স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া উপায় জানুন

এখানে আমি স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া উপায় এবং শ্যামলা ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে অনেক বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করেছি কিভাবে আমরা ঘরোয়া উপায়ে ত্বক ফর্সা করতে পারি লেবুর রস এবং মধু ব্যবহার করে এছাড়াও আরো অনেক বিষয়ে বলা হয়েছে। এগুলো জানার জন্য আপনারা এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া উপায় জানুন
আমরা সবাই চাই যে আমাদের ত্বক এবং মুখ ফর্সা থাকুক সব সময় এটার জন্য আমরা বিভিন্ন উপাদান ব্যবহার করে ঘরে বসেই বিভিন্ন তৈরি করে ত্বক এবং মুখ ফর্সা করতে পারি। আবার আমরা মাত্র তিন দিনে ফর্সা হতে পারি কি ব্যবহার করলে স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া উপায় ও শ্যামলা ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া উপায় ইত্যাদি আরো কয়েকটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি এখানে। এগুলো পড়ে আপনারা অনেক উপকৃত হবেন তাই এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়ার অনুরোধ করছি।

ভূমিকা

আমরা সবাই চাই আমাদের ত্বক ফর্সা হোক সে নারী হোক বা পুরুষ। কালো ত্বক ফর্সা করার উপায়, শ্যামলা ত্বক ফর্সা করার উপায় কি এগুলো আমরা সবাই জানতে চাই। তখন ফর্সা করার জন্য আমরা বিভিন্ন ধরনের ফেসিয়াল ক্রিম এবং ত্বক এবং মুখ ফেসিয়াল করতে পারি এবং অনেকে এটা করেও থাকে কিন্তু এর অনেক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা যায় পরে।  যদি বাড়িতে ঘরোয়া উপায়ে আমাদের ত্বক ফর্সা করতে চায় তাহলে আমরা বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক উপায় ব্যবহার করে ফর্সা হতে পারি। 

আরও পড়ুনঃঠোঁট ফাটে কোন ভিটামিনের অভাব হলে তা জেনে নিন 

আমরা লেবুর রস, মধু, কাঁচা হলুদ, দুধের সর, এলোভেরা, চন্দন ,আলুর খোসা, টমেটো রস এবং টক দই ব্যবহার করতে পারি। কিন্তু এগুলো কিভাবে ব্যবহার করতে হবে তার নিয়ম জানতে হবে আমাদের তাহলে আমরা এই উপাদান দিয়ে ঘরে বসে বিভিন্ন ফেসপ্যাক তৈরি করে ত্বকে ব্যবহার করতে পারি। এতে করে যেমন আমাদের ত্বক ফর্সা হবে তেমনি উজ্জ্বল হবে, ত্বকের ভেতর থাকা মরা কোষ দূর হবে, ময়লা পরিষ্কার হবে, দাগ দূর, হবে ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরে আসবে এবং ত্বক টান টান হবে।

স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া উপায় জানুন

আমরা সবাই ফর্সা হতে চাই সে নারী হোক কিংবা পুরুষ। আর এখন অনেক ধরনের ফেসপ্যাক আছে যেগুলো ব্যবহার করে ফর্সা হওয়া যায় এবং কিছু প্রাকৃতিক এবং ঘরোয়া পদ্ধতির মাধ্যমেও আমরা স্থায়ীভাবে ফর্সা হতে পারি। এর জন্য আমরা দুধ এবং কাঁচা হলুদ ব্যবহার করতে পারি। প্রতিদিন নিয়ম করে আমরা যদি এক গ্লাস হালকা গরম দুধের সাথে আধা চামচ বাটা কাঁচা হলুদ এবং তার সাথে মধু মিশিয়ে খায় তাহলে আমাদের গায়ের রং ফর্সা হবে ভেতর থেকে।  সেটি হলুদ ছোট ছোট করে।

কেটে তারপর দুধের সাথে ফুটাতে হবে এবং যখন এর রং গাঢ় হলুদ হবে তারপর এটা নামিয়ে প্রতিদিন একবার করে খেতে হবে তাহলে ফর্সা হওয়া যাবে স্থায়ীভাবে। আরো কয়েকটি উপকরণ যেমন দুধ তিন চামচ, বাটা কাঁচা হলুদ এক চামচ এবং লেবুর রস নিতে হবে এক চামচ এগুলো একসাথে মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করে তারপর এটাকে মুখে লাগাতে হবে এবং অপেক্ষা করতে হবে শুকনো পর্যন্ত। শুকিয়ে গেলে তারপর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ পরিষ্কার করতে হবে তাহলে স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা হবে।

শ্যামলা ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া উপায়

হলুদ এবং টমেটোর মিশ্রণঃ হলুদ এবং এক চামচ টমেটো রস একসাথে ভালোভাবে মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করে কিছুক্ষণের জন্য মুখে লাগাতে হবে তারপর শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলতে হবে এতে করে শ্যামলা ত্বক ফর্সা হবে।

বেসনের মিশ্রণঃ বেসন এবং তার সাথে কিছু পরিমাণে বাটার মিলকে একসাথে করে একটি মিশ্রণ বা ফেস প্যাক তৈরি করে সেটাকে ছাড়া মুখে লাগাতে হবে এবং শুকনোর পরে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে এতে করে কাজ হবে।

টক দই ও ওট মিলের মাস্কঃ১ চামচ পরিমাণ ওটমিল ভিজিয়ে রাখতে হবে সারারাত তারপর সকালে এর সাথে এক চামচ পরিমাণ টক দই ভালোভাবে মিশিয়ে মুখে লাগাতে হবে এতে করে আমাদের ত্বক মসৃণ ও ফর্সা হবে।

লেবু ও মধুর ফেসপ্যাকঃ লেবুর রস এবং মধু এক সাথে করে মিশিয়ে মুখে লাগাতে হবে তারপর শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলতে হবে এতে করে ত্বকের গ্লো হবে।

চন্দনের গুঁড়োঃ ত্বক ফর্সা করার জন্য অনেকেই চন্দনের গুঁড়ো ব্যবহার করে থাকে। পানি এবং চন্দনের গুঁড়ো একসাথে মিশিয়ে মুখে লাগাতে হবে এতে করে ত্বক ফর্সা এবং ফ্রেশ হবে।

আমন্ডের ফেসপ্যাকঃ প্রথমে আমন্ড ভিজিয়ে রাখতে হবে তারপর বেটে বা ব্লেন্ডার করে তার সাথে বাটার মিল্ক মিশিয়ে ১০-১৫ মিনিট ধরে মুখে লাগিয়ে রাখতে হবে শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলতে হবে তাহলে ত্বক ফর্সা হবে।

সারা শরীর ফর্সা করার উপায়

কাঁচা হলুদ এবং কফি পাউডারঃ কাঁচা হলুদ এবং কফি পাউডার একসাথে করে মিশিয়ে সারা গায়ে ব্যবহার করতে হবে বা লাগাতে হবে এতে করে ত্বক ফর্সা হবে এবং নরম হবে।

ত্বকের টোনারঃ গোসল করার সময় গোসলের পানির সাথে যদি আমরা লেবুর রস , গোলাপ জল এবং গ্লিসারিন একসাথে করে মিশিয়ে গোসল করি তাহলে ফর্সা হওয়া যায়।

অয়েলিংঃ গোসল করার পর যদি ভেজা গায়ে আমরা নারিকেলের তেল কয়েক ফোঁটা এবং তার সাথে দুই থেকে তিনটি ভিটামিন ই ক্যাপসুল মিশিয়ে আমাদের সারা গায়ে মালিশ করি তাহলে আমাদের গোটা শরীর পরিষ্কার হবে এবং টানটান হবে।

স্বাস্থ্যকর খাবারঃ ফল, শাকসবজি প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার, ক্যালসিয়াম, প্রোটিন, এমিনো এসিড ইত্যাদি এগুলো পুষ্টিকর খাবার খেলে আমাদের শরীর ফর্সা হতে সাহায্য করবে।

নিয়মিত ব্যায়াম করাঃ আমরা যদি নিয়মিত ব্যায়াম করি তাহলে তাড়াতাড়ি ফর্সা হতে পারব। এটি একটি প্রাকৃতিক উপায় ফর্সা হওয়ার। জগিং এবং ড্রাইভিং শারীরিক ব্যায়াম করলে ফর্সা হতে সাহায্য করবে।

নিদ্রাঃ প্রতিদিন যদি ঠিকমতো ঘুম হয় তাহলে আমাদের শরীর ভালো থাকে কোন চাপ পড়ে না এবং এটা আমাদের ফর্সা হতে সাহায্য করে স্বাস্থ্যকর নিদ্রা।

কালো থেকে ফর্সা হওয়ার উপায়

লেবু এর ব্যবহারঃ একটি লেবু নিয়ে তারপর লেবুটাকে কেটে রস নিয়ে দুই চামচ রস এবং পানি এক চামচ এর সাথে আমরা মধু ব্যবহার করতে পারি সমপরিমাণ তৈরি করে ত্বকে ব্যবহার করতে হবে। দশ মিনিট পর ধুয়ে ফেলতে হবে এতে করে আমাদের ত্বক ফর্সা এবং উজ্জ্বল হবে।

হলুদের উপকারিতাঃ এক্ষেত্রে আমরা কাঁচা হলুদ বেটে বা ব্লেন্ডার করে নিয়ে এবং গুড়া হলুদ ব্যবহার করতে পারি। গুড়ো হলুদ এর সাথে লেবুর রস ২ চামচ পরিমাণ মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করে ত্বকে ব্যবহার করতে হবে শুকনো পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে তারপর পরিষ্কার করে ধুয়ে ফেলতে হবে। হলুদে থাকা অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ আমাদের ত্বকের জীবাণু দূর করবে ত্বক ফর্সা করবে আমাদের শরীর থেকে টক্সিন বের করতে সাহায্য করবে।

টমেটোর ব্যবহারঃ টমেটো এবং লেবুর রস একের সাথে মিশিয়ে ত্বকে বা মুখে ব্যবহার করতে হবে এতে করে ত্বক উজ্জ্বল হবে জমে থাকা ত্বকের মৃত কোষ দূর হবে এবং ত্বকের আদ্রতা বাড়বে।

দুধের ব্যবহারঃ দুধ এক টেবিল চামচ এবং তার সাথে এক চামচ পরিমাণ মধু মিশিয়ে তোকে লাগিয়ে ২০ মিনিট রাখতে হবে এবং তারপর ধুয়ে ফেলতে হবে এতে করে ত্বক ফর্সা হবে উজ্জ্বল হবে। আবার আমরা দুধের সর মুখে ব্যবহার করতে পারি।

টক দইঃ টক দই দুই চামচ এবং মধু এক চামচ একসাথে করে মিশিয়ে আমরা ত্বকে ব্যবহার করতে পারি এতে করে আমাদের ত্বক ফর্সা হবে ময়লা দূর হবে।

চালের গুড়াঃচালের গুড়া ২ চামচ এবং চায়ের লিকার আধা কাপ পরিমাণ ঠাণ্ডা এবং মধু আধা চামচ এই তিনটে উপাদান একসাথে মিশিয়ে আমাদের ত্বকে লাগাতে হবে।তাহলে ত্বক ফর্সা হবে।

পাকা কলাঃ আমরা পাকা কলা ব্যবহার করতে পারে সপ্তাহে একবার। এছাড়াও আমরা লেবুর রস এবং বাদাম তেল একসাথে মিশিয়ে মুখে ১০-১৫ মিনিট লাগিয়ে তারপর শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলতে পারি এতে করে আমাদের ত্বক পরিষ্কার হবে এবং ফর্সা হবে।

মুখ ফর্সা করার ঘরোয়া উপায়

গুঁড়ো দুধ এবং লেবুর রসঃ গুঁড়ো দুধ এক চা চামচ, লেবুর রস ২ চা চামচ এবং আধা চা চামচ মধু একটি পাত্রে নিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে মিশ্রণ তৈরি করে মুখে দশ মিনিট ধরে লাগিয়ে রাখতে হবে এবং তারপর পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। এতে করে আমাদের ত্বকের রং উজ্জ্বল হবে ফর্সা হবে।

টক দই এবং ওটমিলঃ ওট মিল ভিজিয়ে রেখে তারপর এর সাথে এক চামচ পরিমাণ টক দই মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে মুখে লাগাতে হবে এতে করে ত্বক মুখ ফর্সা হবে।

হলুদ গুঁড়ো এবং টমেটোর রসঃ হলুদ গুঁড়ো এর সাথে টমেটোর রস এক চামচ এর সাথে আমরা লেবুর রস ব্যবহার করতে পারি এগুলো একসাথে ভালোভাবে মিশিয়ে মুখে লাগাতে হবে এতে করে মুখ ফর্সা হবে দাগ দূর হবে।

আলুর খোসাঃ আমারা প্রতিদিন নিয়মিত আলোর খোসা টেস্ট করে মুখে ব্যবহার করতে পারি তাহলে মুখ ফ্রেশ হবে ফর্সা হবে।

আমন্ড এবং বাটার মিল্কঃ আমন্ড ভিজিয়ে রেখে তারপর এটা পেস্ট করে নিয়ে তার সাথে বাটার মিল্ক ব্যবহার করে মিশ্রণ তৈরি করে মুখে লাগিয়ে রাখতে হবে ১০ থেকে ১২ মিনিট এতে করে আমাদের ত্বকের মরা কোষ দূর হবে উজ্জ্বল হবে ত্বক।

হলুদ গুঁড়ো এবং বেসনঃ আমরা কিছুটা পরিমাণ হলুদ গুঁড়ো এবং এর সাথে কিছু পরিমাণে বেসন মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে মুখে লাগাতে পারি এতে করে আমাদের মুখ ফর্সা হবে।

পাকা কলাঃ পাকা কলা এর সাথে মধু এক চা চামচ এবং টক দই এক টেবিল চামচ এই তিনটি উপাদানের সাথে মিশিয়ে মুখে লাগাতে পারে এতে করে আমাদের ত্বক টানটান হবে এবং ফর্সা হবে।

পুদিনা পাতার ফেসপ্যাকঃ কয়েকটি পুদিনা পরিষ্কার করে ধুয়ে এগুলোর পেস্ট বানিয়ে আমাদের মুখে লাগাতে পারি এতে করে আমাদের মুখ ফর্সা হবে।

চন্দনঃ কিছু পরিমাণে চন্দন গুড়ো এবং এর সাথে পানি মিশিয়ে আমরা মুখে লাগাতে পারি এতে করে আমাদের মুখ ফর্সা হবে। এছাড়াও আমরা বিভিন্ন ধরনের মুখ ফর্সা করার ক্রিম ব্যবহার করতে পারে এতে করে মুখ ফর্সা হবে।

মধু দিয়ে ত্বক ফর্সা করার উপায়

মধু দিয়ে আমরা সহজে আমাদের ত্বক ফর্সা করতে পারি কারণ মধুতে আছে অনেক পুষ্টিকর উপাদান এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে এবং ত্বক ফর্সা করে। মুখে তৈলাক্ত ভাব দূর করার জন্য মধু ব্যবহার করতে পারি আমরা। এর জন্য আমরা মধুর সাথে কয়েকটি উপাদান ব্যবহার করে এর ফেসপ্যাক তৈরি করে মুখে লাগাতে পারি। এগুলো আমরা সহজে বাড়িতে বানিয়ে ব্যবহার করতে পারি এবং এর দামও কম সহজেই আমরা কিনতে পারবো।

মধু এবং চিনিঃ আমরা মধু এবং এর সাথে এক চামচ পরিমাণে চিনি মিশিয়ে মুখে ব্যবহার করতে পারি এতে করে আমাদের ত্বকের ভেতরে থাকা ময়লা দূর হবে।

মধু এবং বেসনের ফেসপ্যাকঃ মধুর পরিমাণ এক চামচ এবং এর সাথে বেসন দুই চামচ মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে মুখে লাগিয়ে রাখতে পারি তারপর শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলতে হবে এতে করে আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরে আসবে।

মধু এবং তুলসী পাতার রসঃ মধু এবং তুলসী পাতা বেটে রস করে নিয়ে এই রস একসাথে করে মিশিয়ে মুখে লাগাতে পারি এবং বিশ মিনিট রাখতে হবে এতে করে আমাদের মুখের তেল ভাব কমে যাবে এবং ব্রণের সমস্যা দূর হবে।

মধু এবং মুলতানি মাটিঃ মুলতানি মাটি দুই চামচ পরিমাণে এবং এর সাথে মধু দেড় চামচ একসাথে করে মিশিয়ে আমাদের মুখে লাগাতে হবে এতে করে আমাদের মুখে জমে থাকা ময়লা দূর হবে।

পাকা পেঁপে এবং মধুঃ পাকা পেঁপে এবং এর সাথে মধু মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে মুখে লাগিয়ে রাখতে হবে ১০ থেকে ১৫ মিনিট এবং শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলতে হবে এতে করে আমাদের ত্বকের উজ্জ্বল ভাব ফিরে আসবে।

এলোভেরা এবং মধুঃ এলোভেরা এবং মধু এবং এর সাথে কিছু পরিমাণে টক দই মিশিয়ে যদি আমরা তোকে ব্যবহার করি তাহলে আমাদের ত্বক ফর্সা হবে দাগ হীন হবে নরম হবে এছাড়া আমরা মধুর সাথে কাঁচা দুধ বা হলুদ ব্যবহার করতে পারি এতে করে আমাদের ত্বক ফর্সা হবে।

মাত্র ৩ দিনে ফর্সা হওয়ার উপায়

আমাদের ত্বকে মাত্র তিন দিনে ফর্সা করার জন্য আমরা বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করতে পারি আর এগুলো আমরা ঘরোয়া পদ্ধতিতে ব্যবহার করতে পারি। এগুলো নিয়মিত ভাবে ব্যবহার করার ফলে আমাদের ত্বক অল্পদিনের মধ্যে ফর্সা হয়ে যাবে, উজ্জ্বল হবে, নরম হবে ,ত্বকের ভেতরে জমে থাকা ময়লা দূর হবে, দাগ দূর হবে এবং আমাদের ত্বক টান টান হবে। আমরা লেবুর রস ব্যবহার করতে পারি। লেবুর রস এক চামচ পরিমাণে ত্বকে লাগিয়ে এক থেকে দুই মিনিট।

ম্যাসেজ করতে পারি। এভাবে তিন দিন ব্যবহার করলে আমাদের ত্বক ফর্সা হবে। বেসন ব্যবহার করতে পারি কারণ বেসনে আছে অনেক পুষ্টি উপাদান যা আমাদের ত্বক ফর্সা করতে সাহায্য করে। বেসন এবং পানি একসাথে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে আমরা মুখে লাগাতে পারি এতে করে আমাদের মুখের মরা কোষ দূর হবে এবং ফর্সা হবে। এছাড়া আমরা টক দই এবং পেঁপে মুখে ব্যবহার করতে পারি। টক দই মুখে লাগিয়ে শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলতে হবে।

এভাবে যদি আমরা তিন দিন ব্যবহার করি নিয়ম করে তাহলে ফল পাব। পাকা পেঁপে পেস্ট করে আমরা যদি মুখে ব্যবহার করি এবং ৫ থেকে দশ মিনিট রেখে তারপর শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলি এতে করে আমাদের মুখ খুব তাড়াতাড়ি ফর্সা হবে অল্প দিনের মধ্যেই।

লেখক এর মন্তব্য

ম্যাক্সিমো ইনফো  এখানে ত্বক ফর্সা করার বিভিন্ন উপায় সম্পর্কে অনেক বিস্তারিত তথ্য দিয়েছে। কিভাবে আমরা শ্যামলা ত্বক ফর্সা করতে পারব এবং স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার বিভিন্ন ঘরোয়া উপায় এছাড়াও মাত্র তিন দিনে ফর্সা হওয়ার প্রাকৃতিক উপায় ইত্যাদি আরো অনেক কয়েকটি বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছে। এই পোস্টটি পড়ে যদি আপনাদের কাছে ভালো লাগে তাহলে আপনারা আপনাদের পরিচিত বন্ধু আত্মীয় সবার সাথে শেয়ার করে দিবেন এবং কমেন্টে জানাবেন কেমন হয়েছে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url