মাছির উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

আসসালামু আলাইকুম, এখানে মাছির উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে এবং মাছি মারার ঔষধের নাম এছাড়াও আরো অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে অনেক তথ্য দেওয়া হয়েছে এ সকল বিষয়ে সঠিক তথ্য জানার জন্য সবাইকে অনুরোধ করছি এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
মাছির  উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত
এখানে আমি মাছির উপকারিতা ও অপকারিতা এবং মাছি মারার ঔষধের নাম মাছি আমাদের কি কি ক্ষতি করে মাছি তাড়ানোর ঘরোয়া উপায় ইত্যাদি আরো অনেক বিষয় নিয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নিয়ে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করেছি। মাছির প্রজনন হয় নোংরা জায়গায় তাই এটা আমাদের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর মাছি অনেক রকমের রোগ জীবাণু বহন করে থাকে। আপনারা যদি এই সকল বিষয়ের ওপর তথ্য জানতে চান তাহলে আমার এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

ভূমিকা

মাছিকে আমরা সবাই চিনি এটা আমাদের কাছে একটা পরিচিত প্রাণী কিন্তু এর অনেক ক্ষতিকর দিক আছে সেটা হয়তো অনেকেই জানেনা এ বিষয়ে অনেক অজানা তথ্য এখানে আলোচনা করা হয়েছে। মাছির ডিপটেরা বর্গের পতঙ্গ এরা অনেক ধরনের রোগ জীবাণু বহন করতে সক্ষম যা মানুষের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। মাছি খাবারে বসে বমি করে এবং ডিম পারে সেটা আমরা খেয়ে অসুস্থ হই। আমাদের দেশে অনেক প্রকারের মাছি আছে এগুলো বিভিন্ন রকমের হয়।

আরও পড়ুনঃকাঁচা না শুকনো আদা, কোনটা খেলে শরীর থাকবে রোগমুক্ত


বিভিন্ন ধরনের মাছি বিভিন্ন ধরনের রোগ জীবাণু বহন করে উপকারিতা ও অপকারিতা আছে। মাছি মারার ঔষধের নাম মাছি আমাদের কি কি ক্ষতি করে কত জীবাণু বহন করে ইত্যাদি আরও অনেক বিষয় নিয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বিশ্লেষণ করা হয়েছে। আমরা মাছি তারার জন্য কি কি পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারি সে বিষয়েও বলা হয়েছে। এরা নোংরা জায়গায় প্রজনন করে বংশবিস্তার করে। একটি মাছি ৪০০ থেকে ৫০০ টি ডিম পাড়ে। এদের স্মৃতি শক্তি অনেক প্রখর।

মাছির বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জানুন

মাছি একটা পতঙ্গ যা ডিপটেরা বর্গের ।ওড়ার জন্য ডানা আছে এবং পেছনের ডানা জোড়া রূপান্তরিত হয়ে ভারসাম্য রক্ষক হিসেবে কাজ করে ও হ্যালটেয়ার উপাঙ্গে পরিবর্তিত হয়ে যায় । আমাদের দেশে অনেক ধরনের মাছি দেখা যায় এদের আকার ও বিভিন্ন রকমের হয় কোনটা ছোট আবার  বড় গায়ের রং ভিন্ন ধরনের হয়। নোংরা আবর্জনা স্যাঁতস্যাঁতে জায়গা ড্রেন মল মূত্র খাল বিলের নোংরা পানি ইত্যাদি জায়গায় বংশবিস্তার হয়। মাছিরা বিভিন্ন ধরনের রোগ জীবাণু বহন করে।

মাছি সম্পর্কে অজানা তথ্য

আমাদের চারপাশে সারাক্ষণ মাছি ঘুরে বেড়ায় এই মাছি কে আমরা সবাই চিনি পুরুষ মাছি সারাক্ষণ নারী মাছিকে খুঁজে বেড়ায় বংশবিস্তারের জন্য। ৩০ দিন বেঁচে থাকতে পারে। এর চোয়ালে দাঁত আছে কিন্তু এরা কামড় দিয়ে খাইনা। মাছি সাধারণত তরল জাতীয় খাবার খায়। এদের পায়ের তালুতে স্বাদ গ্রহণের জন্য বিশেষ ধরনের গ্রন্থি আছে। মাছি সাধারণত পা এবং পায়ের তালু দিয়ে খাবার গ্রহণ করে এবং এর স্বাদ নেই। এরা প্রথমে খাবারের ওপর বসে।

খাবারের স্বাদ কেমন হয়েছে সেটা পরীক্ষা করে নেয় তারপর খাবারের ওপর বমি ওমল ত্যাগ করে। একটি মহিলা মাছি ৪০০ থেকে ৫০০ টি পর্যন্ত ডিম পাড়ে এদের মস্তিষ্ক খুব দ্রুত কাজ করে এরা প্রতি সেকেন্ডে ২৫০ টি দৃশ্যপট আঁকে যেটা মানুষের চাইতেও বেশি। ডানে বামে সামনে পেছনে এদের চোখ সমান ভাবে ৩৬০ ডিগ্রী কোণে দেখতে পাই তাই এদের সহজে মারা যায়না। এরা খাবারের ওপর বসে খাবার জীবাণু ছড়িয়ে দেয় যেটা মানুষের জন্য খুবই ক্ষতিকর।

মাছির শরীরে ৪০০টি ব্যাকটেরিয়া থাকে। কলেরা, আমাশয়, টাইফয়েড, কুষ্ঠ ইত্যাদি আরও নানা ধরনের রোগ জীবাণু থাকে মাছির শরীরে অর্থাৎ ৬৫ রকমের জীবাণু থাকে। একটি হাদিসে প্রমাণিত হয়েছে যে মাছির একটি ডানায় রোগের জীবাণু এবং ওপর ডানায় তার প্রতিষেধক থাকে তাই মাছি যে খাবারে বসবে সেই খাবারের মধ্যে তাকে ডুবিয়ে দিতে হবে এবং তারপর উঠিয়ে ফেলতে হবে।

মাছি মারার ঔষধের নাম

এক্টোনিল ভেট পাউডারঃ এটি মাছি মারার একটি ওষুধের নাম এ পাউডারটি এক লিটার পানিতে ১০ গ্রাম পরিমাণ দিয়ে ভালোভাবে গুলিয়ে নিতে হবে তারপর স্প্রে করতে হবে তাহলে মাছি ১০ থেকে ১৫ মিনিটের মধ্যে মারা যাবে এই পাউডারটি গোয়াল ঘরে ব্যবহার করা হয়।

নিগোটক্স পাউডারঃ এই পাউডারটি দেড় লিটার পানিতে ৫ গ্রাম পরিমাণ মিশিয়ে তার সাথে ৬ টি নেপথালিন গুড়ো করে সবগুলো একসাথে ভালোভাবে মিশিয়ে স্প্রে তৈরি করে ব্যবহার করতে হবে তাহলে মাছি তাড়ানো যাবে।

ফিনিস লিকুইড স্প্রেঃ এটি তরল জাতীয় ঔষধ এটিকে স্প্রে করতে হয় যেখানে মশা দেখা যাবে সেখানে যেমন ধরুন গরুর গোয়াল খামারে ময়লা আবর্জনা নোংরার উপর। স্প্রে করার ১০ মিনিট পর থেকে মাছে মরা শুরু করবে এই ওষুধটি মাছি মরার জন্য ভালো কাজ করে।

নিম পাতার কীটনাশক স্প্রেঃ নিম পাতার কীটনাশক স্প্রে মাছের দূর করার জন্য খুব সহজ একটা পদ্ধতি। আমরা প্রথমে নিম গাছ থেকে নিমপাতা নিয়ে তারপর সেটাকে পাতিলে করে নিম পাতা ও পানি একসাথে করে চুলায় দিয়ে ১৫ মিনিট ধরে জাল করে নিব। ঠান্ডা হওয়ার পর সেই নিম পাতার নির্যাস বা পানিটাকে ছেঁকে নিব তারপর গোয়াল ঘরে গরুর গায়ে খামারে ঘরে বাড়িতে সব জায়গায় স্প্রে করে দিব তাহলে মাছি দূর হয়ে যাবে।

কেরোসিনঃ কেরোসিন কে একটি স্প্রে বোতলে করে যেখানে মাছি বসে সেখানে স্প্রে করে দিতে হবে তাহলে মাছি মরে যাবে। তবে স্প্রে করার সময় আমাদের একটি বিষয়ের দিকে নজর দিতে হবে সেটি হল উপরের দিক থেকে নিচের দিকে স্প্রে করতে হবে।

ডিজেল ও ফিনিসঃ যেখানে মাছির উপদ্রব বেশি পরিমাণে দেখা যাবে সেখানে এটি ব্যবহার করে দেখুন মাছি সঙ্গে সঙ্গে মরে যাবে। একটি বোতলে করে হাফ ডিজেল ও হাফ পরিমাণ ফিনিস নিয়ে একসাথে ভালোভাবে মিশিয়ে ঝাঁকিয়ে নিয়ে স্প্রে করতে হবে।

তারপিন ও কর্পূরঃ ২ থেকে ৪ গ্রাম করে কর্পূর এক লিটার পানিতে ভালোভাবেমিশিয়ে নিয়ে স্প্রে তৈরি করে তারপর এটা ব্যবহার করতে হবে কিভাবে ব্যবহার করতে হবে তাহলে মাছি সরে যাবে কারণ কর্পূরের যে গন্ধ সেটা মাছি গ্রহণ করে নিঃশ্বাস নিতে পারেনা।

বোরিক পাউডারঃ চিনিএক চামচ,,কাপড় কাঁচা পাউডার এক চামচ এর সাথে পচা ভাত, পানি এবং বোরিক পাউডার মিশিয়ে নিয়ে তারপর যেখানে যেখানে মাছির উপদ্রব বেশি দেখা যায় সেখানে অল্প একটু করে রেখে দিতে হবে তাহলে সেটা খেয়ে মাছি মরে যাবে।

মাছির উপকারিতা ও অপকারিতা

একটি হাদিসে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন যে আমাদের কারো খাবারের মধ্যে বা পানির মধ্যে যদি মাছি বসে তাহলে সেটাকে আমরা যেন পানির মধ্যে ডুবে দেই এবং তারপর সেটাকে উঠিয়ে ফেলি। কারণ মাছির এক ডানায় থাকে জীবাণু এবং অন্য ডানায় থাকে প্রতিষেধক। এছাড়া কানাডায় দুটি গবেষণা থেকে জানা যায় যে মাছির মধ্যে এমন কিছু আছে যা রোগ জীবাণু ধ্বংস করতে সাহায্য করে।

মাছির ডিএনএ পরীক্ষা করে দেখা গেছে যে নীল ও ঘরের মাছি এর মধ্যে ৬০০ এর বেশি রোগ জীবাণু থাকে এই কথাটা আমেরিকান গবেষকরা বলেছেন। এছাড়াও অনেক অপকারিতা আছে মাছির মাছি নোংরা আবর্জনা স্যাতস্যাতে জায়গায় বংশবিস্তার করে ও বাস করে ডিম পাড়ে। তারপর আমাদের খাবারের বসে খাবারের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের রোগ জীবাণু প্রবেশ করায়। আর যদি আমরা সেই খাবার খায় তাহলে আমরা অসুস্থ হব।

বিভিন্ন ধরনের রোগে আক্রান্ত হব বিশেষ করে কলেরা, আমাশা, কুষ্ঠ, ডায়রিয়া আরো বিভিন্ন ধরনের রোগে। এছাড়া আরো টাইফয়েড রোগে আক্রান্ত হতে পারি আমরা। মাছি ফল ও সবজি নষ্ট করে দেয় এরা ফল ও সবজির মধ্যে প্রজনন চালায়। এরা ফুলের পাপড়িতে পাতা কান্ড কে গর্ত করে সেই ফসলের উৎপাদন ব্যাহত হয় উদ্ভিদ ও ফুলের বিভিন্ন অংশে ফুসকুড়ি তৈরি করে সেই ফল ও উদ্ভিদের কে নষ্ট করে ফেলে।

মাছি কি কি ক্ষতি করে

মাছি সবচাইতে নোংরা হয় কারণ এরা নোংরা আবর্জনা বিষ্ঠা মল মূত্র খাল বিলের ডোবার নোংরা পানিতে ডিম পেড়ে বংশবিস্তার করে। এরা খাবারের ওপর বসে বমি করে এবং বিভিন্ন ধরনের রোগ জীবাণু ছড়ায়। মাছি আমাদের অনেক ক্ষতি করে খাবার নষ্ট করে দেয় ফলমূল ও শাকসবজি উদ্ভিদের ক্ষতি করে। ঘরের ও নীলমাছি এর মধ্যে প্রায় ৬০০ এর বেশি রকমের রোগ জীবাণু থাকে । এরা কলেরা টাইফয়েড আমাশা কুষ্ঠ ডায়রিয়া ইত্যাদি জীবাণু ছরাতে সক্ষম।

প্রায় এক লক্ষ প্রজাতির বিভিন্ন রকমের মাছি আছে আর মানুষের জন্য ১০০টি ও বেশি ক্ষতিকর রোগ জীবাণু বহন করে । বাড়িতে থাকা মাছির মধ্যে সালমোনিলা ব্যাকটেরিয়া থাকে যার জন্য আমরা টাইফয়েড, অ্যানথাক্স, যক্ষা, জ্বর,ডায়রিয়া ইত্যাদি নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকি এছাড়া মাছি আমাদের শরীরের মধ্যে ফিতা কৃমির ডিম ছরিয়ে দিতে পারে। সচেতন হতে হবে খাবার সব সময় ঢেকে রাখতে হবে যাতে মা খাবারে মাছি বসতে না পারে।

মাছি কতধরনের রোগ জীবাণু বহন করে

অনেক ধরণের রোগ জীবাণু বহন করতে পারে মাছি । ঘরের ও নীলমাছি প্রায় ৬০০ এর বেশি রকমের জীবাণু বহন করে। একটি নারী মাছি ৪০০ থেকে ৫০০ টি ডিম পাড়ে। মানুষের জন্য ১০০ টিরও বেশি ক্ষতিকর রোগ জীবাণু বহন করে নিয়ে থাকতে পারে মাছি। কলেরা ম্যালেরিয়া টাইফয়েড ডায়রিয়া জ্বর আমাশা কুষ্ঠ ইত্যাদি নানা ধরনের রোগ জীবাণু বহন করে মাছি । পৃথিবীর সব দেশে মাছি রয়েছে আর ঘরের মাছি৩৫১ ধরনের জীবাণু বহন করে ।

৩১৬ ধরনের জীবাণু বহন করে গরমের দেশের নীল মাছি । দুই প্রকারের মাছিই বেশি রোগের জীবাণু বহন করে থাকে। বিভিন্ন জায়গার মাছি বিভিন্ন রকমের রোগ জীবাণু বহন করে মরা পচা জীবজন্তুর ওপর যে মাছি জন্মে তার রোগ জীবাণু আলাদা মাংসের দোকানের মাছির রোগ জীবাণু আলাদা হয়। সব সময় খাবার ঢেকে রাখতে হবে এবং যেসব খাবারের মাছি বসে সেসব খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে তাহলে আমরা সুস্থ থাকতে পারবো।

মাছি তাড়ানোর ঘরোয়া উপায়

লবণ পানির স্প্রেঃ লবণ ও পানি একসাথে মিশিয়ে স্প্রে করলে মাছি তার গন্ধ সহ্য করতে পারে না এর ফলে মাছি আসবেনা। এছাড়া দুধ এবং গোলমরিচ চিনি মিশিয়ে অল্প কিছুক্ষণ একটি পাতিলে করে আগুনের তাপে ফুটিয়ে সেটা রান্নাঘরে রেখে দিলে মাছি আসবে না।

লেবু লবঙ্গ পদ্ধতিঃ একটা লেবুকে অর্ধেক করে কেটে অর্ধেক লেবুর মধ্যে কয়েকটা লবঙ্গ ঢুকিয়ে দিতে হবে তারপর এটাকে ঘরের যে কোন এক জায়গায় রেখে দিলে মশা মাছি আসবেনা । আমরা যদি এই পদ্ধতি অবলম্বন করি তাহলে মাছির উপদ্রব থেকে রক্ষা পাব।

ভিনেগার ও ফিনাইল দিয়েঃ আমরা যদি ঘর পরিষ্কার করার সময় বা মেঝে মোছার সময় কিছু পরিমাণ ভিনেগার ও ফিনাইল পানির সাথে মিশিয়ে দিয়ে তাহলে মাছি ঘরে আর আসবে না।

নিম পাতা পদ্ধতিঃ নিম পাতা গাছ থেকে পেড়ে এনে তারপর সেটাকে পানির সাথে আগুনের তাপে ফুটিয়ে ঠান্ডা করে সেই নির্যাস দিয়ে ঘর খাবারের টেবিল ও অন্যান্য জায়গায় ব্যবহার করি তাহলে মাছি আর বসবে না। আবার আমরা যদি কয়েকটা নিমের ডাল ঘরের জানালায় রাখে তাহলে মাছি কমে যাবে।

আরো বিভিন্ন উপায়ে মাছি তাড়াতে পারি সেগুলো হলো কেরোসিন তেল কর্পূর বোরিক পাউডার ন্যাপথালিন এগুলো বিভিন্ন পরিমাপে পানির সাথে মিশিয়ে স্প্রে তৈরি করে মাছি তাড়ানো যেতে পারে। আমরা ঘরের জানালায় নেট ব্যবহার করতে পারি। যে কোন কাপড় কাঁচা পাউডার ব্যবহার করতে পারি পানির সাথে মিশিয়ে স্প্রে তৈরি করে। আমরা যদি আমাদের বাড়ির চারপাশে পুদিনা গাছ তুলসী গাছ লাগিয়ে রাখে তাহলে মাছি মশার উপদ্রব থেকে রক্ষা পাব।

লেখক এর মন্তব্য

ম্যাক্সিমো ইনফো এর এই পোস্টটিতে মাছি মারার ওষুধের নাম এবং মাছির উপকারিতা ও অপকারিতা এছাড়া আরো অনেক বিষয়ের ওপর সঠিক তথ্য সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য দেওয়া হয়েছে যদি আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনারা আপনাদের বন্ধু আত্মীয় পরিচিতদের সাথে এই পোস্টটি শেয়ার করে দিবেন এটা পড়ে যাতে সবাই উপকৃত হয় ভালো লাগলে কমেন্ট করে জানাবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url