শীতে পায়ের গোড়ালি ফাটার কারণ ও প্রতিকার জানুন
আসসালামু আলাইকু্ম, এখানে আমি শীতে পায়ের গোড়ালি ফাটার কারণ ও প্রতিকার এবং পায়ের গোড়ালি ফাটা দূর করার ঘরোয়া উপায় নিয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব এটা পড়ে হয়তো আপনারা অনেক উপকারিত হবেন তাই দয়া করে এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়ার অনুরোধ করছি।
শীতে আমাদের সবারই পা ফেটে যায় এজন্য আমাদের এই সময়টা পায়ের বিশেষ যত্ন নেওয়া দরকার। তাই আমি শীতে পায়ের গোড়ালি ফাটার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে অনেক বিস্তারিত তথ্য এবং আরো অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে এখানে আলোচনা করেছি এ সকল বিষয়ে আপনারা অনেক সঠিক তথ্য খুঁজেছেন কিন্তু পাননি আমার এই পোস্টটি পড়ে হয়তো আপনার এ সকল বিষয়ে সঠিক তথ্য পাবেন তাই দয়া করে এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়ার অনুরোধ করছি আপনাদের সবাইকে।
ভূমিকা
শীত বা গরম দুই সময় এই আমাদের পায়ের গোড়ালি ফেটে যেতে পারে এটার জন্য আমরা অনেকেই লজ্জা পায় অস্বস্তি বোধ করি এর থেকে মুক্তির উপায় আছে। মহিলা পুরুষ উভয়ের এ সমস্যাটা হতে পারে এটার জন্য আমাদের পায়ে ব্যথা যন্ত্রণা এবং অনেক সময় ইনফেকশন ও হয়ে যেতে পারে। বিভিন্ন কারণে পায়ের গোড়ালি ফেটে যেতে পারে শীতে পায়ের গোড়ালি ফাটার কারণ আছে। এটার জন্য আমরা কি ব্যবহার করতে পারি কোন ক্রিম ব্যবহার করতে পারে ঘরোয়া উপায়ে।
আরও পড়ুনঃশীতে নবজাতক শিশুর ঠাণ্ডা কাশি হলে করণীয় সম্পর্কে জানুন
পা ফাটা দূর করতে পারি মধু ও তেল মালিশ করে, শীতের সময় মজা পরিধান করল্, খালি পায়ে না হাটলে নরম জুতা বা স্যান্ডেল ব্যবহার করলে আমরা এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারি। শীতের সময় আমাদের চামড়া শুষ্ক হয়ে যায় আদ্রতা হারিয়ে ফেলে আমরা যদি ধুলাবালি জায়গায় ক্ষেত খামারে কাজ করি তাহলে আমাদের এ সমস্যাটা হতে পারে বেশি এজন্য আমরা বোরো প্লাস ক্রিম, এরোভেরা জেল গ্লিসারিন বিভিন্ন বডি লোশন ব্যবহার করতে পারি।
পায়ের গোড়ালি ফাটা দূর করার ঘরোয়া উপায়
শীত পড়তে না পড়তেই আমাদের অনেকেরই পা ফাটার সমস্যাটা দেখা দিতে শুরু করে। কারণ এই সময় বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ কমে যায় আদ্রতা কমে যায় আমাদের পা সহ গোটা শরীর শুষ্ক হতে দেখা যায়। কাজ করার সময় পায়ে অনেক ধুলো বালি জমে এবং আমাদের গোটা শরীরের ওজন পায়ের পাতা বহন করে। এই গোড়ালি ফাটা দূর করার জন্য আমাদের বিশেষভাবে পায়ের যত্ন নিতে হবে এটা আমরা কিছু ঘরোয়া উপায়ে করে থাকতে পারি সেগুলো সম্পর্কে। জেনে নেওয়া যাক।
মধু ও তেলঃ আমরা যদি মধু এবং নারকেল তেল একসাথে করে মিশিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট পায়ের যেখানে ফেটে গেছে অর্থাৎ গোড়ালিতে লাগিয়ে রাখি এবং এ সময় পার হওয়ার পর ধুয়ে ফেলি তাহলে আমাদের পায়ের আদ্রতা ফিরিয়ে পাব।
পাকা কলাঃ পাকা কলার খোসা ছাড়িয়ে নিয়ে তারপর কলাটা মেখে পায়ের গোড়ালিতে যদি ২০ মিনিট ধরে রেখে দিয়ে তারপর ধুয়ে ফেলি তাহলে আমাদের পায়ের গোড়ালি ফাটা সমস্যা অনেকটাই দূর হয়ে যাবে।
এলোভেরা জেলঃ আমাদের অনেকের বাড়িতে এলোভেরা থাকে এটাকে আমরা জেল বানিয়ে প্রতিদিন দুইবার করে ফাটা গোড়ালির ওপর ব্যবহার করতে পারি এই জেলের সাথে আবার মধু মিশিয়ে নেওয়া যেতে পারে এতে করে পায়ের গোড়ালি ফাটার সমস্যা আস্তে আস্তে কমতে শুরু করবে।
মাউথ ওয়াশঃ আমাদের পায়ে সবসময় ধুলাবালি ময়লা জমে থাকে আর এজন্য ও পা ফেটে যায় এটার জন্য আমরা দুই ভাগ পানির সাথে একভাগ মাউথ ওয়াশ মিশিয়ে আমাদের পাটাকে সেই পানির মধ্যে ডুবিয়ে রাখি তাহলে আমরা এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাবো পায়ের ময়লা দূর হবে পা উজ্জ্বল হবে।
মোমবাতির মোমঃ আমরা যদি সরিষার তেলের সাথে কিছু পরিমাণে মোম মিশিয়ে পায়ের গোড়ালিতে লাগায় তাহলে পা ফাটা অনেকটা দূর হয়ে যাবে।
গোলাপজল ও গ্লিসারিনঃ পায়ের গোড়ালি ফাটা এবং ব্যথা কমানোর জন্য আমরা গোলাপ জল ও গ্লিসারিন একসাথে মিশিয়ে রাতে ব্যবহার করতে পারি।
মধু এবং গরম পানিঃ গরম পানিতে মধু মিশিয়ে পাটাকে যদি ১৫ থেকে বিশ মিনিট ভেজায় এতে করে আমাদের পা ফাটা কিছুটা দূর হয়ে যাবে।
লেবুর রস ও ভেসলিনঃ ভেসলিন এবং লেবুর রস একসাথে করে মিশিয়ে ফাটা জায়গায় লাগালে পা ফাটা দূর হয়। এছাড়া আমরা যদি তিলের তেল ব্যবহার করে তাহলে পা ফাটা দূর হয়। আমরা পা ফাটা দূর করার জন্য ময়েশ্চারাইজার ক্রিম ব্যবহার করতে পারি।
পা ফাটা দূর করার ক্রিম এর নাম
বাজারে বা অনেক ফার্মেসিতেই পা ফাটা দূর করার জন্য বিভিন্ন রকমের ক্রিম এবং বিভিন্ন মলম আমরা পেতে পারি। শীত বা গরম এই দুই সময়ে পা ফেটে যেতে পারে। তাই আমাদের পায়ের বিশেষ যত্ন নেওয়া দরকার। এ সকল ক্রিম বা মলমের দাম বিভিন্ন রকমের হতে পারে। কোনটার দাম ৩০ টাকা আবার কোনটার দাম ২০০ থেকে ৩০০ টাকা হতে পারে। এগুলো কেনার সময় ডেট আছে কিনা তা খেয়াল করে কিনতে হবে। পা ফাটা সমস্যাটা বেশি দেখা দিলে চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ।
ডাক্তার এর পরামর্শ মতে ওষুধ খেতে হবে এবং ক্রিম বা মলম ব্যবহার করতে হবে। যারা বেশি ধুলোবালি জায়গায় এবং মাঠে কাজ করে তাদের এ সমস্যাটা বেশি হতে পারে। পুরুষের চেয়ে মহিলাদের চামড়া বেশি নরম। ভিটামিন সি এর অভাব হলে এবং আর্সেনিকের কারণে পা ফাটার সমস্যা দেখা দেয়। যে ক্রিমগুলো পাওয়া যায় তার নাম রেমি পা ফাটা, ইমুরিয়া ২৫, বোরো প্লাস, হিমালয় ফুট কেয়ার, হিল গার্ড ইত্যাদি এছাড়াও আরো অনেক ধরনের ক্রিম পাওয়া যায়।
শীতে পায়ের গোড়ালি ফাটার কারণ ও প্রতিকার
পায়ের গোড়ালি ফাটার অনেকগুলো কারণ আছে যে সকল মানুষ দিনের বেশিখন সময় খালি পায়ে হাটে, মাঠে অর্থাৎ ক্ষেত খামারে যারা কাজ করে, ধুলো ময়লাবালিতে থাকে, যারা শক্ত সেন্ডেল বা জুতা পরে এবং যাদের পা বেশি পরিমাণে ঘামে তাদের পায়ের গোড়ালি ফাটার সমস্যাটা বেশি পরিমাণে দেখা দিতে পারে। মহিলাদের তুলনায় পুরুষদের এ সমস্যাটা বেশি হয় আবার মহিলাদের চামড়া বেশি নরম হয়ে থাকে এজন্য আমাদের সবারই পায়ের যত্ন নেওয়া উচিত।
ভিটামিন সি এবং বি এর অভাব হলে এবং আর্সেনিক এর জন্য পা ফেটে যেতে পারে। এছাড়া অনেক বেশি সময় ধরে দাঁড়িয়ে কাজ করলে এবং পরিমাণমতো পানি না খেলে পা ফাটা সমস্যা হতে পারে। এই সমস্যাটা প্রতিকার করার জন্য পায়ের যত্ন নিতে হবে।
- নরম জুতা বা ফেন্ডেল পরিধান করতে হবে।
- মজা পরার অভ্যাস করতে হবে যাতে পায়ে ধুলাবালি ময়লা না লাগে।
- খালি পায়ে হাঁটাচলা করা যাবে না।
- পরিমাণ মতো পানি খেতে হবে।
- নারিকেল তেল এবং অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে হবে।
- ভেসলিন এবং গ্লিসারিন ব্যবহার করতে হবে।
- পায়ের মরা চামড়া তুলে ফেলতে হবে জামা পাথর দিয়ে পা ঘষে।
- হালকা গরম পানিতে লবণ মিশিয়ে আধা ঘন্টার মত পা ভিজিয়ে রাখতে হবে তাহলে আরাম হবে।
- পুষ্টিকর খাবার এবং ভিটামিন সি ও বি যুক্ত খাবার খেতে হবে।
- বডি লোশন বা ক্রিম ব্যবহার করা যেতে পারে।
গরমে পা ফাটা দূর করার উপায়
আমরা জানি শীত এবং গরম এর দুই সময়ে পা ফেটে যেতে পারে আর এটা ভিটামিন এর অভাব দেখা দিলে এবং আর্সেনিক এর জন্য হয়। এছাড়া আরো পা ঘামলে শক্ত স্যান্ডেল পরলে ধুলাবালিতে কাজ করলে পা ফাটে। তাই আমাদের ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে বিশেষ করে ভিটামিন সি ও বি যুক্ত খাবার বেশি করে খেতে হবে তাহলে আমাদের ত্বক মসৃণ হবে ও শুষ্ক হবে না ত্বক থাকবে পরিস্কার। গরমে পা ফাটা দূর করার যে উপায় আছে সেগুলো হল
খালি পায়ে হাঁটা যাবে নাঃ খালি পায়ে হাঁটার কারণে পায়ের চামড়া গোড়ালি বেশি পরিমাণে শক্ত হয়ে যায় এবং গোড়ালিতে ময়লা ধুলাবালি লেগে যায় এজন্য পা ফেটে যায় তাই হাঁটার সময় স্যান্ডেল বা জুতা পরে হাঁটতে হবে খালি পায়ে হাঁটা যাবে না।
নরম জুতা পরাঃ ঠিক মাপের জুতা বা সেন্ডেল পড়তে হবে এবং শক্ত জুতা পরার পরিবর্তে নরম জুতা বা স্যান্ডেল পড়তে হবে তাহলে আমাদের পায়ের চামড়া নরম থাকবে না।
পানি পান করাঃ আমাদের পূর্ণ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের প্রতিদিন গড়ে দুই থেকে তিন লিটার পানি পান করতে হবে। পরিমিত পরিমান পানি পান করলে আমরা বিভিন্ন ধরনের রোগ এবং পা ফাটা থেকে মুক্তি পাবো। আমাদের শরীরে যদি সঠিক পরিমাপের পানি থাকে তাহলে পা ফাটা রোধ হবে।
ভেসলিন ও অলিভ অয়েল ব্যবহারঃ আমরা যদি নিয়মিত ভেসলিন এবং অলিভ অয়েল ব্যবহার করে তাহলে আমাদের চামড়া মসৃণ থাকবে এর ফলে পা হাঁটা সম্ভাবনা ও কম হবে।
ঘষা দিয়ে মরা চামড়া তুলাঃ আমরা যদি পা ঘসার পাথর দিয়ে পায়ের গোড়ালের মরা চামড়াটা তুলে ফেলে তাহলে পরে পাটা সম্ভাবনা খুব কম হবে।
নারকেল তেল ব্যবহারঃ নারিকেলের তেল ব্যবহার করলে পা ফাটার সমস্যা দূর হয় আগেকার দিনে মানুষ নারিকেলের তেল ব্যবহার করতো এতে করে চামড়া ভালো থাকে মসৃণ হয়।
শীতে পা ফাটা দূর করার উপায়
মোজা পড়াঃ শীতের সময় আমাদের সবারই উচিত পায়ের মোজা পড়া কারন মজা পড়লে পায়ে ধুলো ময়লা লাগতে পারে না এতে করে চামড়াটা রুক্ষ হয় না এটার জন্য পা ফাটা দূর হবে।
জুতা স্যান্ডেল পরাঃ শীতকালে আমাদের পা ফাটা থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য জুতা বা স্যান্ডেল পড়তে হবে তাহলে পা ফাটা দূর করা যাবে।
অয়েল বা ক্রিম মাসাজঃ ফিতে পা ফাটা দূর করার জন্য আমরা বিভিন্ন ধরনের অয়েল বা ক্রিম ব্যবহার করতে পারি এতে করে পা ফাটা দূর হবে।
পায়ের চামড়া টেনে না তুলাঃ শীতের সময় আমাদের চামড়া শুষ্ক থাকে এ সময় পায়ের চামড়া টেনে না তুলাই ভালো এতে করে পা ফাটা রোধ করা যাবে।
ঘষা দিয়ে মরা চামড়া তুলাঃ আমরা যদি মরা চামড়াটা লোশন ব্যবহার করার আগে ঘষা দিয়ে তুলে ফেলি তাহলে পা ফাটা কম হতে পারে।
অ্যালোভেরা জেল ও গ্লিসারিনঃ শীতে পা ফাটা দূর করার জন্য আমরা এলোভেরা জেল এবং গ্লিসারিন ব্যবহার করতে পারি। এছাড়া আমরা মধু এবং গরম পানি একসাথে মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারি।
ক্রিম ব্যবহার করাঃ শীতে পা ফাটার জন্য আমরা বিভিন্ন ধরনের ক্রিম ব্যবহার করতে পারে যেমন বোরো প্লাস, ইমুরিয়া ২৫ এবং রেমি পা ফাটা ক্রিম ইত্যাদি।
পা ফাটা দূর করার ক্রিম বাংলাদেশ
আমাদের বাংলাদেশে ও পা ফাটা দূর করার জন্য অনেক ধরনের ক্রিম বা লোশন পাওয়া যায় এগুলো বিভিন্ন দামের হতে পারে। আমরা যারা পা ফাটার জন্য বাইরে বের হতে চাই না এবং অনেকেই লজ্জা করে তাদের জন্য এ ক্রিম গুলো ব্যবহার করা উচিত। যাদের চামড়া শুষ্ক, কালো এবং চামড়া সানটান ও ফাটা সমস্যা আছে তারা এ ক্রিমগুলো ব্যবহার করতে পারে তাহলে এ সমস্যাগুলো থেকে মুক্তি পাবে।
Bioaqua foot ক্রিমঃ এই ক্রিমটা পা ফাটা দূর করে এটা ব্যবহার করার ফলে ত্বকের ভিতরে পুষ্টি যোগায় এবং ত্বক সুন্দর হয়। ত্বককে মসৃণ করে, দাগ দূর করে, পা ফর্সা হয়ে যাবে এবং টানটান ভাব হবে।
পতঞ্জলি ক্রাক হিলক্রিমঃ এই ক্রিমটি প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে ব্যবহার করার ফলে আমাদের পা ফাটা দূর হয়ে যাবে এবং পা কোমল উজ্জ্বল মসৃণ হবে।
আয়ভন ফুট ওয়াকার্স ক্রাকড হিল রিলিফঃ এই ক্রিমটি যদি আপনি ব্যবহার করেন তাহলে ২৪ ঘন্টার মধ্যে ফল পাবেন। শিয়া বাটার দিয়ে তৈরি ক্রিম ব্যবহার করার ফলে দূর হবেপা ফাটা ।
হিমালয়া ওয়েলনেস ফুট ক্রিমঃ এই প্রেম টি আমরা বাংলাদেশে খুব সহজেই পেতে পারি এর জনপ্রিয়তা রয়েছে। প্রতিদিন আমরা যদি ঘুমানোর আগে এই ক্রিমটি ব্যবহার করি তাহলে আমাদের পা ফাটা দূর হয়ে যাবে ব্যথা থেকে উপশম পাব।
ভাডি হারবাল ফুট ক্রিমঃ এটা ব্যবহার করার ফলে আমাদের পা ফাটা দূর হবে পা মসৃ ণ হবে। এটা চন্দন লবঙ্গ এবং বাটার সমৃদ্ধ একটি ক্রিম।
জেসমিন এবং গ্রিন টি হারবাল ফুট ক্রিমঃ আমরা যারা পা ফাটায় ভুগছি তারা এই ক্রিমটি ব্যবহার করলে পা ফাটা দূর হয়ে যাবে। গোসল করার পর এবং শোয়ার আগে প্রতিদিন ব্যবহার করা উচিত।
লেখকের মন্তব্য
ম্যাক্সিমো ইনফো এখানে শীতে পায়ের গোড়ালি ফাটার কারণ ও প্রতিকার এবং পায়ের গোড়ালি ফাটা দূর করার ঘরোয়া উপায় ইত্যাদি আরো অনেক বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছে এ সকল বিষয়ে তথ্য জানার জন্য আপনারা আপনাদের পরিচিত আত্মীয় বন্ধু সবার সাথে এই পোস্টটি শেয়ার করে দিবেন। যাতে করে এটা পড়ে সবাই উপকৃত হয় ভালো লাগলে কমেন্ট করে জানাবেন। কমেন্ট করে জানালে আমি খুশি হব। ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url