বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী ইছামতি এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

আসসালামু আলাইকুম, আজকে আমি আমার এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের বাংলাদেশের নদ নদী সম্পর্কে জানাবো বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী ইছামতি এ সম্পর্কে এবং বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী কোনটি ২০২৩ ও বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী পদ্মা ও মেঘনা এ বিষয়ে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আপনাদের অনেক তথ্য দিয়ে থাকবো তাই দয়া করে এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী ইছামতি এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ কারণ বাংলাদেশে অনেক নদ-নদী ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে অনেক জেলার মধ্য দিয়ে বয়ে গেছে এ নদী গুলো। বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী পদ্মা ও মেঘনা এছাড়াও আছে ইছামতি ,ব্রহ্মপুত্র , কুশিয়ারা , আড়িয়াল , গড়াই ইত্যাদি । বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী ইছামতি এ সম্পর্কে ও বলা হয়েছে । বাংলাদেশে দীর্ঘতম নদী কোনটি ২০২৩ পৃথিবীর দীর্ঘতম নদী বাংলাদেশের দ্বিতীয় দীর্ঘতম নদী কোনটি তার দৈর্ঘ্য ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে এগুলো জানার জন্য আপনারা এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

ভূমিকা

বাংলাদেশের নদনদীর সংখ্যা অনেক জীবন্ত নদনদীর সংখ্যা প্রায় এক হাজার আটটি এছাড়াও আরো অনেক নদ-নদী আছে। বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ প্রাচীনকাল থেকে এ দেশে ব্যবসা বাণিজ্য করার ক্ষেত্রে এবং মাছ আহরণের জন্য নদীতে বেছে নেওয়া হতো। নদীতে প্রচুর পরিমাণে মাছ পাওয়া যায় এবং আরো অনেক উদ্ভিদ ও প্রাণী থাকে নদীতে এগুলো আমাদের অনেক উপকারে আসে আবার কোনটি ও আমাদের ক্ষতি করে থাকে। বাংলাদেশের প্রধান দীর্ঘতম নদী হলো পদ্মা ও মেঘনা।
পদ্মা নদীর দৈর্ঘ্য হলো ৩৬৬ কিলোমিটার এবং মেঘনা নদীর দৈর্ঘ্য ৩৩০ কিলোমিটার। এছাড়া বাংলাদেশে আরো অনেক নদী আছে যথা ইছামতি বহ্মপুত্র সুরমা কুশিয়ারা বড়াল গড়ায় আড়িয়াল আত্রাই ইত্যাদি। পদ্মা নদী হিমালয় উৎপন্ন হয়েছে এবং রাজশাহী জেলার ভেতর দিয়ে বাংলাদেশের প্রবেশ করেছে পদ্মা নাম ধারণ করে। অপরদিকে মেঘনা নদী দুইটি অংশে বিভক্ত একটি হলো আপার নদী এবং অপরটি হলো লোয়ার নদী। আমাদের উচিত এর সকল নদীগুলো যথাযথ ভাবে পরিষ্কার

রাখা এবং পুনরায় খনন কাজ করে নদীর রক্ষা করা। কারণ বর্ষা মৌসুমে পানি থাকলেও শুকনো মৌসুমে অনেক নদীতে পানি অনেক কমে যায় এবং পলিমাটি জমার কারণে অনেক নদী ভরাট হয়ে যাচ্ছে ধীরে ধীরে এগুলো পুনরুদ্ধার করা উচিত খনন কাজের মাধ্যমে। তাহলে আমাদের দেশের অনেক নদ নদী রক্ষা পাবে আর এগুলোর দায়িত্ব আমাদের দেশের সরকারের এবং জনগণেরই নেওয়া উচিত।

বাংলাদেশের প্রথম দীর্ঘতম নদী কোনটি

বাংলাদেশের প্রথম দীর্ঘতম নদী হল মেঘনা ও পদ্মা নদী । মেঘনা নদী দুটি অংশ এ বিভক্ত হয়েছে একটি কুলিয়ারচর থেকে ষাট নল পর্যন্ত এটি আপার মেঘনা নদী নামে পরিচিত অপরটি ষাট নল থেকে বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত এই অংশটি লোয়ার মেঘনা নামে পরিচিত। মেঘনা নদীর দৈর্ঘ্য ৩৩০ কিলোমিটার এবং মেঘনা নদীর প্রশস্ত১৩,০০০ মিটার এর গভীরতা ২৭ মিটার। পদ্মা নদী বাংলাদেশে দীর্ঘতম নদী এর দৈর্ঘ্য ৩৪৫ কিলোমিটার পদ্মা নদী হিমালয়ের গঙ্গোত্রী হিমবাহ থেকে উৎপন্ন
হয়ে রাজশাহী জেলার ভেতর দিয়ে প্রবেশ করে বাংলাদেশে। এটি গঙ্গা নদীর প্রধান শাখা এর গড় প্রস্থ ১০ কিলোমিটার এবং এর প্রকৃতি সর্পিলাকার। এটি ভারতে গঙ্গা নদী নামে পরিচিত। পদ্মা নদীর অনেক শাখা নদী উপশাখা নদী এবং প্রশাখা নদী আছে। বাংলাদেশের রাজশাহী শহরটি পদ্মা নদীর উত্তর তীরে অবস্থিত একটি সুন্দর শহর।

বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী কোনটি ২০২৩

বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী পদ্মা এবং মেঘনা। পদ্মা নদীর দৈর্ঘ্য ৩৪৫ কিলোমিটার এবং গড় প্রস্থ ১০ কিলোমিটার। এই নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার। পদ্মা নদী হিমালয়ের গঙ্গোত্রী হিমবাহ থেকে উৎপন্ন হয়ে রাজশাহী জেলার ভেতর দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে আর এখান থেকেই এই নদীটির পদ্মা নদী নামে নাম ধারণ করেছে। এটি গোয়ালন্দে যমুনা নদীর সাথে মিলিত হয়েছে এবং পূর্ব দিকে চাঁদপুর জেলায় মিলিত হয়েছে মেঘনা নদীর সাথে। পদ্মা ও মেঘনার এই মিলিত প্রবাহ মেঘনা নামে দক্ষিণে

মিলিত হয়েছে বঙ্গোপসাগরের সাথে। এই পদ্মা নদীর অনেক উপনদী এবং শাখা নদী ও প্রশাখা নদী আছে। পদ্মা নদীর উপনদী হচ্ছে মহানন্দা এবং পুনর্ভবা। পদ্মা নদীর শাখা নদী গুলো হচ্ছে বড়াল, আরিয়াল , মাথাভাঙ্গা , কপোতাক্ষ , গড়াই ইত্যাদি এবং এর পোশাখা নদী গুলো হচ্ছে মধুমতি, ভৈরব ও পশুর। মেঘনা বাংলাদেশের প্রশস্ততম এবং গভীরতম নদী এই নদীটির দৈর্ঘ্য ৩৩০ কিলোমিটার এই নদীটি সর্পিলাকার প্রকৃতির।মেঘনা নদীর প্রশস্ত১৩,০০০ মিটার এর গভীরতা ২৭ মিটার। মেঘনা নদী

আসামের পার্বত্য থেকে বরাক নদী আসামের শেরপুর এর কাছে কুশিয়ারা ও সুরমা এই দুটি শাখায় বিভক্ত এবং সিলেট জেলার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। হবিগঞ্জ এবং সুনামগঞ্জ জেলার সীমান্তে কালনি নামে এবং কিশোরগঞ্জ জেলার পাশ দিয়ে ভৈরবের কাছে ব্রহ্মপুত্রে মিলে মেঘনা নাম হয়েছে এবং চাঁদপুরে পদ্মা নদীতে এবং দক্ষিণে লক্ষ্মীপুর নোয়াখালী এবং ভোলা দ্বীপের মধ্যে দিয়ে এই নদী নাম ধারণ করেছে লোয়ার নদী নামে বঙ্গোপসাগরে মিলে গেছে। মেঘনা সহ সুরমা নদীর দৈর্ঘ্য ৬৫০ মাইল।

পৃথিবীর সবচেয়ে দীর্ঘতম নদী কোনটি

পৃথিবীর সবচেয়ে দীর্ঘতম নদী হলো নীলনদ। এটি আফ্রিকা মহাদেশের এগারটি দেশের ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে গেছে। নীলনদ হচ্ছে উত্তর-পূর্ব আফ্রিকার একটি অন্যতম প্রধান উত্তর প্রবাহিত নদী এর দৈর্ঘ্য ৬৮৫৩ কিলোমিটার এবং ৪২৫৮ মাইল নীলনদ একটি আন্তর্জাতিক নদী এর কারণ হচ্ছে এই নদীটির নিকাশি অববাহিকা আফ্রিকার ১১ টি দেশ জুড়ে বিস্তৃত হয়ে আছে। দেশগুলি হচ্ছে উগান্ডা, কেনিয়া ,ইথিওপিয়া, দক্ষিণ সুদান, মিশর ,তান জানিয়া , রুয়ান্ডা ইত্যাদি। 

নীলনদ হচ্ছে মিশর এবং সুদানের প্রাথমিক পানির উৎস। সাদা নীল এবং নীল নীল এই দুটি হচ্ছে নীল নদের প্রধান উপনদী। অন্যতম প্রধান পানি এবং প্রাথমিক স্রোত বলে ধরা হয় এই সাদা নীল নদকে। নীলনদপলির উৎস।

বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী ইছামতি এ সম্পর্কে জানুন

বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী ইছামতি এর সম্পর্কে আপনাদের নিচে বিস্তারিত বলা হলো। জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের সূত্রে জানা গেছে বর্তমানে বাংলাদেশে দীর্ঘতম নদী হচ্ছে ইছামতি নদীটির দৈর্ঘ্য ৩৩৪ কিলোমিটার। এই নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার প্রকৃতির। এই নদীটি বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে গেছে এবং এটি বাংলাদেশ ও ভারতের আন্তঃসীমান্ত নদী।এই ইছামতি নদী যশোর চুয়াডাঙ্গা সাতক্ষীরা ও ঝিনাইদহ চারটি জেলার মোট ১০ টি উপজেলার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে গেছে।
ইছামতি নদীর শাখা নদী হচ্ছে আত্রাই নদী। এই নদীতে বর্তমানে পলি মাটি জমার কারণে ভরাট হয়ে যাওয়ার মত সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে।বর্ষা মৌসুমে নদীটি স্বাভাবিকের চেয়েও পানির প্রবাহ বৃদ্ধি পেতে দেখা যায় এবং শুকনো মৌসুমে নদীটির শুকিয়ে শুরু হয়ে যায়। ইছামতি নদীটিকে বর্তমানে নদী গবেষকগণরা তিনটি ভাগে ভাগ করেছেন উচ্চ ইছামতি মধ্য ইছামতি এবং অপরটি হল নিম্ন ইছামতি নদী নামে। এই উচ্চ ইছামতি নদী পদ্মা নদীর শাখা নদী এটি মাথাভাঙ্গা নদী হতে প্রবাহিত হয়েছে

এবং বেনাপোল পর্যন্ত প্রবাহিত হয়ে গেছে। আর মধ্য ইছামতি প্রবাহিত হয়েছে বেনাপোল থেকে দেবহাটা পর্যন্ত। আর সর্বশেষ নিম্ন ইছামতি নদী বাংলাদেশের সুন্দরবন এর কিছু অংশ এ প্রবাহিত হয়ে পতিত হয়েছে রায়মঙ্গল নদীতে গিয়ে। এই নদীটি বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ২১ কিলোমিটার আন্তর্জাতিক সীমারেখা তৈরি করেছে যা আংরাইল , গোয়ালপাড়া , রায়মঙ্গল ও আউটফল দিয়ে বঙ্গোপসাগরের দিকে প্রবাহিত হয়ে বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়েছে। এই নদীটি বাংলাদেশ ও

ভারতের হিন্দু সম্প্রদায়ের মূর্তি বিসর্জনের জন্য ব্যবহার করা হয়। এই নদীটি উভয় দেশের নিরপেক্ষ সীমানা হিসেবে কাজ করে তাই দুই দেশের নৌকা থেকে যে দেবদেবী বিসর্জনের মাধ্যম হিসেবে কাজে লাগে। এই নদীতে পলি জমার কারণে অনেক সমস্যা হচ্ছে এই সমস্যা দূর করার জন্য বাংলাদেশ ও ভারত দুই দেশেরই একমত পোষণ হওয়া দরকার এবং খনন কাজ শুরু করা প্রয়োজন এই নদীটি এখন বর্তমানে শিল্প বজ্র এবং নদী দখলের জন্য ও সমস্যা হচ্ছে। এক্ষেত্রে এগুলো রক্ষা করা প্রয়োজন।

বাংলাদেশের দ্বিতীয় দীর্ঘতম নদী কোনটি

বাংলাদেশের দ্বিতীয় দীর্ঘতম নদী হল পদ্মা নদী এই নদীটির দৈর্ঘ্য হল ৩৬৬ কিলোমিটার। এই পদ্মা নদী হিমালয়ে উৎপন্ন হয়েছে এবং গঙ্গা নদীর প্রধান শাখা।বাংলাদেশের রাজশাহী শহরটি এই পদ্মা নদীর উত্তর তীরে অবস্থিত একটি শহর। এই নদীটি হিমালয়ের গঙ্গোত্রী হিমবাহ থেকে উৎপন্ন হয়ে রাজশাহী জেলার ভেতর দিয়ে প্রবেশ করেছে বাংলাদেশে এবং নাম ধারণ করেছে পদ্মা নামে। এই নদীটির চাঁদপুর জেলায় মিলিত হয়েছে মেঘনা নদীর সাথে এবং মেঘনা নাম ধারণ করে দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরের

সাথে মিলিত হয়েছে। পদ্মা নদীর উপনদী হচ্ছে মহানন্দা এবং পুনরভবা এবং শাখা নদী হচ্ছে আড়িয়াল , গড়াই ,খা , মাথাভাঙ্গা ,কপোতাক্ষ ও বড়াল ইত্যাদি। এই নদীর অনেকগুলো প্রশাখা নদী আছে। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় এর একটি বিখ্যাত উপন্যাস পদ্মা নদীর মাঝি এই উপন্যাসে এই নদীর তীরে অবস্থিত মানুষের জীবনকে কেন্দ্র করে লেখা হয়েছে। এছাড়াও কাজী নজরুল ইসলাম পদ্মা নদীর অনেক হারানো ঐতিহ্য এবং সৌন্দর্য নিয়ে অনেক গান রচনা করেছেন ।

বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী কোনটি ও দৈর্ঘ্য কত

বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী হলো পদ্মা নদী এই নদীটির দৈর্ঘ্য ৩৬৬ কিলোমিটার। পদ্মা নদীটি হিমালয় উৎপন্ন হয়েছে এবং গঙ্গা নদীর প্রধান শাখা নদী। এটি বাংলাদেশের রাজশাহী জেলার ভেতর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে বাংলাদেশে বেশ করেছে পদ্মা নামে নাম ধারণ করেছে। এই পদ্মা নদী হিমালয়ে গঙ্গোত্রী হিমবাহ থেকে উৎপন্ন হয়েছে। বাংলাদেশের আরেকটি দীর্ঘতম নদী হল মেঘনা নদী এর দৈর্ঘ্য ৩৩০ কিলোমিটার ।মেঘনা সহ সুরমা নদী দৈর্ঘ্য ৬৫০ মাইল মেঘনা নদী কিশোরগঞ্জ জেলার 

পাশ দিয়ে প্রবাহিত হয়ে ভৈরবের কাছে ব্রহ্মপুত্রের সঙ্গে মিলিত হয়ে মেঘনা নাম ধারণ করেছে এবং চাঁদপুরের কাছে পদ্মা নদীতে ও দক্ষিণে লক্ষ্মীপুর নোয়াখালী এবং ভোলা দ্বীপের মধ্যে প্রবাহিত হয়ে নাম ধারণ করে ফেলল আর নদী নামে এবং বঙ্গোপসাগরে মিলে গেছে। মেঘনা নদীর গভীরতা ২৭ মিটার। মেঘনা নদী দুটি অংশে বিভক্ত একটি হল আপার নদী অপরটি হলো লোয়ার নদী আবার নদী কুলিয়ারচর থেকে ষাট নল পর্যন্ত এবং লোয়ার নদী ষাট নল থেকে বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত।

লেখক এর মন্তব্য

ম্যাক্সিমো ইনফো  এখানে বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী ইছামতি এ সম্পর্কে এবং বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী কোনটি ২০২৩ ইত্যাদি ছাড়াও আরো কয়েকটি বিষয় নিয়ে এই পোস্টটিতে আলোচনা করেছে। এই বিষয়গুলো সম্পর্কে পড়ে আপনারা অনেক উপকৃত হবেন এবং সঠিক তথ্য জানতে পারবেন। এই পোস্টটি পড়ে যদি আপনাদের কাছে ভালো লাগে তাহলে আপনারা আপনাদের পরিচিত বন্ধু আত্মীয়-স্বজন সবার মাঝে শেয়ার করে দিবেন এবং কমেন্টে জানাবেন কেমন হয়েছে ভালো থাকবেন।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url