শীতে নবজাতক শিশুর ঠাণ্ডা কাশি হলে করণীয় সম্পর্কে জানুন
আসসালামু আলাইকুম, আমি এখানে শীতে নবজাতক শিশুর ঠাণ্ডা কাশি হলে করণীয় এবং ৬ মাসের বাচ্চার ঠান্ডা লাগলে করণীয় কি এ সকল বিষয়ে অনেক তথ্য বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব ।এ সকল বিষয়ে সঠিক তথ্য জানার জন্য অবশ্যই আপনাদের এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়তে হবে।
এখানে শীতে নবজাতক শিশুর ঠাণ্ডা কাশি হলে করণীয় কি ঘরোয়া উপায়ে করণীয় কি ওষুধ খাওয়াতে হবে ইত্যাদি আরো অনেক বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়া শিশুর ঠান্ডা লাগলে বুকের দুধ বেশি খাওয়াতে হবে বিশ্রাম করাতে হবে ঠান্ডা জাতীয় খাবার খেতে দেওয়া যাবে না। তাহলে শিশুর অনেক বড় ধরনের সমস্যা হতে পারে। এ সকল দিক খেয়াল রাখতে হবে ডাক্তারের পরামর্শ মতে চলতে হবে। এ সকল বিষয়ে তথ্য জানার জন্য আপনাদের অনুরোধ করছি শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
ভূমিকা
শীতে নবজাতক শিশুর ঠাণ্ডা কাশি হলে করণীয় কি ,ঘরোয়া উপায়, বাচ্চাদের কি খাওয়াতে হবে এবং ৬ মাসের বাচ্চার ঠান্ডা লাগলে করণীয় ইত্যাদি আরও অনেক বিষয় নিয়ে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হয়েছে। শীতকালে বাচ্চাদের বেশি ঠান্ডা লাগে এ সময় বাচ্চাদের যাতে ঠান্ডা না লাগে সেজন্য আমাদের বেশ কিছু ব্যবস্থা নেওয়া দরকার বা সচেতন হতে হবে। বাচ্চাদের গরম কাপড় পরিধান করাতে হবে বাচ্চাদের ঠান্ডা জাতীয় খাবার ঠান্ডা কোল্ড আইসক্রিম খেতে দেওয়া যাবে না।
আরও পড়ুনঃসকালে কুসুম গরম পানি খাওয়ার উপকারিতা জানুন
এতে করে বাচ্চাদের গলা ব্যথা হতে পারে। বাচ্চাদের ঠান্ডা লাগলে বেশি বেশি করে মায়ের বুকের দুধ খাওয়াতে হবে বিশ্রাম এর ব্যবস্থা করাতে হবে ঘুমানোর সময় মাথা উঁচু রাখতে হবে হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল করাতে হবে ধুলাবালি নোংরা পরিবেশ থেকে দূরে রাখতে হবে। তা না হলে বাচ্চাদের শ্বাসকষ্ট নিউমোনিয়া হতে পারে এবং অতিরিক্ত বেশি সমস্যা হলে বাচ্চাকে অবশ্যই ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেতে হবে এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খাওয়াতে হবে।
শীতে ছোট শিশুদের ঠান্ডা লাগলে করণীয়
শীতে ছোট শিশুদের বেশি ঠান্ডা লাগে এটা ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের কারণে হয়ে থাকে। আবহাওয়া চেঞ্জ এর কারণে বড়দের তুলনায় ছোট বাচ্চাদের বেশি এ সমস্যাটা হয়। এ সময় বাচ্চাদের নাক দিয়ে সর্দি ঝরে, কাশি হয় ,জ্বর আসে এবং বাচ্চাদের ঠান্ডা লাগার কারণে নিউমোনিয়া হয় শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। ছোট শিশুদের ঠান্ডা লাগার জন্য রাইনো ভাইরাস দায়ী বেশি। এ সকল সমস্যা থেকে ছোট শিশুদের রক্ষা করার জন্য আমাদের কিছু করণীয় আছে।
- ছোট বাচ্চা যাতে ঘুমাতে পারে বেশি সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
- ছোট বাচ্চাকে যথেষ্ট পরিমাণে বিশ্রাম করতে দিতে হবে।
- কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল করাতে এবং শরীর মুছে দিতে হবে।
- মায়ের বুকের দুধ বেশি করে খাওয়াতে হবে।
- তরল জাতীয় খাবার খেতে দিতে হবে।
- গোটা শরীরকে গরম রাখার চেষ্টা করতে হবে।
- যেসব বাচ্চাদের বয়স দুই বছর তাদের এক থেকে দুই গ্লাস কমলা লেবু রস করে খাওয়াতে হবে।
- ছোট বাচ্চাদের সুপ খাওয়ানো যেতে পারে।
- ছোট শিশুকে ঠান্ডা ও জ্বরে আক্রান্ত ব্যক্তির থেকে দূরে রাখতে হবে।
- শিশুকে ভ্যাকসিন দিতে হবে।
- ছোট বাচ্চাদের শরীর সর্ষের তেল অলিভ অয়েল দিয়ে ভালোভাবে মালিশ করতে হবে।
- যেসব ফল ভিটামিন সি যুক্ত সেগুলো বেশি পরিমাণে খাওয়াতে হবে।
- নাকের ভেতরের ব্লক স্লেমা পরিষ্কারের জন্য নাসাল ড্রপ ব্যবহার করা যেতে পারে।
বাচ্চাদের ঠান্ডা লাগলে ঘরোয়া উপায়
মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানোঃ বাচ্চাদের ঠান্ডা কাশি হলে বেশি বেশি করে মায়ের বুকের দুধ খাওয়াতে হবে এতে করে বাচ্চা শক্তি পাবে রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা যোগাবে এবং তরল জাতীয় খাবার খেতে দিতে হবে বাচ্চাকে। বাচ্চাকে ঘুমানোর চেষ্টা করাতে হবে।
মধু ও তুলসী পাতার রসঃ ছোট বাচ্চাদের ঠান্ডা লাগলে আমরা সাধারণত মধু ও তুলসী পাতা রস করে খাওয়ায় এতে করে বাচ্চার অনেক আরাম পায় এটা খাওয়ানো স্বাস্থ্যের জন্য ও ভালো কাজ করে।
হালকা গরম পানি ও লবণ পানিঃ এক্ষেত্রে চার বছরের বেশি বয়সী বাচ্চাদের জন্য হালকা কুসুম গরম পানির সাথে আধ চামচ লবণ মিশিয়ে গড়গড়া করাতে পারি এতে করে বাচ্চার গলার ভেতরে থাকা মিউকাস এবং নাক বন্ধ হওয়া খুলে যাবে। এই গরম পানির সাথে লেবুর রস ও মেশানো যেতে পারে।
বিশ্রামের ব্যবস্থাঃ ছোট বাচ্চাদের পরিমিত পরিমাণে বিশ্রামের ব্যবস্থা করতে হবে ঠান্ডা লাগলে বাচ্চাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায় এ সময় তারা শক্তি হারিয়ে ফেলে বিশ্রাম করলে বাচ্চারা মানসিক চাপ এবং অস্বস্তি বোধ করা থেকে বিরত থাকবে।
মাথা উঁচু করে শোয়ানোঃ ঠান্ডা লাগলে বাচ্চার মাথা ঘুমানোর সময় উঁচু রাখতে হবে এতে করে বাচ্চার শ্বাস নিতে অসুবিধা হবে না। বাচ্চা কিছুটা হলে স্বস্তি বোধ করবে।
ভিটামিন সি যুক্ত ফলঃ এ সময় বাচ্চাদের বেশি বেশি করে ভিটামিন সি যুক্ত জাতীয় ফল খেতে দিতে হবে কমলা লেবুর রস করে খাওয়ানো যেতে পারে। এছাড়াও বাচ্চাদের সুপ খাওয়ানো যেতে পারে। পুষ্টিগুণ সম্পন্ন খাবার খাওয়াতে হবে।
শরীর গরম রাখাঃ বাচ্চার শরীরের সময় গরম রাখার চেষ্টা করতে হবে। সর্ষের তেল অলিভ অয়েল দিয়ে বাচ্চার শরীর মালিশ করা যেতে পারে। শিশুর হাত পরিষ্কার রাখতে হবে। হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল করাতে হবে এবং গোটা গা মুছে দিতে হবে। সরষের তেল রসুন ও কালোজিরা একসাথে গরম করে বাচ্চার গায়ে মালিশ করা যেতে পারে।
হলুদ মেশানো দুধঃ এসময় বাচ্চাদের হলুদ মেশিয়ে দুধের সাথে খাওয়ানো যেতে পারে তাহলে কফের সমস্যা দূর হয়ে যাবে। এছাড়া আদার রস খাওয়ানো যেতে পারে এবং এক দুই কোয়া রসুন খেতে পারে চিবিয়ে।
পেঁয়াজকুচিঃ প্রথমে পেঁয়াজটাকে কুচি করে কেটে তারপর পানির মধ্যে ৬ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখতে হবে এরপর এর সঙ্গে ২ চামচ মধু একসাথে করে মিশিয়ে বাচ্চাকে দুইবার খাওয়ানো যেতে পারে এক্ষেত্রে এক বছরের কম বয়সের বাচ্চাদের খাওয়ানো ঠিক হবে না।
শীতে নবজাতক শিশুর ঠাণ্ডা কাশি হলে করণীয়
- বেশি বেশি করে মায়ের বুকের দুধ খাওয়াতে হবে।
- শিশুকে আদা, তুলসী পাতা দিয়ে রস করে মধু মিশিয়ে খাওয়ানো যেতে পারে।
- শিশুকে হালকা কুসুম গরম পানি খাওয়ানো যেতে পারে এবং হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল করানো যেতে পারে।
- ভিটামিন সি যুক্ত ফল খাওয়াতে হবে পুষ্টিকর খাবার দিতে হবে।
- রাতে ঘুমানোর সময় মাথা উঁচু করে দিতে হবে যাতে নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট না হয়।
- শিশুর হাত পরিষ্কার রাখতে হবে।
- ধুলাবালি এবং জ্বর ঠান্ডা কাশি ব্যক্তির কাছ থেকে বাচ্চাকে দূরে রাখতে হবে।
- পরিমিত বিশ্রামের ও ঘুমেরব্যবস্থা করতে হবে।
- ঘরে যাতে করে আলো প্রবেশ করে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
- সর্ষের তেল, কালো জিরা ও রসুন একসাথে গরম করে বাচ্চার বুক ও পিঠে মালিশ করা যেতে পারে।
- নাকের ভেতরে সর্দি জমে থাকলে তার জন্য ড্রপ ব্যবহার করা যায় এক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ মতে করতে হবে।
- লবণ ও হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে গড়গড়া করা যেতে পারে।
- বাচ্চাকে ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে কিনা সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে এবং বেশি সমস্যা হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ খাওয়াতে হবে।
৬ মাসের বাচ্চার ঠান্ডা লাগলে করণীয়
৬ মাসের বাচ্চার ঠান্ডা লাগলে যা করণীয় বাচ্চাকে এর মজা পড়াতে হবে। ঘুমানোর সময় মাথার বালিশে উঁচা করে দিতে হবে যাতে করে বাচ্চা ভালো করে শ্বাস নিতে পারে এবং স্বস্তি বোধ করে। তুলসী পাতার রস এবং মধু খাওয়ানো যেতে পারে। বাচ্চাকে সব সময় গরম কাপড় বা চাদর দিয়ে ঢেকে রাখতে হবে। বাচ্চাকে ধুলাবালি থেকে এবং অপরিষ্কার জায়গা থেকে দূরে রাখতে হবে হাত পরিষ্কার করে দিতে হবে। হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল করানো যেতে পারে।
শরীর ঘেমে গেলে মুছিয়ে দিতে হবে। বাচ্চাকে একটু পর পর মায়ের বুকের দুধ খাওয়াতে হবে। এতে করে বাচ্চা শক্তি পাবে এবং রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা যোগাবে যদি বাচ্চা মায়ের বুকের দুধ ভালো ভাবে চুষে খেতে পারে তাহলে বুঝতে হবে বাচ্চার কোন সমস্যা হবে না। আবার শিশুর নাকের ভেতর কয়েক ফোঁটা মায়ের বুকের দুধ দেওয়া যেতে পারে এতে করে সর্দি ভালো হবে। জোয়ান এবং রসুনের বাষ্প অর্থাৎ জোয়ান এবং রসুন এক সাথে ভেজে নিতে হবে।
তারপর সেটা বাচ্চার নাকে ধরলে বাচ্চা নিঃশ্বাসের সাথে এর ঘ্রাণ নেবে এতে করে বাচ্চার ঠান্ডা সর্দি ভালো হবে। ছোট বাচ্চাদের বুকে বসে যাওয়া কফ সর্দি ভালো হওয়ার জন্য আমরা বাচ্চার নাকের সামনে গরম পানির ভাব ধরতে পারি এতে করে বাচ্চা আরাম পাবে। বাচ্চার বুক, মাথা ও পা ঢেকে রাখতে হবে। আর যদি বাচ্চার ঠান্ডা লাগার কারণে অতিরিক্ত সমস্যা শ্বাসকষ্ট নিউমোনিয়া হয়ে যায় তাহলে অতি শীঘ্রই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা দিতে হবে।
বাচ্চাদের সর্দি হলে কি খাওয়া উচিত
আমাদের দেশে যখন আবহাওয়া চেঞ্জ হয় অর্থাৎ ঋতু পরিবর্তন হয় তখন ছোট বড় সবার ঠান্ডা কাশি জ্বর বিশেষ করে বাচ্চাদের এটা বেশি হয়ে থাকে বাচ্চা দুর্বল হয়ে যায় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। আর এই ঠান্ডা সর্দি কাশি হলে বাচ্চাদের যেমন কষ্ট হয় তেমনি মায়ের কষ্ট হয় অনেক এটা থেকে পরিত্রান পাওয়ার জন্য আমরা ঘরে কিছু উপকরণ দিয়ে সিরাপ তৈরি করে খাওয়াতে পারি ডাক্তারের ওষুধ না খাইয়ে। বেশি করে ভিটামিন সি এবং পুষ্টিকর খাবার খেতে দিতে হবে।
মধুর ও আদার সিরাপঃ যেসব বাচ্চাদের বয়স ৬ মাসের বেশি তাদের আদার তৈরি এই সিরাপটি খাওয়ানো যেতে পারে এবং একটু বড় বাচ্চাদেরও খাওয়ানো যেতে পারে। কিন্তু এক বছরের কম বয়সী বাচ্চাদের মধু খাওয়ানো যাবে না। চার চামচ মধু এবং চার চামচ আদার রস হালকা কুসুম গরম পানিতে মিশিয়ে খাওয়ানো যেতে পারে এতে করে বাচ্চা সর্দি থেকে উপশম পাবে।
লেবু রসের ও গ্লিসারিন সিরাপঃ লেবু ভিটামিন সি সমৃদ্ধ এটা দূর করে ফোলা ভাব লেবুর রস হালকা কুসুম গরম পানির সাথে মিশিয়ে বাচ্চাকে খাওয়ানো যেতে পারে। গ্লিসারিন ব্যবহার করতে হবে যেটা ফুডগ্রেড। এগুলো বাচ্চাকে সর্দি থেকে দূরে রাখবে।
মধু এবং মৌরি সিরাপঃ বাচ্চার সর্দি কাশি দূর করতে আমরা মধু এবং মৌরিগুরো একসাথে হালকা গরম পানির সাথে মিশিয়ে খাওয়াতে পারি এতে করে বাচ্চা সর্দি কাশি এবং কফ ,শ্বাসকষ্ট যেসব বাচ্চাদের ঠান্ডা লাগলে বুকের মধ্যে ঘর ঘর শব্দ হয় এটাথেকে আরাম পাবে।
তুলসী পাতার সিরাপঃ তুলসী পাতা ভালোভাবে পরিষ্কার করে এর পাতার রস করে মধুর সাথে মিশিয়ে হালকা কুসুম গরম করে বাচ্চাকে খাওয়ানো যেতে পারে।
বাচ্চাদের ঠাণ্ডা কাশি জনিত সমস্যার প্রতিরোধ
বড়দের চাইতে ছোটদের বেশি পরিমাণে ঠান্ডা কাশি জনিত সমস্যাটা বেশি দেখা দেয়। এ সময় বাচ্চাদের এ সকল সমস্যার থেকে প্রতিরোধ ব্যবস্থা নিতে হবে।
- বাচ্চাদের গরম কাপড় দিয়ে গোটা শরীর ঢেকে রাখতে হবে।
- ভিটামিন সি এবং পুষ্টিকর খাবার খেতে দিতে হবে।
- ঠান্ডা জাতীয় জিনিস আইসক্রিম ঠান্ডা পানীয় খেতে দেওয়া যাবে না।
- ঠান্ডা জাতীয় ফল ও শাক সবজি খাওয়ানো যাবে না।
- ছোট বাচ্চাদের রোগ সংক্রমনের প্রতিরোধের টিকা দিতে হবে।
- পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে অর্থাৎ নোংরা পরিবেশ থেকে বিরত থাকতে হবে।
- ঠান্ডা যাতে না লাগে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
বাচ্চাদের ঠাণ্ডা কাশি হলে কি ঔষধ খাওয়াতে হবে
বাচ্চাদের ঠান্ডা কাশি হলে আমরা যেমন ঘরোয়া উপায় কিছু সিরাপ তৈরি করে খাওয়াতে পারি এবং কিছু ঔষধ ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ও খাওয়াতে পারি। বাচ্চার যদি অতিরিক্ত বেশি সমস্যা হয় তাহলে আমরা নিয়ম করে বা মেনে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খাওয়াবো চলুন জেনে নেওয়া যাক বাচ্চাদের ঠান্ডা কাশি হলে কি ওষুধ খাওয়াতে পারে আমরা এর নাম।
- তুসকা প্লাস
- এবেক্স
- মধু ভাস
- অ্যাডোলেফ
- রেমো কফ
- ইকফ
- এমব্রক্স
- এ ছাড়া নাকের ব্লক সারানোর জন্য নাসাল ড্রপ ব্যবহার করতে পারি।
লেখক এর মন্তব্য
ম্যাক্সিমো ইনফো এখানে শীতে নবজাতক শিশুর ঠাণ্ডা কাশি হলে করণীয় কি এবং এর প্রতিরোধ ব্যবস্থা ঠান্ডা কাশি সারানোর ঘরোয়া উপায় ইত্যাদি আরো অনেক বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছে। এ সকল বিষয়ে তথ্য পরে হয়তো আপনারা অনেক সঠিক তথ্য পাবেন। আপনাদের ভালো লাগলে পরিচিত বন্ধু আত্মীয় সবার সাথে এই পোস্টটি শেয়ার করে দিবেন। ভালো হয়েছে কিনা তা কমেন্ট করে জানাবেন। তাহলে আমার খুব ভালো লাগবে।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url