কাগজ শিল্পের প্রয়োজনীয় কাঁচামাল নিয়ে রচনা পড়ুন

আসসালামু আলাইকুম, আমি এখানে কাগজ শিল্পের প্রয়োজনীয় কাঁচামাল এবং কাগজ তৈরির রাসায়নিক উপাদান নিয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বিচার বিশ্লেষণ করেছি। এ সকল বিষয়ে সঠিক তথ্য জানার জন্য সবাইকে অনুরোধ করছি আমার এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
কাগজ  শিল্পের প্রয়োজনীয় কাঁচামাল নিয়ে
কাগজ তৈরির রাসায়নিক উপাদান কাগজ আমাদের কি কি কাজে লাগে কাগজের ইতিহাস কাগজ আমাদের লেখার কাজে ছবি আঁকার কাজে ইত্যাদি আরও অনেক কাজে ব্যবহার করা হয়। এখানে আরো অনেক বিষয়গুলো নিয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আলোচনা করা হয়েছে। আপনারা এগুলো পড়ে হয়তো অনেক তথ্য পেতে পারেন অনেকে অনেক উপকার হতে পারে। তাই দয়া করে এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়ার অনুরোধ রইল সবার কাছে।

ভূমিকা

এখানে কাগজের ইতিহাস, কাগজ শিল্পের প্রয়োজনীয় কাঁচামাল, কিভাবে কাগজ তৈরি করা হয় কাগজ আমাদের কি কি কাজে লাগে এছাড়াও আরো অনেক বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। চিনে দ্বিতীয় শতাব্দীর পূর্বে কাগজের উদ্ভব করা হয় এর আগেও কাগজের ব্যবহারের প্রমাণ পাওয়া গেছে এছাড়া ইউরোপের মধ্যযুগে কাগজের কল নির্মাণ করা হয়। কাঠের মণ্ড দিয়ে কাগজ তৈরি করা হয় হাতে কাগজ তৈরি করা হয়। কাগজ তৈরির প্রথম কাঁচামাল হল সেলুলোজ। ।

আরও পড়ুনঃপ্লাস্টিক ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা 

বাশ, কাঠ, আখের ছোবড়া, তুলা, ছেঁড়া কাপড়, বই খাতা পুরাতন এগুলো থেকে কাগজ তৈরি করা হয়। লেখার কাজে, পত্র আবেদন লেখার কাজে,ছবি আঁকার কাজে, জন্ম সনদ, মৃত্যুর সনদ ,নোট ছাপানোর কাজে ইত্যাদি কাজে কাগজ ব্যবহার করি। কাগজ ছাড়া যেন কোন কিছুই কল্পনা করতে পারি না এর জন্য আমাদের বেশি করে কাগজ তৈরির কারখানা কাজ করতে হবে এবং বাঁচিয়ে রাখতে হবে । তাহলে আমাদের দেশের কাগজের চাহিদা পূরণ হবে।

কাগজের ইতিহাস সম্পর্কে জানুন

চিনে দ্বিতীয় শতাব্দীর পূর্বে কাগজের ব্যবহারের খোঁজ পাওয়া গিয়েছিল কিন্তু চীনে দ্বিতীয় শতাব্দীতে আধুনিক কাগজের উদ্ভব হয়। চারটে উদ্ভাবনের মধ্যে অন্যতম উদ্ভাবন কাগজ চিনে। টাইলোন নামের হান জাতির একজন মন্ড দিয়ে কাগজ তৈরি করা যায় এই উদ্ভাবনটি আবিষ্কার করেন দ্বিতীয় শতাব্দীর প্রথম দিকে। সিল্কের সাশ্রয়ী এর বিকল্প হিসেবে কাগজ ব্যবহার করা হয়। চীন থেকেই সারা বিশ্বে কাগজের ব্যবহার ছড়িয়ে পড়ে।

ত্রয়ো ১০ শতাব্দীতে ইউরোপে কাগজের উৎপাদন হয় এই ইউরোপে প্রথম পানি চালিত কাগজ তৈরীর কাগজ কল নির্মাণ করা হয় এবং আবিষ্কার করা হয়। এরপর থেকে চিঠি সংবাদ পত্র এবং বই লেখার মাধ্যমে তথ্য এক জায়গায় থেকে আরেক জায়গায় সারা বিশ্বব্যাপী পরিবর্তন নিয়ে আসে। ১৮৪৪ সালে কাঠের মন্ড দিয়ে যে কাগজ তৈরি করা যায় তার মেশিন ও প্রক্রিয়া তৈরি করেন কানাডিয়ান ও জার্মান উদ্ভাবক একসাথে মিলে।

এরপর থেকে নিউস প্রিন্ট ও অন্যান্য কাগজ উৎপাদন করার সময় কাল শুরু হয় নতুন পদ্ধতি অবলম্বন করে এবং এই সময়টা ছিল দুই হাজার বছরের পুরনো কাগজ তৈরি করার সময়ের শেষ সময়। আগেকার দিনে মানুষ তালের পাতা কলা পাতা ইত্যাদি আরও অনেক ধরনের পাতায় লেখালেখি করতো কালি দিয়ে।

কাগজ শিল্পের প্রয়োজনীয় কাঁচামাল

কাগজ আমরা সবাই চিনি কাগজ আমাদের জীবনের নিত্যদিনের প্রয়োজনীয় সঙ্গী। কাগজ ছাড়া আমরা যেন কোন কিছুই লিখতে পারি না। আর এ কাগজ তৈরি করা হয় কি দিয়ে আমরা তা অনেকেই জানিনা আসুন জেনে নিই এ বিষয়ে । কাগজ প্রধানত বাঁশ কাঠ ঘাস ছেঁড়া কাপড় ইত্যাদি আরো অনেক কিছু দিয়ে তৈরি করা হয়। আসুন আমরা জেনে নিয়ে কাগজ শিল্পের প্রয়োজনীয় কাঁচামাল কি এবং কি দিয়ে কাগজ তৈরি করা হয় এসব বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য।

তন্তুজ কাঁচামালঃ কাগজ তৈরির জন্য তন্তুজ কাঁচামাল ব্যবহার করা হয় এগুলো বনজ কাঁচামাল ও . কৃষিজ কাঁচামাল। বনস কাঁচামাল এর মধ্যে রয়েছে পাইন ,ফার, বালমাস , হেমলক গাছের নরম কাঠ ইত্যাদি এবং কৃষির কাঁচামালের মধ্যে হচ্ছে ধান ও গমের খড় আখের ছোবড়া পাট গাছের তন্তু ইত্যাদি।

বর্জ্য কাঁচামালঃ বর্জ্য কাঁচামালের মধ্যে রয়েছে ছেরা কাগজ ,পুরাতন বই খাতা, পুরাতন কাগজ ,পুরাতন সেরা কাপড় প্রভৃতি থেকে কাগজ তৈরি করা যায় এগুলো কাগজ শিল্পী ব্যবহার করা হয়।

রাসায়নিক কাঁচামালঃ তন্তু জাতীয় ও বর্জ্যজাতীয় কাঁচামাল থেকে কাগজ তৈরির জন্য এর মধ্যে কিছু রাসায়নিক কাঁচামাল ব্যবহার করা হয় এগুলো কস্টিক সোডা, সোডিয়াম সালফেট, ব্লিচিং পাউডার, অ্যালুমিনিয়াম সালফেট, সালফিউরিক অ্যাসিড, ক্যালসিয়াম কার্বনেট ও রং ইত্যাদি আরো অনেক কিছু মেশাতে হয়।

পরিশ্রুত পানিঃ কাগজ তৈরি করার জন্য প্রচুর পরিমাণে পরিশ্রুত পানি ব্যবহার করতে হয়। ১৫,০০০ টন বিশুদ্ধ পরিশ্রুত পানি প্রয়োজন হয় এক টন কাগজ তৈরি করার জন্য।

কাগজ শিল্পের গুরুত্ব

কাগজ শিল্পের গুরুত্বের কথা বলে শেষ করা যাবে না। কাগজের ব্যবহার দিন দিন বেড়েই চলেছে লেখালেখির কাজে ছাপানোর কাজে বিভিন্ন জিনিসের মোড়ক তৈরি করার কাজে কাগজ ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও বিভিন্ন জিনিস পরিষ্কার করতেপরিষ্কারক দ্রব্য হিসেবে, কারখানায় এবং নির্মাণ করার কাজে কাগজের ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়। সর্বপ্রথম প্রাচীন চীনে কাগজ শিল্পের উদ্ভাবন করা হয়। দ্বিতীয়শতাব্দীর প্রথম দিকে চাইলুন নামের একজন।

হান জাতির আবিষ্কারক মন্ড দিয়ে যে কাগজ তৈরি করা যায় তা উদ্ভাবন করেন। চীন থেকে গোটা বিশ্বে অর্থাৎ মুসলিম বিশ্বে এর উৎপাদনব্যবহার ছড়িয়ে পড়ে এবং পরে ত্রয়োদশ শতাব্দীতে ইউরোপের মধ্যযুগের কাগজের উৎপাদন নিয়ে কাজ শুরু করা হয়। এই ইউরোপের প্রথম পানি চালিত কাগজ তৈরি করার জন্য কাগজ কল নির্মাণ করা হয়। ১৮৪৪ সালে চার্জ ফেরান্টি কানাডিয়ান উদ্ভাবক এবং এফ জি কেলার জার্মানি উদ্ভাবক একসাথে মিলে কাগজ ।

তৈরি করার মূল উপাদানটি মন্ড এবং মন্ড দিয়ে যে কাগজ তৈরি করা যায় তার মেশিন ও প্রক্রিয়া আবিষ্কার করেন। এটা ছিল পুরনো দিনের কাগজ তৈরির শেষ সময় নতুন ভাবে তৈরি করার সময় শুরু হয় এখান থেকেই। কাগজ শিল্পের কাঁচামাল বাঁশ, ঘাস, ছেঁড়া কাপড়, কাঠ, পুরাতন বই খাতা, গাছের ভেতরের বা কান্ডের নরম অংশ ইত্যাদি আরো অনেক জিনিস থেকে কাগজ তৈরি করা যায়। রাজশাহী, রংপুর, দিনাজপুর ,টাঙ্গাইল ,মুর্শিদাবাদ।

এ সকল জায়গায় কাগজ তৈরি করা হতো পাট গাছ থেকে। ২০১১ সালে ধইঞ্চা গাছের আঁশ থেকে যে কাগজ তৈরি করা যায় তার পদ্ধতি আবিষ্কার করা হয় আবার কলকারখানা থেকে যে কালো ধোয়া নির্গত হয় তা থেকে কাগজ তৈরি করার কাঁচামাল পাওয়া যায় এটি হলো পিসিপিটেটেড ক্যালসিয়াম কার্বনেট। এছাড়াও আখের ছোবড়া , সুন্দরবনের গেওয়া কাঠ থেকে কাগজ তৈরি করা যায়। বছরের.৫ লক্ষ ৫০ হাজার টন কাগজ উৎপাদন করা সম্ভব হচ্ছে এখন।

বর্তমানে সরকারি ও বেসরকারি কাগজগুলো আমাদের চাহিদার৬০% এবং বাকি ৪০% কাগজ বাহিরের অন্য কোন দেশ থেকে আমদানি করাতে হয়। চারটি প্রধান শ্রেণীতে বিবিএস কাগজকে ভাগ করে থাকে এগুলো লেখার কাগজ, ছাপার কাগ্‌জ, নিউজ প্রিন্ট ও প্যাকেজিং। কাগজ শিল্পের অনেক গুরুত্ব রয়েছে আমাদের দেশে এবং দেশের বাহিরে । কাগজ ছাড়া আমরা কোন লেখালেখির কাজ ছাপার কাজ বিভিন্ন জিনিস মোড়ক তৈরির কাজে চিঠিপত্র লেখার কাজে।

কাগজ তৈরির রাসায়নিক উপাদান

কাগজ তৈরির রাসায়নিক উপাদান হল সেলুলোজ। কাঠ তুলা কাগজ পা ট সেলুলোজাতীয় পদার্থ আর এগুলো থেকে কাগজ তৈরি করা যায়। বাঁশ কাঠ আঁশ জাতীয় বা সেলুলোজ জাতীয় পদার্থ এ জন্যই কাগজ তৈরির রাসায়নিক উপাদান হল সেলুলোজ। ফেলুলো জাতীয় পদার্থের জলীয় দ্রবণকে একটি পাতলা পর্দার ওপর পাতলা করে ছড়িয়ে দিয়ে এবং এরপর পাতলা পর্দা ভেদ করে জলীয় অংশ নিচে পড়ে যায় এবং ওপরে থাকে আঁশেরপাতলা আবরণ।

এবং পরে এই আবরণকে শুকিয়ে কাগজ তৈরি করা হয় । মন্ড তৈরি করে ও রাসায়নিক পদ্ধতিতে রাসায়নিক বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে কাগজ তৈরি করা হয়। এই উপায় ছোট ছোট কাঠের টুকরা কে রাসায়নিক পদার্থ কে একসাথে মিশিয়ে তাপ দিয়ে সবগুলোকে গুঁড়ো করে নেওয়া হয় এবং এতে করে একটি মিশ্রণ তৈরি হয় এগুলোকে নানা রকম ভাবে পরিবর্তন করে বিভিন্ন রকমের কাগজ তৈরি করা হয়।

হাতে তৈরি কাগজ

হাতে তৈরি কাগজ এর পদ্ধতিতে কাগজ তৈরি করার জন্য কাগজের মন্ড নিয়ে তাকে একটি বড় পাত্রে করে পানির সাথে মেশাতে হয় তারপর মিশ্রণ তৈরি হয় এই মিশ্রণ কে একটি ছাকনি দিয়ে ছেকা হয়। এই ছাকনিটি তারের জাল এবং কাঠের তৈরি হয়। । এই ছাঁকনিতে ঢালার পরে তারের জালের ভেতর দিয়ে পানি ঝরে নিচে পড়ে এবং আশের পাতলা আবরণ এই তারের জালের উপরে থাকে তারপর এটাকে ভালোভাবে শুকিয়ে কাগজ তৈরি করা হয়।

এগুলো বিভিন্ন কালারের হয়। বিভিন্ন উদ্ভিদের উদ্ভিজ্জ ফাইবার ব্যবহার করে হাতে তৈরিকাগজ তৈরি করা হয়। ফেনীতে হাতে তৈরি কাগজ এখনো তৈরি করা হয় যা দেশে ও বিদেশে রপ্তানি করে জনপ্রিয়তা অর্জন করছে। ১৯৮৪ সালে আব্দুর রব নামে একজন ব্যক্তি হাতে তৈরি কাগজ এর কারখানা প্রথম উদ্ভাবন করেন তিনি ফেনীর বিসিক শিল্প এলাকায় এটা তৈরি করেন। কাগজ হাতে তৈরি করা ছাড়াও আরো অন্যান্য উপায়ে তৈরি করা যায়।

কী কাজে কাগজের ব্যবহার করা হয়

কাগজ এর ব্যবহারের কথা বলে শেষ করা যাবে না আমরা বিভিন্ন কাজে কাগজের ব্যবহার করে থাকি। এগুলো নিচে লেখা হল
  • লেখালেখি করার কাজে
  • চিঠিপত্র লেখার কাজে
  • ছবি আঁকার কাজে
  • রং করার কাজে ক্যালিওগ্রাফি করার কাজে
  • জন্ম সনদ লেখার কাজে
  • জমির দলিল লেখার জন্য
  • পাসপোর্ট ভিসা করার জন্য
  • বিবাহের নিবন্ধন করার জন্য
  • নোট ছাপানোর কাজে
  • দরখাস্ত লেখার জন্য
  • মৃত্যুর সনদপত্র লেখার জন্য
  • যেকোনো চাকরির নিয়োগ পত্র বা আবেদন করার জন্য
  • বিভিন্ন ধরনের খাবার জিনিস এর মোড়ক তৈরি করার জন্য
  • গিফট দেওয়ার জন্য মোড়ক হিসেবে ব্যবহার করা হয়।

কাগজ তৈরির কারখানা 

বাংলাদেশের ২০৬ টি কাগজ তৈরি করার কারখানা আছে কিন্তু বর্তমানে ৭০ থেকে ৭৫ টি কাগজ তৈরির কারখানা থেকে কাগজ তৈরি করা হয় প্রতিনিয়ত। কাগজ তৈরীর কারখানায় বিভিন্ন উপাদান দিয়ে কাগজ তৈরি করা হয় রাসায়নিক উপাদান দিয়ে ও কাগজ তৈরি করা যায় বাঁশ কাঠ পুরাতন ছেড়া কাপড় বই খাতায় তুলা গাছের কান্ডেরনরম অংশ কলকারখানার ধোয়া আখের ছোবড়া এগুলো থেকে বিভিন্ন প্রক্রিয়াকরণ করে কাগজ তৈরি করা হয় কাগজ তৈরির কারখানায়।

কাগজ বিভিন্ন ধরনের মাপের হয় এবং এর বিভিন্ন রঙের আকারের সাইজ এর কাগজ তৈরি করা হয়। কারখানা থেকে কাগজ সব জায়গায় ছড়িয়ে দেওয়া হয় এবং সেগুলো আমরা ব্যবহার করে থাকে বিভিন্ন কাজে। কারখানা থেকে নির্ধারণ করা হয় কোন কাগজ কতটুকু মাপের হবে তার ওজন কাজের গতি নকশার গতি ক্যাপাসিটি কাগজের দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ কতটুকু হবে ।কোন কাজের জন্য কোন কাগজ সবচেয়ে উপযোগী কারখানা থেকেই নির্ধারণ করা হয়।

লেখক এর মন্তব্য

ম্যাক্সিমো ইনফো এখানে কাগজ শিল্পের প্রয়োজনীয় কাঁচামাল কাগজ এর ব্যবহার কিভাবে কাগজ তৈরি করা হয় ইত্যাদি আরো অনেক বিষয় নিয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছে। এগুলো পড়ে আপনারা হয়তো অনেক উপকৃত হবেন। আপনাদের কাছে যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে এই পোস্টটি বন্ধু আত্মীয় পরিচিতদের সাথে সবাই শেয়ার করে দিবেন। ভালো লাগলে কমেন্ট করে জানাবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url