্সি তে জমা দিতে হবে। তবে আপনাদের মধ্যে যদি কেউ অনলাইনে মাধ্যমে আবেদনের করেন তাহলে এক্ষেত্রে কাগজপত্রের পরিবর্তিত হতে পারে কিছুটা। আমেরিকা যাওয়ার জন্য আপনাদের ব্যাংক স্টেটমেন্ট খুবই গুরুত্বপূর্ণ এটা ডকুমেন্টস কারণ এটাতে আপনার আর্থিক স্বচ্ছলতার প্রমাণ দেওয়ার জন্য ব্যাংক স্টেটমেন্ট অনেক গুরুত্বপূর্ণ। সেরকমই আপনার স্টুডেন্ট ভিসার জন্য 

ব্যাংক স্টেটমেন্ট অনেক দরকার। এ ভিসা আবেদন করার জন্য বা সময় আপনার বিগত ছয় মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট আপনাকে সেখানে জমা দিতে হবে।

আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসার আবেদন করার নিয়ম

আমেরিকায় স্টুডেন্ট ভিসার আবেদন করার প্রেসিং নিয়ে অনেক ঝামেলা মনে করেন অনেকেই কিভাবে আমেরিকা ভিসা আবেদন করবেন আজকে আপনারা এ বিষয়ে জানতে পারবেন। স্টুডেন্ট ভিসার আবেদন করার জন্য আপনাকে অনেকগুলো ধাপ অথবা প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে চাইলে আপনারা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারেন অথবা বাংলাদেশে অবস্থিত অনেক সরকারি এজেন্সি এর মাধ্যমে আবেদন করতে পারেন। আপনি যে পদ্ধতির মাধ্যমে আবেদন করবেন সেটা 

যেন সঠিক ও নির্ভুল হয় কারণ সঠিক এবং নির্ভুলভাবে আবেদন করতে পারলে আপনারা তাড়াতাড়ি আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা পেয়ে যাবেন। অনেক স্টুডেন্টের স্বপ্ন থাকে তারা এমেরিকার মতো উন্নত দেশে গিয়ে উচ্চ তর ডিগ্রী অর্জন করবেন। এজন্য অনেক স্টুডেন্টরা আমেরিকা ভিসা পাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানতে চান আবেদন করার নিয়ম জানতে চান। আপনারা এই কাজটি অর্থাৎ আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন ঘরে বসেই। আপনারা যদি ঘরে বসে আবেদন 

করতে চান তাহলে https://bd.usembassy.gov/bn/visas-bn/ নামের এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে আবেদন করার প্রক্রিয়া সমূহ শেষ করে আপনারা আপনাদের আবেদন ফ্রি পরিশোধ করতে পারেন। অনলাইনে আবেদন ফি ১৪ হাজার টাকা আর অফলাইনে আবেদন করার ক্ষেত্রে আবেদন ফি বেশি হবে ১৭ হাজার টাকা। এছাড়াও আপনারা অনলাইনের মাধ্যমে আমেরিকার ভিসা আবেদন করার জন্য আপনারা যে কোন একটা ব্রাউজার থেকে https://travel.state.gov/content/travel.html নামের এই ওয়েব সাইটে 

যেতে পারেন। ওয়েবসাইটে যাওয়ার পরে আপনারা ভিসা আবেদন করার অপশনে যাবেন তার পরে আপনার প্রয়োজনীয় সকল তথ্য দিয়ে সম্পূর্ণ করে আপনারা সহজেই আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা করার জন্য আবেদন করতে পারবেন। আপনাদের কাছে যদি অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করা কঠিন মনে হয় তাহলে আপনারা খুব সহজেই সরকারি এজেন্সির মাধ্যমে আবেদন করতে পারেন।

স্টুডেন্ট ভিসায় ইউরোপ যেতে কত টাকা লাগে

ইউরোপীয় দেশগুলো বিদেশে পড়াশোনা করার জন্য সেরা বিকল্প কারণ এই দেশটি আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অনেক বৃত্তি প্রদান করে থাকে। এই দেশে অক্সফোর্ড এবং কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় অবস্থিত এছাড়াও আরো অনেক বিশ্ববিদ্যালয় আছে যেগুলো অনেক প্রসিদ্ধ এবং জনপ্রিয় উন্নত। এই দেশে মোট ৬৮৮ টি বিশ্ববিদ্যালয় আছে এগুলোর শিক্ষা গত মান উন্নত অবকাঠামো গবেষণা সুবিধা এবং সাশ্রয়ী শিক্ষা অনেক উন্নত। এ সকল কারণে অনেক শিক্ষার্থীরাই এখন স্টুডেন্ট ভিসায় 

ইউরোপ যাচ্ছে উচ্চ ডিগ্রী অর্জন করার জন্য। এই দেশে অনেক শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয় আছে। এজন্য এই দেশ বিশ্বের শীর্ষ স্থান দখল করে আছে বিশ্বের শীর্ষ স্থান দখলকারী এ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কারণে। এই দেশগুলি সুপ্রতিষ্ঠিত শিক্ষা ব্যবস্থা অনুসরণ করে থাকে। ইউরোপের দেশগুলোতে অধ্যয়নরত ছাত্র-ছাত্রীদের ও ইউরোপের চাকরির বাজারে প্রবেশ অধিকার রয়েছে। এই দেশে স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার জন্য অনেকগুলো যোগ্যতা থাকতে হবে। ইউরোপের দেশগুলোতে পড়াশোনা করার অনেক 

সুবিধা আছে কারণ এখানে অনেক নামকরা বিশ্ববিদ্যালয় আছে এবং এই দেশের কিছু দেশে অধ্যয়নবৃত্তি ও টিউশন ফি মওকুফ। এছাড়াও আছে অনেক কাজের সুযোগ আছে সাশ্রয়ী শিক্ষা ব্যবস্থা। এদেশের বহু সংস্কৃতি পরিবেশ বন্ধুত্বপূর্ণ এগুলো উচ্চমানের শিক্ষা নিশ্চিত করার কাজে সাহায্য করে থাকে। ইউরোপের দেশগুলোতে ভিসা পাওয়ার জন্য আপনি আবেদন করতে পারেন অনলাইনের মাধ্যমে। এখানে আপনার সকল প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং তথ্য দিয়ে আপনি আবেদন ফরমটি 

পূরণ করে ইউরোপের স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন। ইউরোপে স্টুডেন্ট ভিসায় খরচ কত এ বিষয়ে অনেকেই জানতে চান। নন-ইইউ ছাত্রদের জন্য ইউরোপ ভিসার খরচ ৬০ বছরের কম বয়সের ছাত্রদের জন্য ১০০€ থেকে ১২€ এছাড়া প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ৩৫€ থেকে ১৭০€। আপনার ভিসা পেয়ে পরবর্তীত হতে পারে আপনার যে দেশটি পছন্দ সেই দেশ ও আপনার মূল দেশের ওপর নির্ভর করে। এটা সরকারের নিয়ম এবং প্রবিধান অনুযায়ী পরিবর্তন সাপেক্ষে। ইউরোপীয় 

বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা খরচ আপনার কোর্স, দেশ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপর নির্ভর করে থাকে। তবে কিছু দেশে ভর্তুকিযুক্ত শিক্ষা এক্সেস করা সম্ভব। ইউরোপীয় ছাত্র ভিসার জন্য প্রক্রিয়াকরণের সময় হচ্ছে ২ থেকে ৬ মাস। তবে অনুমোদনের সময় আপনার বিচার প্রকারের ওপর নির্ভর করে এটা পরিবর্তিত হয়। ইউরোপের বিভিন্ন দেশে যাওয়ার খরচ আপনার অবস্থান আপনার ভিসা ক্যাটাগরি ও ভিসার মেয়াদের ওপর নির্ভরশীল হয়ে থাকে। আপনার এই খরচের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত থাকবে 

আপনার ভিসা অ্যাপ্লিকেশন ফি, মেডিকেল ফি, বিমান ভাড়া এবং আরো অন্যান্য খরচ। স্টুডেন্ট, ভিজিট এবং ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে আপনি ইউরোপের যে কোন দেশে গেলে কত টাকা খরচ হবে সে সম্পর্কে একটা আনুমানিক ধারণা দেওয়া হলো। আপনারা যদি পূর্ব ইউরোপের দেশগুলো যেমন-রাশিয়া, তুরস্ক, ইউক্রেন, বেলারুশ, আরমানিয়া, আজারবাইজান, জর্জিয়া, বুলগেরিয়া, পোল্যান্ড এবং রোমানিয়া ইত্যাদি দেশগুলোতে যান তাহলে আপনাদের স্টুডেন্ট ভিসার জন্য খরচ হবে ৳৩০০,০০০-৳৭,০০,০০০ এবং 

ভিসিট ভিসার জন্য খরচ হবে ৳৩,৫০,০০০-৳৭,০০,০০০। আর যদি আপনারা ওয়ার্ক পারমিট এর জন্য যেতে চান তাহলে আপনাদের খরচ হবে ৫,০০,০০০ থেকে ৭,০০,০০০ টাকা। আর আপনারা যদি পশ্চিম ইউরোপের দেশ যেমন আইসল্যান্ড, ডেনমার্ক, ইস্টোনিয়া, ফ্রান্স, জার্মানি, গ্রীস, ইতালি, লিথুয়ানিয়া, মাল্টা, মন্টিনিগ্রো, হল্যান্ড, নরওয়ে, পর্তুগাল এবং সাইপ্রাস ইত্যাদি দেশগুলোতে স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে চান তাহলে খরচ হবে ৳১০,০০,০০০-৳২০,০০,০০০। আর এ সকল দেশগুলোতে ভিজিট ভিসার জন্য খরচ হবে ৳১২,০০,০০০-৳১৬,০০,০০০ 

টাকা এবং ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য খরচ হবে আপনাদের ১২,০০,০০০-২০,০০,০০০ টাকা। আর আপনারা যদি মধ্য ইউরোপের দেশগুলো যেমন অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, চেক প্রজাতন্ত্র, ডেনমার্ক, ফিনল্যান্ড, আয়ারল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস এবং সুইজারল্যান্ড দেশে স্টুডেন্ট ভিসার জন্য যেতে চান তাহলে আপনাদের খরচ হবে ৳৪,০০,০০০-৳৭,০০,০০০ টাকা এবং ভিজিট ভিসার জন্য খরচ হবে ৳৪,০০,০০০-৳৫,০০,০০০ টাকা এছাড়াও ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য খরচ হবে আপনাদের ১০,০০,০০০-১২,০০,০০০ টাকার।

ইউরোপের কোন দেশে স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়া সহজ

আমাদের বাংলাদেশের অনেক মানুষ বিদেশে যাওয়ার জন্য ইউরোপের দেশগুলোকে বেছে নিয়ে থাকে অথবা প্রাধান্য দেয়। তার কারণ হচ্ছে ইউরোপের সেনজেনভুক্ত একটা দেশের ভিসা পেলে আরও ২৭ টি দেশে আপনি বিনা ভিসায় ভ্রমণ করতে পারবেন। তাছাড়া ইউরোপের প্রায় সকল দেশেরই জীবনযাত্রার মান অনেক উন্নত। যুক্তরাষ্ট্র,কানাডা এবং অস্ট্রেলিয়ার চেয়ে আপনি ইউরোপের দেশগুলোতে সহজে স্টুডেন্ট ভিসায় এবং ভিজিট ভিসা পেয়ে যাবেন এবং এদের খরচ ও অনেক কম। বর্তমানে 
ইউরোপের অনেকগুলো দেশের ভিসা সহজে পাওয়া যায়। যে সকল ইউরোপের দেশগুলোর সহজে স্টুডেন্ট ভিসা এবং ভিজিট ভিসা পাওয়া যায় সে সকল দেশগুলোর মধ্যে আছে ফ্রান্স, পর্তুগাল, মাল্টা, সুইজারল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস, লিথুনিয়া এবং লাটভিয়া ইত্যাদি দেশ।

ফ্রান্সঃ ফ্রান্স দেশটি অর্থনৈতিকভাবে অনেক শক্তিশালী একটা দেশ। এই দেশের টুরিস্ট ভিসা আপনি সহজেই পেয়ে যাবেন বা সহজে পাওয়া যায়। এদেশের ভিসা প্রাপ্তির জন্য যে সকল শর্ত আছে সেগুলো আপনাকে পূরণ করতে হবে ও সহজেই পাওয়া যায়। তবে কাজের জন্য ভিসা পাওয়াটা একটু কঠিন এই দেশের তবে যদি আপনারা নিয়ম মেনে চেষ্টা করেন তাহলে খুব সহজে কাজের জন্য ভিসা পাবেন।

পর্তুগালঃ পর্তুগাল কে বলা হয়ে থাকে অভিবাসীদের স্বর্গ। কারণ পর্তুগালে নাগরিকত্ব পাওয়া সব থেকে সহজ। পর্তুগালে কাজের জন্য ভ্রমণ এবং পড়াশোনার জন্য সহজে ভিসা পাওয়া যায়। তবে স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার জন্য আপনাদের আইইএলটিএস স্কোর কমপক্ষে থাকতে হবে ৬.০০।

মাল্টাঃ বর্তমান সময়ে অনেকেই প্রতিবছর বিভিন্ন দেশ থেকে কাজের জন্য যায় ইউরোপের এই দেশ মাল্টায়। কারণ ইউরোপের এই দেশ মালটায় কাজের জন্য ভিসা পাওয়া অনেক সহজ। তাই এখন বাংলাদেশ এবং ভারত থেকে অনেক মানুষ কাজের জন্য মালটাই যাচ্ছে। এছাড়াও এই দেশে যাওয়ার জন্য খুব সহজেই টুরিস্ট এবং স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়া যায়। এই দেশের খরচ ইউরোপের অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক কম।

সুইজারল্যান্ডঃ সুইজারল্যান্ড হচ্ছে পর্যটনের অন্যতম দেশগুলোর মধ্যে একটি। এই দেশে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সুইজারল্যান্ড এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখার জন্য অনেক পর্যটকরা আসেন। বাংলাদেশ থেকে ও অনেক শিক্ষার্থীরা স্টুডেন্ট ভিসা এবং টুরিস্ট ভিসা নিয়ে এই দেশে যায় বা যাওয়া যায় কারণ এই দেশের টুরিস্ট ভিসা এবং পড়াশোনার জন্য ভিসা পাওয়া খুব সহজ।তবে পড়াশোনার জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতায় এবং আই ই এল টি এস স্কোর থাকতে হবে ভালো। তবে সুইজারল্যান্ডে কাজের জন্য ভিসা পাওয়া অনেক কঠিন।

হাঙ্গেরিঃ বাংলাদেশ থেকে পড়াশোনা করার জন্য হাঙ্গেরি দেশের ভিসা পাওয়া অনেক সহজ। তবে এক্ষেত্রে আপনাকে সকল শর্ত পূরণ করা দরকার আর এই শর্তগুলো পূরণ করা অনেক সহজ। এছাড়া হাঙ্গেরি দেশে কাজের জন্য ভিসা চালু করা হচ্ছে এখন। বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী দেখা গিয়েছে যে, 2021 সালের আবেদনকারীদের মধ্যে ৯৫% হাঙ্গেরি দেশের ভিসা পেয়েছে আর বাকি পাঁচ শতাংশ ভিসা আবেদনকারীরা তাদের কাগজপত্রের গরমিলের জন্য তাদেরকে বাতিল করা হয়েছে।

নেদারল্যান্ডসঃ বর্তমান সময়ে লেদারল্যান্ডস দেশের স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়া অনেক সহজ। বিগত কয়েক বছরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী যে সকল শিক্ষার্থীর নেদারল্যান্ডসের স্টুডেন্ট ভিসার আবেদন করেছে তাদের মধ্যে সকলেই ভিসা পেয়েছে। তবে এক্ষেত্রে স্টুডেন্টের আইইএলটিএস স্কোর থাকতে হবে কমপক্ষে ৬.৫০।

লিথুয়ানিয়াঃ এই দেশের শিক্ষার হার প্রায় ৯৯%। বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ থেকে এই দেশের সবচেয়ে বেশি স্টুডেন্ট ভিসায় সুবিধা পাওয়া যায় । তবে কাজের জন্য এই দেশের ভিসা পাওয়া অনেক কঠিন।

লাটভিয়াঃ লাটভিয়া দেশটি অবস্থিত বালটিক সাগরের পূর্ব দিকে। এই দেশের স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়া বা স্টুডেন্ট ভিসার প্রক্রিয়া অনেক সহজ এছাড়াও এই দেশটি কাজের জন্য ভিসা দিয়ে থাকছে। সাম্প্রতিক পরিসংখ্যান অনুযায়ী ইউরোপের এই সকল দেশগুলোতে আপনি সহজেই স্টুডেন্ট ভিসা এবং টুরিস্ট ভিসা পেয়ে যাবেন এবং এই দেশগুলোতে ভিসা প্রাপ্তির হার অন্যান্য দেশের চাইতে অনেক বেশি।

এছাড়াও আপনারা খুব সহজেই ইউরোপের দেশগুলো যেমন স্পেন, ইতালি এবংজার্মানি দেশের স্টুডেন্ট ভিসা সহজে পেয়ে যাবেন। এ সকল দেশের স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার জন্য আপনারা আবেদন করতে পারেন অনলাইনের মাধ্যমে। আপনারা খুব সহজে ভিসা পেয়ে যাবেন ভিসা প্রাপ্তির সকল প্রক্রিয়া সঠিকভাবে পূরণ করলে। এছাড়াও অন্যান্য দেশ যেমন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা এবং অস্ট্রেলিয়ার চেয়ে এ সকল দেশগুলোতে তুলনামূলকভাবে খরচ ও অনেক কম।

স্টুডেন্ট ভিসাই ইউরোপ যাওয়ার যোগ্যতা

ইউরোপের দেশে যাওয়ার জন্য স্টুডেন্ট ভিসার যোগ্যতা এর জন্য অনেকগুলো শর্ত থাকতে হবে এবং যোগ্যতা থাকতে হবে তবে আপনি ইউরোপের স্টুডেন্ট ভিসার যোগ্যতা অর্জন করতে পারবেন এবং সে দেশে যেতে পারবেন। কারণ এই দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা অনেক উন্নত এবং অনেক দেশের বিশ্ববিদ্যালয় গুলো অধ্যয়ন বৃত্তি ও টিউশন টি মওকুফ করে থাকেন। এছাড়াও ইউরোপের দেশগুলোতে অনেক কাজের সুযোগ আছে এবং সাশ্রয়ী শিক্ষা ব্যবস্থা। এজন্য এখন বাংলাদেশের অনেক স্টুডেন্ট 

ইউরোপ যাওয়ার জন্য অর্থাৎ স্টুডেন্ট ভিসায় আবেদন করছেন অনলাইনের মাধ্যমে। কারণ ইউরোপের অনেক দেশগুলোতে সহজেই স্টুডেন্ট ভিসা কাজের ভিসা এবং ভিজিট ভিসা পাওয়া যায় অন্যান্য দেশের চাইতে এবং খরচও কম। তবে এই দেশে যাওয়ার জন্য স্টুডেন্ট ভিসায় কিছু যোগ্যতা থাকতে হবে সেগুলো হচ্ছে

  • ১৭ বছরের বেশি বয়সী ছাত্রছাত্রীরা বা যে কেউ আবেদন করতে পারবেন এই দেশে যাওয়ার জন্য।
  • এক্ষেত্রে তাদের পূর্ববর্তী শিক্ষাবিদদের মধ্যে ৫০ শতাংশ এর ওপরে স্কোর থাকতে হবে।
  • কিছু বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আসন অফার করার জন্য ভর্তি পরীক্ষা পরিচালনা করে থাকেন।
  • ইউরোপের কিছু দেশে ইংরেজি বিষয়ের ওপর দক্ষতা পরীক্ষার ফলাফল প্রয়োজন হয়।
  • ইউরোপীয় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির অন্যান্য প্রয়োজনীয় তার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের পোর্টালটি দেখুন।
ইউরোপে স্টাডি ভিসার অনেক প্রয়োজনীয়তা আছে নির্বাচিত দেশের জন্য ভিসা আবেদন ফরম। বয়সের প্রয়োজনীয়তা পূরণের প্রমাণ এছাড়াও একটি ইউরোপীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বৈধ ডকুমেন্টেশন। আপনার খরচ মেটানোর জন্য পর্যাপ্ত অর্থের নথি ও প্রমাণ এছাড়াও ফ্লাইট টিকিট এছাড়াও আপনার ইউরোপ স্টাডি ভিসার প্রয়োজনীয়তার মধ্যে আছে ভাষার প্রয়োজনীয়তা পূরণের প্রমাণ।

আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইউনাইটেড স্টেটস অফ আমেরিকা উত্তর আমেরিকা মহাদেশে অবস্থিত ৫০ টি অঙ্গরাজ্য এবং একটা যুক্তরাষ্ট্রীয় জেলা ও পাঁচটা টেরিটরি নিয়ে গঠিত। আমেরিকা উন্নত শীল দেশ হওয়ার কারণে উচ্চ ডিগ্রী অর্জনের জন্য অনেকেই আমেরিকা যায়। কারণ এই দেশে পৃথিবীর সবথেকে জনপ্রিয় ও উন্নত বিশ্ববিদ্যালয় আছে। তবে বর্তমানে আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়া তুলনামূলকভাবে একটু কঠিন। এছাড়া সরকারিভাবে বা স্কলারশিপ এর মাধ্যমে স্টুডেন্ট ভিসা 
সহজেই পাওয়া যায়। স্টুডেন্ট ভিসা এর মাধ্যমে আমেরিকার যাওয়ার জন্য সর্বনিম্ন প্রায় তিন লাখ টাকা অথবা সর্বোচ্চ চার লাখ টাকা খরচ হয়ে থাকে। তবে যদি সরকারিভাবে পড়াশোনা করার জন্য যাওয়া যায় নূন্যতম দুই লাখ টাকা খরচ করে। আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে প্রতিবছরই প্রায় হাজার হাজার শিক্ষার্থীরা উচ্চ ডিগ্রি অর্জন করে থাকে। তবে বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ থেকে অনেক শিক্ষার্থী স্কলারশিপ এর মাধ্যমে আমেরিকা যাচ্ছে উচ্চশিক্ষা লাভ করার জন্য আবার অনেকেই স্কলারশিপ

নিয়ে আমেরিকা থেকে উচ্চ ডিগ্রী অর্জন করে দেশে ফিরে আসছে। তবে আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার কিছু যোগ্যতা থাকা দরকার সকল শিক্ষার্থীরাই আমেরিকা গিয়ে কিন্তু পড়াশোনা করতে পারবে না। আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার জন্য প্রথম যোগ্যতা IELTS স্কোর থাকতে হবে অনেক বেশি। কারণ IELTS স্কোর যত বেশি থাকবে ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা ও তত বেশি হবে। এটা ছাড়াও আমেরিকা পড়াশোনার খরচ অনেক বেশি হয়ে থাকে তবে যদি স্কলারশিপ পেলে মাসিক বেতন এবং অন্যান্য 

ফি কম পরিশোধ করতে হয়। এজন্য আপনারা যারা শিক্ষার্থী তারা আমেরিকা স্কলারশিপ এর আবেদন কার্যক্রম শুরু হওয়া মাত্রই স্কলারশিপের জন্য সেই সকল শিক্ষার্থীরা আবেদন করা শুরু করতে পারেন। আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আপনারা সব সময় সরকারি এজেন্সিতে যাওয়ার চেষ্টা করে থাকবেন কারণ সরকারি এজেন্সিতে ভিসার খরচ অনেক কম হয়ে থাকে। আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার জন্য এক থেকে দুই মাস সময় লাগে আবার অনেক সময় দেখা যায় এর থেকে কম অথবা বেশি 

সময়ও লেগে যায়। এছাড়াও আপনার প্রয়োজন হবে একটা বৈধ পাসপোর্ট, আপনার ভোটার আইডি কার্ড, আপনার মেডিকেল রিপোর্ট, করোনা টিকা কার্ড এবং পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট এছাড়াও আপনার পাসপোর্ট এর মেয়াদ সর্বনিম্ন হতে হবে ৬ মাস অথবা তারও বেশি। এই সকল যোগ্যতা বা প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আপনার যদি ঠিক থাকে তাহলে আপনি অবশ্যই আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করতে পারবেন।

স্টুডেন্ট ভিসায় আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে

আমাদের বাংলাদেশের অনেক স্টুডেন্টরা উচ্চ শিক্ষা অর্জন করার জন্য আমেরিকা যেতে চাই আবার অনেকেই আমেরিকা গিয়ে উচ্চ ডিগ্রী অর্জন করেন। কারণ আমেরিকাতে পৃথিবীর সবচাইতে উন্নত এবং জনপ্রিয় বিশ্ববিদ্যালয় অবস্থিত। তবে বর্তমানে আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়া একটু কঠিন এবং এখানকার খরচও অনেক বেশি। তবে যদি স্কলারশিপ এর মাধ্যমে স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়া যায় তাহলে খরচ একটু কম হয়। সরকারিভাবে আমেরিকায় গেলে খরচ একটু কম। সরকারিভাবে 

এবং স্কলারশিপ এর মাধ্যমে স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়া তবে সহজ। স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে আমেরিকা যেতে সর্বনিম্ন খরচ হয় তিন লাখ টাকা আর সর্বোচ্চ খরচ প্রায় চার লাখ টাকা হয়ে থাকে। যদি সরকারি ভাবে যাওয়া হয় তাহলে ন্যূনতম দুই লাখ টাকা খরচ হবে আমেরিকা পড়াশোনা করার জন্য। সাধারণত আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসার জন্য সর্বনিম্ন খরচ প্রায় ৫ থেকে ৬ লাখ টাকা। তবে যদি আপনারা কেউ স্কলারশিপ নিয়ে আমেরিকা যেতে পারেন তাহলে সেক্ষেত্রে খরচ অনেকটাই কম হবে। আর 

সরকারি এজেন্সি গুলোর সাহায্যে স্টুডেন্ট ভিসা তৈরি করার জন্য প্রায় তিন লাখ থেকে চার লাখ টাকা খরচ হয়ে থাকে। এমেরিকা যাওয়ার জন্য আপনাদের ব্যাংক স্টেটমেন্ট খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা ডকুমেন্টস। কারণ আপনাদের আর্থিক স্বচ্ছলতা প্রমাণ করার জন্য এই ব্যাংক স্টেটমেন্ট অনেক দরকারি। আপনার স্টুডেন্ট ভিসার ক্ষেত্রেও এই ব্যাংক স্টেটমেন্ট। আপনার ভিসার জন্য আবেদন করার সময়ে আপনি আপনার বিগত ছয় মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট জমা দিবেন। আপনারা আমেরিকার স্টুডেন্ট 

ভিসার জন্য সরকারি এজেন্সিতে যাওয়ার চেষ্টা করবেন সবসময় কারণ সরকারি এজেন্ট সেগুলোতে ভিসার খরচ অনেক কম হয়ে থাকে। আপনার এই ভিসা পেতে এক থেকে দুই মাস সময় লাগবে আবার অনেক ক্ষেত্রে এর থেকে কম বা বেশি সময়ও লেগে যায়। স্টুডেন্ট ভিসায় আমেরিকা যেতে আপনার খরচ হবে সর্বনিম্ন পাঁচ লাখ টাকা আর যদি স্কলারশিপ পেয়ে আমেরিকা যান তাহলে খরচ কম লাগবে।

লেখক এর মন্তব্য

প্রিয় পাঠক ম্যাক্সিমো ইনফো তার এ পোস্টটির মাধ্যমে আপনাদের কাছে তুলে ধরেছে ইউরোপের কোন দেশে স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়া সহজ এ বিষয়ে এছাড়াও আরো আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন হয় কত টাকা খরচ হয় ইউরোপে যেতে কত টাকা খরচ হয় কি কি যোগ্যতা লাগে স্টুডেন্ট ভিসায় ইত্যাদি সকল বিষয়ে। এ সকল বিষয়গুলো পড়ে আপনাদের মনের ভ্রান্ত ধারণা দূর হয়ে যাবে এবং আপনারা উচ্চশিক্ষা অর্জন করার জন্য সহজেই যেতে পারবেন 

ইউরোপ ও আমেরিকার মত উন্নত দেশগুলোতে। আপনাদের যদি এই পোস্টটি পড়ে ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই আপনারা এই পোস্টটি আপনাদের পরিচিতদের মাঝে শেয়ার করে দিবেন যাতে করে তারা পড়ার সুযোগ পায়। আর প্রতিদিন নিত্যনতুন তথ্য পেতে আমার এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন এবং কমেন্টে জানাবেন আপনাদের কাছে কেমন লেগেছে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url