ফ্রিজ ব্যবহারের নিয়ম এবং ফ্রিজের উপকারিতা সম্পর্কে জানুন

আসসালামু আলাইকুম, এখানে আমি ফ্রিজ ব্যবহারের নিয়ম এবং ফ্রিজের উপকারিতা এবং ফ্রিজে কোন গ্যাস ব্যবহার করা হয় এছাড়াও আরো অনেক কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করব এগুলো থেকে আপনারা বিভিন্ন রকমের তথ্য জানতে পারবেন এ সকল বিষয়ে জানার জন্য আপনাদের সবাইকে অনুরোধ করছি এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
ফ্রিজ ব্যবহারের নিয়ম এবং ফ্রিজের উপকারিতা সম্পর্কে জানুন
ফ্রিজ ব্যবহারের নিয়ম এবং ফ্রিজের উপকারিতা আছে অনেক। ফ্রিজ ব্যবহার করার সময় কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে যাতে করে ফ্রিজ ভালো থাকে। ফ্রিজের উপকারী তারও মধ্যে খাবার সংরক্ষণ করে রাখা এবং খাবারকে ঠান্ডা রাখা ইত্যাদি। এছাড়াও ফ্রিজে কোন গ্যাস ব্যবহার করা হয় এই গ্যাস গুলো পরিবেশের কি ক্ষতি করে ইত্যাদি  অনেক বিষয়ে অনেক তথ্য দেওয়া হয়েছে এ সকল বিষয়ে আপনারা অনেক তথ্য খুঁজেছেন এগুলো পড়ে আপনারা অনেক উপকৃত হবেন তাই দয়া করে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

ভূমিকা

এখন আমাদের সবার বাড়িতেই কম বেশি ফ্রিজ চোখে পড়ে এটাকে আমরা নানাভাবে আমাদের প্রতিদিনের জীবনে ব্যবহার করে থাকি। আমাদের জীবনে এখন ঠিক অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি পণ্য। আমরা ফ্রিজে নানা ধরনের খাবার রাখতে পারি যেমন মাছ মাংস সবজি তৈরি তরকারি রান্না করা তরকারি দুধ ডিম ও আরো অন্যান্য জিনিস। ফ্রিজে খাবার রাখলে তা অনেক দিন পর্যন্ত সংরক্ষণ করে খাওয়া যায়। তিন মাসের বেশি সময় ধরে আমরা অনেক খাবার সংরক্ষণ করে রাখতে পারি। 

আবার কিছু কিছু খাবার ফ্রিজে রাখা ভালো না এতে করে খাবারের গুণগত মান স্বাদ ও পুষ্টি নষ্ট হয় এবং ফ্রিজে রাখা খাবার যদি গরম করে খাওয়া হয় তাহলে এতে বিষক্রিয়ার সৃষ্টি হতে পারে পেট খারাপ হতে পারে এগুলো থেকে সাবধান হওয়া উচিত। আবার কিছু বিষয় মেনে চলতে হবে ফ্রিজ ব্যবহারের ক্ষেত্রে ফ্রিজে খাবার রাখলে তা প্যাকেটে বা ফুট কন্টেনার বক্সে করে রাখতে হবে। শীতল এবং ছায়াযুক্ত জায়গায় রাখতে হবে তিন মাস অন্তর একবার করে ফ্রিজ পরিষ্কার করতে হবে।

আরও পড়ুনঃখাবার পচনশীল রোধে প্রিজারভেটিভস খাদ্যবস্তুকে সংরক্ষণ করে কিভাবে 

এতে করে খাবার দুর্গন্ধ হবে না। এছাড়াও আরো অনেক নিয়ম আছে যেগুলো মেনে চললে ফ্রিজ অনেকদিন ভালো থাকবে এবং ফ্রিজে খাবার রাখা হলে তার গুণগত মান ও ভালো থাকবে অনেক দিন পর্যন্ত। ফ্রিজে যে অনেক ধরনের গ্যাস ব্যবহার করা হয় এগুলো খাবার কে ঠান্ডা রাখে এবং এই গ্যাস গুলো পরিবেশের জন্য অনেক ক্ষতিকর হতে পারে। বিশেষ করে গ্রীন হাউস ইফেক্ট এর ওপর এবং পরিবেশে তাপমাত্রার ওপর। এই গ্যাস ওজন স্তর নষ্ট করে দেয় ফলে আমাদের নানা সমস্যা দেখা দেয়।

ডিপ ফ্রিজে কি কি খাবার রাখা যায়

আমরা সবাই ফ্রিজ সম্পর্কে জানে ফ্রিজে কি কি খাবার রাখা যাবে এবং কোন গুলো রাখা যাবে না এগুলো হয়তো অনেকেই ঠিকমতো জানে না। বেশি দিন বা সময় ধরে খাবার যাতে ভালো থাকে এবং আমরা সংরক্ষণ করে রাখতে পারি এজন্য ফ্রিজ ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু কোন খাবার রাখা যায় এবং কোন গুলো রাখা যায় না কিভাবে রাখতে হবে এগুলো সম্পর্কে আজ আমরা আলোচনা করব। তাপমাত্রা কম থাকে ডিপ ফ্রিজে তাই জীবাণু সেখানে বাঁচতে পারেনা।

এবং খাবারগুলো ও ভালো থাকে অনেক দিন। আমরা কিভাবে ডিপ ফ্রিজে খাবার রাখব এটার সঠিক নিয়ম জানিনা তার জন্য খাবার নষ্ট হয়ে যেতে পারে। কাঁচা মাছ খুব তাড়াতাড়ি ফ্রিজে সংরক্ষণ করতে হবে। বড় মাছ, মাঝারি আকারের মাছ এবং ছোট মাছ কেটে ভালোভাবে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিতে হবে এবং তারপরে প্যাকেট করে পানি ঝরিয়ে ডিপ ফ্রিজে রাখতে হবে এভাবে সংরক্ষণ করে রাখলে মাছ অনেকদিন পর্যন্ত খাওয়া যেতে পারে দুই থেকে তিন মাস পর্যন্ত।

কাঁচা মাংস ডিপ ফ্রিজে রাখার আগে ধোয়া যাবেনা এবং তাতে রক্ত থাকলে তা পরিষ্কার করে ফেলতে হবে এবং প্যাকেট করে কিংবা ছোট ছোট ফুড কন্টেইনার বক্সে করে রাখা যেতে পারে তাহলে খাবারের গুণ ওমান ভালো থাকে অনেক দিন। মুরগির মাংস ভালো থাকে তিন মাস হাস এবং কবুতরের মাংস দুই মাসের মধ্যে খেয়ে ফেলাই ভালো। গরু কিংবা খাসির মাংস ৭ থেকে ৮ মাসের মধ্যে খেয়ে নিতে হবে মগজ হলে দশ দিনের মধ্যে খেতে হবে।

আমরা কলিজা, ফুসফুস ও ভুড়ি এই খাবারগুলো ধুয়ে পানি ঝরিয়ে দুই থেকে তিন মাসের আগে খেয়ে ফেলতে হবে। রান্না করা সবজি মাছ এবং গোস্ত চার দিন ফ্রিজে রাখা যাবে তবে বক্সে রেখে ঢাকনা বন্ধ করে রেখে দিতে হবে। কাঁচা সবজি তরকারি টক দই মিষ্টি এগুলো ভালোভাবে সংরক্ষণ করে অল্প দিনের মধ্যে খেয়ে ফেলা উচিত।

ফ্রিজে কি কি খাবার রাখা যাবে না

আমরা অনেক সময় খাবার ভালো রাখার জন্য ফ্রিজে খাবার রাখি কিন্তু এমন অনেক খাবার আছে যেগুলো ফ্রিজে রাখা ঠিক না এতে করে তার পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যায় এবং তাড়াতাড়ি খাবারগুলো নষ্ট হয় এসব খাবারের ক্ষেত্রে এগুলো ফ্রিজে না রেখে স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রাখা ভালো। শুকনো ফল এবং ড্রাই ফ্রুটস ফ্রিজে রাখা উচিত না এতে করে ফল নরম হয় এবং এর স্বাদ নষ্ট হয়ে যায়। ফ্রিজে আমরা অনেক সময় কফি রাখে এটা ফ্রিজে রাখলে এর সুগন্ধ হারায় এবং জমে যায় ।

এটা স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রাখাই ভালো। গুঁড়ো মসলা ফ্রিজে রাখা উচিত না এতে গুঁড়ো মসলা তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যায় এটাকে অন্ধকার এবং শুষ্ক তাপমাত্রায় রাখা ভা্লো। পিঠা, মিষ্টি, কেক এবং কুকিজ এগুলো ফ্রিজে রাখা হলে ঠান্ডার কারণে এগুলোর স্বাদ নষ্ট হয় তাই এগুলোকে এয়ার টাইট বক্সে করে রাখা ভালো। ধনেপাতা, পুঁইশাক এবং পালং শাক ফ্রিজে না রাখলেই ভালো হয়। এগুলো যখন আমরা ফ্রি থেকে বাহিরে বের করবো তখন তা শুকিয়ে যায় এবং স্বাদ নষ্ট হয়।

এছাড়া রুটি, কুমড়া এগুলো ফ্রিজে রাখলে তাড়াতাড়ি নষ্ট হয় তাই এগুলো স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রেখে দেওয়াই ভালো এতে করে এর স্বাদ ও গুণ নষ্ট হবে না। আমরা অনেক সময় মধু ফ্রিজে রাখি এতে করে মধু ঠান্ডা হয়ে শক্ত হয়ে বা জমে যায় তাই মধুকে ফ্রিজে রাখা উচিত না এটাকে স্বাভাবিকের তাপমাত্রায় রাখলে ভালো থাকে। তুলসী পাতা ফ্রিজে রাখা উচিত না এতে করে ফ্রিজে থাকা অন্যান্য খাবারের গন্ধ নিয়ে নেয় তুলসী পাতা। কাঁচা মরিচ, কাঁচা এবং পাকা টমেটো।

তরমুজ এবং বাঙ্গি ফ্রিজে রাখা উচিত না এতে করে এগুলোতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দ্রুত ভেঙে নষ্ট হয়ে যায়। পেঁয়াজ রসুন আদা এবং আলু ফ্রিজে না রাখাই ভালো কলা আনারস লেবু ও কমলার মত সাইট্রাস আছে এ সকল জাতীয় ফল ফ্রিজে রাখা যাবেনা।

ফ্রিজ ব্যবহারের নিয়ম এবং ফ্রিজের উপকারিতা

কমবেশি আমাদের সবার বাড়িতে ফ্রিজ আছে কিন্তু এটাকে কেউ সঠিকভাবে ব্যবহার করে আবার কেউ করে না। প্লিজ দুই প্রকারের হয় কম্প্রেসার প্রণালীর ফ্রিজ জ এবং অ্যাবজরপসান প্রণালী ফ্রিজ। এখন কম্প্রেসার প্রণালীর ফ্রিজটি বেশি প্রচলিত সবাই ব্যবহার করে এর কম্প্রেসার ফ্রিজের পেছনদিকে থাকে এটা তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। খালি ফ্রিজ থাকলেই হবে না এর সঠিক ব্যবহারের নিয়ম আছে সেগুলো সম্পর্কেও জানতে হবে তবে ফ্রিজ ভালো থাকবে অনেকদিন পর্যন্ত টিকবে।
  • ফ্রিজ ঘরের দেয়াল ঘেঁষে রাখা যাবে না কিছুটা জায়গা ফাঁকা করে রাখতে হবে যাতে বাতাস চলাচল করতে পারে।
  • খোলার জন্য ফ্রিজের সামনে জায়গা ফাঁকা রাখতে হবে, পেছনের দিকে নিচু এবং সামনের দিকে উঁচু করে ফ্রিজ বসাতে হবে।
  • ফ্রিজের ভেতরে তিন মাসের মধ্যে একবার করে হলে পরিস্কার করতে হবে তা না হলে খাদ্য গন্ধ হয়ে যেতে পারে।
  • ফ্রিজ কেনার পর এক দেড় ঘন্টা চালু করে রাখতে হবে এবং তারপরে খাদ্য রাখতে পারবেন।
  • ফ্রিজের দরজা বন্ধ করার পরে খেয়াল করে দেখতে হবে তা ভালোভাবে আটকিয়েছে কিনা।
  • রান্না করা খাবার ফ্রিজে রাখার জন্য টিফিন বক্সে রেখে মুখে ঢাকনা দিয়ে দিতে হবে তাহলে খাবার ভালো থাকবে।
  • শরবত এবং কোল্ড ড্রিংক এর বোতল রাখলে চিল ট্রেতে রাখতে হবে।
  • কম্প্রেসার এর শব্দ বাদে যদি অন্য কোন শব্দ শোনা যায় তাহলে মিস্ত্রিকে দেখাতে হবে।
  • কাঁচা তরকারি মাছ এবং মাংস রাখলে প্যাকেট করে রাখতে হবে।
  • আলু ,কলা, তরমুজ, পাউরুটি, পুঁইশাক ও পালং শাক ধনেপাতা ইত্যাদি ফ্রিজে রাখা যাবে না।
  • কোন রকমের গরম খাবার ফ্রিজে রাখা যাবেনা।
  • ফ্রিজের ভেতরের তাপমাত্রা শূন্য ডিগ্রির কম থাকে খেয়াল রাখতে হবে।
  • শীতল এবং ছায়া যুক্ত স্থানে রাখতে হবে এবং ২০০ ভোল্টেজ কারেন্টে চালাতে হবে সব সময়।
ফ্রিজ আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অনেক কাজে লাগে ফ্রিজের উপকারিতা গুলো হলো
  • খাবার সংরক্ষণ করার ক্ষেত্রে।
  • আমরা বিভিন্ন ধরনের খাবার টাটকা ও সতেজ রাখার জন্য ফ্রিজ ব্যবহার করি।
  • কাঁচা মাছ মাংস সবজি ফ্রিজে সংরক্ষণ করা যায়।
  • বিভিন্ন দোকানে এবং শপিংমলে খাবার সংরক্ষণের জন্য ফ্রিজ ব্যবহার করা হয়।
  • বরফ তৈরি করার জন্য ব্যবহার করা হয়।

ফ্রিজের খাবার গরম করে খেলে কি হয়

এখন কার দিনে অনেক মানুষ বেশি করে খাবার রান্না করে ফ্রিজে রেখে বারবার সেটাকে গরম করে খায় কিন্তু এটা করে খাওয়া আমাদের শরীরের জন্য ভালো নয়। ফ্রিজে রাখা খাবার বারবার গরম করে খেলে যেমন খাবারের অপচয় হয় না তেমনি খাবার ভালো থাকে কিন্তু এতে করে অনেক ধরনের মারাত্মক সমস্যা হতে পারে। খাবারের কিছু ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাস সংক্রমিত হয় ভাইরাস আমাদের জন্য ভালো না কিন্তু কিছু ব্যাকটেরিয়া আমাদের জন্য উপকারী।

ফ্রিজে রাখা খাবার বারবার গরম করে খেলে বিষক্রিয়ার সৃষ্টি হতে পারে এটার প্রভাব পড়ে আমাদের শরীর ও স্বাস্থ্যের ওপর যা একদমই ভালো না। অনেক মানুষ কাজের চাপে এবং রান্না করার ভয়ে বেশি করে রান্না করে ফ্রিজে রেখে দেয় এবং গরম করে খায় এতে খাদ্যের পুষ্টিগুণ নষ্ট হয় এই পদ্ধতি অবলম্বন করে খাবার খেলে আমাদের ক্যান্সারের মতো রোগ হতে পারে। এটি একটি খুব খারাপ অভ্যাস যার জন্য আমরা পরবর্তীতে বড় ধরনের রোগের ঝুঁকিতে পড়তে পারি।

ভাত ফ্রিজে রেখে গরম করে খেলে আমাদের পেটে বিষক্রিয়া মত সমস্যা দেখা দিতে পারে ডিম জাতীয় খাবার তাড়াতাড়ি খেয়ে নেওয়াই ভালো এতে করে এর পুষ্টি গুন ও স্বাস্থ্য উপকারিতা পাওয়া যাবে কিন্তু এটা ফ্রিজে রেখে গরম করে খায় তাহলে আমাদের স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিতে পারে। সবুজ শাক সবজিতে অনেক পুষ্টি থাকে এগুলো রান্না করে ফ্রিজে রাখার পর গরম করে খায় তাহলে এতে থাকা কার্সিনোজেনিক উপাদান নির্গত হতে থাকে যা আমাদের ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়াতে সাহায্য করে।

ফ্রিজে কোন গ্যাস ব্যবহার করা হয়

একটি ফ্রিজে বিভিন্ন ধরনের গ্যাস ব্যবহার করা হয় ফ্রিজে যে সকল গ্যাস ব্যবহার করা হয় সেগুলো হল
  • হাইড্রোকার্বন
  • হাইড্রোক্লোরোফ্লুরো কার্বন
  • টেট্রা ফ্লুরো ইথেন
  • অ্যামোনিয়া গ্যাস ব্যবহার করা হয় এটি আগে ব্যবহার করা হতো।

পরিবেশের উপর ফ্রিজের প্রভাব ফ্রিজের ক্ষতিকর প্রভাব

ফ্রিজে আমরা অনেক ধরনের গ্যাস ব্যবহার করে থাকে এগুলো আমাদের পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। ফ্রিজে আমরা সাধারণত ক্লোরোফ্লোরো কার্বন অর্থাৎ সি এফ সি এবং অনেক ধরনের গ্যাস যাতে করে ঠান্ডা রাখে এগুলো ব্যবহার করে। এগুলো থেকে আমাদের বড় ধরনের বিপদ হতে পারে বিশেষ করে পরিবেশের। ফ্রীজে ব্যবহৃত সিএফসি গ্যাস বায়ুমন্ডলে থাকা ওজোন স্তর ধ্বংস করে দেয় এর ফলে সূর্যের অতি বেগুনি রশ্মি আমাদের শরীরে এসে পড়ে।
 
ওজোন স্তর ভেঙ্গে ফেলে আর এই ওজোন স্তর আমাদের সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে বাঁচায়। এতে করে আমাদের ত্বকের ক্যান্সার হতে পারে। আমাদের চোখের ছানি পড়ার মতো সমস্যা হতে পারে এবং চামড়ার অনেক ধরনের রোগের ঝুঁকি বাড়তে পারে। সূর্যের তাপে পৃথিবীর তাপমাত্রা বেড়ে যেতে পারে গ্রীন হাউজ ইফেক্ট এর অনেক বড় ধরনের সমস্যা হতে পারে।

লেখক এর মন্তব্য

ম্যাক্সিমো ইনফো এখানে ফ্রিজ ব্যবহারের নিয়ম এবং ফ্রিজের উপকারিতা এছাড়াও ফ্রিজে কোন গ্যাস ব্যবহার করা হয় তা পরিবেশের উপর কি প্রভাব পড়ে ইত্যাদি আরো অনেক বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছে বিস্তারিত তথ্যের মাধ্যমে। এ সকল বিষয়ে আপনারা যদি পড়েন তাহলে অনেক তথ্য সমাধান করতে পারবেন। ভাল লাগলে আপনাদের পরিচিত বন্ধু বান্ধবী আত্মীয়-স্বজন সবার সাথে শেয়ার করে দিবেন যাতে করে এটা পড়ার সবাই সুযোগ পায়। ভালো লাগলে কমেন্ট করে জানাবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url