কাঁচা খাওয়া যায় এমন আনাজের নাম সম্পর্কে জেনে নিন
আসসালামু আলাইকুম, আজকে আমি আমার এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের কাঁচা খাওয়া যায় এমন আনাজের নাম এবং কাঁচা চাল খাওয়ার অপকারিতা কিছু কথা আপনাদের জানাবো আশা করি আপনারা এই সকল বিষয়ে সঠিক তথ্য জানতে পারবেন এবং উপকৃত হবেন অনেক। তাই দয়া করে এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
এমন অনেক সবজি আছে যেগুলো আমরা কাচা খায় আবার রান্না করেও খায় কিন্তু এ সকল খাবার খাওয়ার একটা সঠিক মাপ আছে। বেশি পরিমাণে সব জিনিসই খাওয়া উচিত না এতে করে আমাদের স্বাস্থ্যগত অনেক সমস্যা হতে পারে। এখানে আমি কাঁচা খাওয়া যায় এমন আনাজের নাম এবং কাঁচা চাল খাওয়ার অপকারিতা কাঁচা মাংস খেলে কি হয় ইত্যাদি কয়েকটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি। এগুলো পড়ে আপনারা অনেক উপকৃত হবেন তাই সকলকে অনুরোধ করছি এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন দয়া করে।
ভূমিকা
আমরা সকলে সবজি খাই তার সাথে অনেকেই খায় মাংস যেগুলো আমাদের শরীর এবং স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। তবে কিছু কিছু জিনিস স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর সব জিনিসই বেশি পরিমাণে খাওয়া উচিত নয়। টমেটো গাজর পেঁয়াজ রসুন ইত্যাদি সবজি গুলো কাঁচা অবস্থায় খাওয়া যায় এগুলোতে অনেক পুষ্টি উপাদান এবং স্বাস্থ্য গুণ আছে এগুলো খেলে আমাদের শরীর স্বাস্থ্য ভালো থাকবে আমরা বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকে মুক্তি পাবো। আবার অনেকে কাঁচা চাল খেয়ে থাকেন কিন্তু কাঁচা চাল
খাওয়ার অনেক উপকারিতা আছে কাঁচা চাল খেলে বদহজম হবে লিভারের সমস্যা হবে। আমরা মাংস খাই কিন্তু এই মাংস কাঁচা কিংবা বেশি খেলে সমস্যা হতে পারে। আমাদের ডায়রিয়া হতে পারে বদহজম হতে পারে কাঁচা মাংস খেলে। আবার যদি বেশি পরিমাণে খায় তাহলে পাকস্থলীতে ক্যান্সার এবং হৃদ রোগের মত নানা রকম সমস্যা হতে পারে। এজন্য সকল খাবার খাওয়ার আগে তার সঠিক মাপটা জানা উচিত তবে আমাদের শরীর স্বাস্থ্য ভালো থাকবে।
কোন কোন সবজি কাঁচা খাওয়া যায়
আপনারা অনেকে শরীর সুস্থ রাখার জন্য শাকসবজি এবং ফলমূল খেয়ে থাকেন। কারণ এ সকল শাকসবজি এবং ফলমূল খেলে আমাদের শরীর স্বাস্থ্য ভালো থাকবে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে। কিন্তু অনেক সহজে কাঁচা অবস্থায় খাওয়া ভালো আবার অনেক শাকসবজি রান্না করে খাওয়া ভালো। কিন্তু কিছু সবজি আছে যেগুলো রান্না করে খেলে এর পুষ্টিগুণ হারিয়ে যায় তাই কাঁচা অবস্থায় খাওয়ায় ভালো এক্ষেত্রে পুষ্টিগুণ অক্ষত থাকবে । চলুন জানা যাক কোন কোন সবজি কাঁচা অবস্থায় খাওয়া যায় এবং উপকারী ।
টমেটোঃ টমেটোতে আছে অনেক বেশি পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান এটি কাঁচা অবস্থায় সালাদ করে বা জুস করে খাওয়াই ভালো কারণ রান্না করে খেতে গেলে এর পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যায়। টমেটো এখন সারা বছরই পাওয়া যায় এবং সবাই কমবেশি রান্নার কাজে এটা ব্যবহার করে থাকে।
পেঁয়াজঃ পেয়াজ রান্না করে খাওয়ার চেয়ে কাঁচা অবস্থায় খাওয়া ভালো কারণ পেঁয়াজের মধ্যে রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ যা আমাদের লিভারের জন্য এবং হৃদরোগের অসুখ দূর করার জন্য, হার মজবুত করার জন্য এবং রক্তচাপের ঝুঁকি কমানোর জন্য বেশ উপকারী। অন্যান্য সবজি সাথে যদি পেয়াজ ছালাদ হিসেবে খাওয়া হয় তাহলে এর কার্যকারী গুন আরো বেড়ে যায়।
রসুনঃ কাঁচা রসুন খেলে আপনাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে যাবে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকবে এবং ফুসফুসের ক্যান্সার থেকে মুক্তি পেতে পারেন। কাঁচা রসুন এ অনেক উপকারী পুষ্টিগুণ আছে এটি খালি পেটে সকালবেলা এক কোয়া রসুন কুচি কুচি করে কেটে মধুর সাথে খেতে হবে তাহলে উপকার পাওয়া যাবে।
বিটরুটঃ খাওয়া হয় সালাত হিসেবে এবং জুস বানিয়ে। এর মধ্যে অনেক উপকারী উপাদান এবং পুষ্টিগুণ আছে যা আমাদের উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে এবং এর জুস করে খেলে শরীর চাঙ্গা হয়।
ব্রকলিঃ আপনারা এখন ব্রকলি অনেকেই রান্না করে খান কিন্তু এটি কাঁচা অবস্থায় খাওয়া ভালো এ পরামর্শটা ডাক্তাররা দিয়ে থাকেন। কারণ এতে অনেক পুষ্টিগুণ আছে যা আমাদের শরীর ও স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী কাঁচা অবস্থায় খেলে।
এছাড়াও আমরা অনেক সবজি কাঁচা অবস্থায় খেতে পারি যথা বাদাম, ছোলা, নারকেল ,বেল ও গাজর ইত্যাদি। এ সকল সবজিতে অনেক পুষ্টি উপাদান থাকে এবং থাকে ভিটামিন, মিনারেল ,খনিজ পদার্থ ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রন যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় হজমে সাহায্য করে এবং শরীর স্বাস্থ্য সুস্থ রাখতে সাহায্য করে থাকে। তাই এই সকল সবজি আমাদের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখা উচিত। কারণ কাঁচা অবস্থায় খেলে এ সকল সবজির পুষ্টিগুণ অনেক বেশি পাওয়া যায়।
কাঁচা খাওয়া যায় এমন আনাজের নাম
পেঁয়াজঃ পেঁয়াজ প্রায় পৃথিবীর সব দেশে মসলা হিসেবে ব্যবহার করা হয় পেঁয়াজের মধ্যে আছে অনেক উপকারী গুণ। কিন্তু এই পেঁয়াজ কাঁচা অবস্থায় খাওয়া ভালো তবে এর গুনাগুন অক্ষত অবস্থায় থাকে যা আমাদের ফুসফুসের ক্যান্সার এবং প্রটেস্ট ক্যান্সার থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে।
রসুনঃ রসুন ও আমাদের দেশে মসলা হিসেবে ব্যবহার করে থাকি আমরা কিন্তু এই রসুন কাঁচা অবস্থায় খেলে বেশি উপকারিতা পাওয়া যায়। কাঁচা রসুন খেলে আমাদের হার্ট অ্যাটাক এবং ক্যান্সারের ঝুঁকি কম হবে।
বাদামঃ বাদাম আপনারা অনেকেই ভেজে খেতে পছন্দ করেন কিন্তু কাঁচা বাদাম খাওয়ায় স্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে উপকারী। কারণ এর মধ্যে অনেক উপকারী পুষ্টি উপাদান আছে যা আমাদের শরীর স্বাস্থ্যকে ভালো রাখতে সাহায্য করে।
ছোলাঃ আপনারা ছোলা ভিজিয়ে তারপর সেটাকে রান্না করে খান কিন্তু রান্না করে খাওয়ার চাইতে এই ছোলা কাঁচা অবস্থায় খাওয়াই ভালো তাহলে এর উপকারিতা গুলো অক্ষত থাকবে এবং বেশি পরিমাণে পাওয়া যাবে।
নারকেলঃ আপনারা অনেকেই নারকেল তরকারি হিসেবে অন্যান্য সবজির সাথে রান্না করে খান কিন্তু এটি কাঁচা অবস্থায় খেলে এর পুষ্টিগুণ বেশি পরিমাণে পাওয়া যায়।
ব্রকলিঃ এখন আমাদের দেশে অনেকেই সবজি হিসেবে রান্না করে খেয়ে থাকে কিন্তু ডাক্তাররা এখন এই ব্রকলিকে কাঁচা অবস্থায় খেতে পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
টমেটোঃ টমেটোতে আছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী তাই টমেটোকে কাঁচা অবস্থায় সালাদ করে বা জুস করে খাওয়াই ভালো তবেই এর উপকারিতা পাওয়া যাবে।
বিটরুটঃ বিডি রোড কাঁচা অবস্থায় সালাত হিসেবে এবং জুস বানিয়ে খাওয়া যায় কাঁচা অবস্থায় খেলে এর অনেক পুষ্টিগুণ পাওয়া যাবে যা আমাদের উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
কোন পাতা কাঁচা খাওয়া যায়
পাতাযুক্ত সবজির মধ্যে আছে লেটুস পাতা ,আরগুলা ,বাঁধাকপি ,পালং শাক ,কেল, রোমাইন লেটুস ,বেবি লিফ লেটুস, মাখন লেটুস, স্প্রিং মিক্স ও এসকারোল ইত্যাদি। এগুলোর মধ্যে অনেক সবজি পাতা কাঁচা অবস্থায় খাওয়া যায় আবার অনেক সবজি পাতা রান্না করে খেতে হয় যথা বাধাকপি, কলার শাক, পালং শাক, কেল এবং আরগুলা ইত্যাদি এগুলো রান্না করে খেতে হয়। এছাড়াও সজনে পাতা এবং তেলা কুচোর পাতা শাক হিসেবে রান্না করে খাওয়া হয় এগুলোতে অনেক পুষ্টি উপাদান আছে।
তেলা কুচোতে আছে ভিটামিন এবং মিনারেল, প্রোটিন ,আইরন, ভিটামিন বি ২, ক্যালসিয়াম ,ভিটামিন এ এবং সি এর অনেক ঔষধি গুন আছে এই তেলা কুচা বেশ কিছু রোগে ব্যবহার করা হয় যেমন জ্বর ,ডাইবেটিস, হাঁপানি ,কুষ্ঠ ও জন্ডিস ইত্যাদি। এটা খেলে খাবারের রুচি হয় এবং পেটের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় বদহজমের জন্য এই শাক খাওয়া ভালো কিডনিতে পাথর হতে পারেনা ,স্থুলতা কমায় ও পরিপাকতন্ত্র ভালো রাখে ইত্যাদি আরো উপকারিতা আছে। আবার সজনে পাতাতে আছে
পটাশিয়াম ক্যালসিয়াম প্রোটিন কার্বোহাইড্রেট খনিজ পদার্থ ভিটামিন এ ভিটামিন সি ম্যাগনেসিয়াম এবং খনিজ পদার্থ ইত্যাদি এগুলো আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে থাকে। সজনে পাতার অনেক পুষ্টিগুণ আছে যেমন কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে, হাড় ও দাঁতের সুরক্ষায় কাজে লাগে, পরিপাকতন্ত্রের বিভিন্ন সমস্যা থেকে আমাদের রক্ষা করে, হজমে সাহায্য করে, বুক জ্বালা করা এবং গ্যাস থেকে মুক্তি দেয়, শরীরের ব্যথা দূর করে এবং হরমোনের ভারসাম্য রক্ষা করতে সাহায্য করে।
কাঁচা চাল খাওয়ার অপকারিতা
আমাদের মধ্যে অনেকেরই কাঁচা চাল খাওয়ার অভ্যাস আছে কিন্তু এই কাঁচা চাল খাওয়ার অভ্যাসটা ঠিক না। কারণ কাঁচা চাল খেলে আমাদের পেটের নানা রকম সমস্যা হতে পারে। এই কাঁচা চাল খাওয়ার ফলে আমাদের অনেক স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি হতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক কাঁচা চাল খাওয়ার কিছু অপকারিতার কথা
- কাঁচা চাল খাওয়ার ফলে আপনাদের দাঁতের ক্ষতি হতে পারে।
- মাথার চুল পড়ার সমস্যা হতে পারে
- আয়রনের ঘাটতি হতে পারে যার ফলে রক্তস্বল্পতা দেখা দিতে পারে।
- পেটের ব্যথা হতে পারে
- কাঁচা চাল ঠিক মতো হজম হয় না এর জন্য লিভারের সমস্যা হতে পারে।
বেশি সবজি খেলে কি হয় জানুন
আমরা সবাই সবজি খেতে পছন্দ করি কিন্তু এই সবজিগুলো যদি বেশি পরিমাণে খাওয়া হয় তাহলে আমাদের নানা রকম স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিতে পারে। এজন্য আমাদের সকলেরই উচিত পরিমিত পরিমাণে সবজি হোক কিংবা অন্য যে কোন খাবার খাওয়া তাহলে আমাদের শরীরের আর কোন সমস্যা হবে না। চলুন জানা যাক বেশি সবজি খেলে কি সমস্যা হতে পারে
গাজরঃবেশি পরিমাণে গাজর খেলে আপনাদের শরীর ফ্যাকাসে হয়ে যেতে পারে।ডায়াবেটিস রোগীদের কাঁচা এবং সেদ্ধ গাজর খাওয়া উচিত না এগুলো বেশি পরিমাণে খেলে হজমের সমস্যা দেখা দিতে পারে এবং সেই সঙ্গে ক্যাশ এবং পেটব্যথা ও ডায়রিয়া হতে পারে।
ফুলকপিঃফুলকপি খাওয়া ভালো কিন্তু যদি বেশি পরিমাণে ফুলকপি খাওয়া হয় তাহলে আমাদের পেটের সমস্যা হতে পারে। ফুলকপি এসিডিটির সমস্যা সৃষ্টি করে এবং হজমের সমস্যা হতে পারে।
মাশরুমঃ মাশরুম যদি অতিরিক্ত বেশি পরিমাণে খাওয়া হয় তাহলে ত্বকের নানা রকম সমস্যা হতে পারে এবং যাদের এলার্জি আছে তাদের এটা বেশি পরিমাণে খাওয়া উচিত না।
বিটঃ বিট খাওয়া ভালো ওজন কমানোর জন্য কিন্তু যদি বেশি পরিমাণে খাওয়া হয় তাহলে আপনাদের প্রস্রাবের রং গোলাপি বা লাল হতে পারে তাই বিট কম পরিমাণে খাওয়া উচিত।
লেবুঃ আমাদের খাবার তালিকায় লেবু থাকে কিন্তু এই লেবু যদি বেশি পরিমাণে খাওয়া হয় তাহলে আমাদের শরীরের ক্ষতি হতে পারে যেমন দাঁতের ক্ষয় যাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা আছে তাদের বেশি পরিমাণে লেবু খেলে বদহজম এবং পেট ব্যথা হতে পারে।
কাঁচা মাংস খেলে কি হয়
আমাদের শরীর-স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য আমরা প্রতিদিন নানা রকমের খাবার খেয়ে থাকি। এগুলো সবজি হোক আর মাছ এবং মাংসই হোক এগুলো যেমন রান্না করে খাওয়া হয় তেমনি অনেক সবজির মধ্যে আছে যেগুলো কাঁচাবা সেদ্ধ করে খাওয়া যায়। কিন্তু মাংস কাঁচা খাওয়া যাবে না এতে অনেক ব্যাকটেরিয়া ,সালমোনেলা, ই- কলি এবং লিস্টেরিয়া ইত্যাদি থাকে যা বিষক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে খাবারে থাকে যা আমাদের শরীর এবং স্বাস্থ্যের জন্য খুব ক্ষতিকর। এজন্য কাঁচা অবস্থায় মাংস খাওয়া যাবে
না ভালোভাবে রান্না করে খেতে হবে তাহলে এ সকল ব্যাকটেরিয়া এবং বিষক্রিয়া নষ্ট হয়ে যাবে। কাঁচা মাংস খেলে আপনার ভবিষ্যতে শরীরের অবস্থা খুব খারাপ হতে পারে এর ফলে আপনার মৃত্যু হতে পারে। চলুন জানা যাক কাঁচা মাংস এবং মাংস বেশি খেলে কি ক্ষতি হয়
- কাঁচা মাংস খেলে পেটের ব্যথা বমি বমি এবং ডায়রিয়া হতে পারে হতে পারে ক্লান্তি ভাব।
- প্রতিদিন মাংস খেলে পাকস্থলীতে হতে পারে ক্যান্সার
- বৃক্ক আক্রান্ত হতে পারে এবং আপনার জি আই সিস্টেম হারাতে পারে কর্মক্ষমতা
- ওজন বেড়ে যেতে পারে এবং হৃদপিন্ডের বিভিন্ন রোগ হতে পারে
- কাঁচা মাংস খেলে আপনার বদ হজম হতে পারে এবং ফুড পয়জনিং হয়।
লেখকের মন্তব্য
ম্যাক্সিমো ইনফো এখানে কাঁচা খাওয়া যায় এমন আনাজের নাম এবং কাঁচা চাল খাওয়ার অপকারিতা ছাড়াও আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে এই পোস্টটিতে আলোচনা করেছে এগুলো পড়ে আপনারা অনেক অজানা তথ্য জানতে পারবেন এবং উপকৃত হবেন। এই পোস্টটি পড়ে যদি আপনাদের কাছে ভালো লাগে তাহলে আপনারা আপনাদের পরিচিত বন্ধু আত্মীয় সবার সাথে শেয়ার করে দিবেন কমেন্টে জানাবেন কেমন হয়েছে ভালো থাকবেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url