আমিষের চাহিদা মেটাতে মাছের ভুমিকা বিস্তারিত জানুন
আসসালামু আলাইকুম, এখানে আমি আমিষের চাহিদা মেটাতে মাছের ভূমিকার কথা ও মাছ খাওয়ার উপকারিতা ও পুষ্টিগুণের কথা নিয়ে আলোচনা করেছি। এই বিষয়ে আপনারা অনেক তথ্য খোঁজাখুঁজি করেছেন কিন্তু সঠিক তথ্য খুঁজে পাননি আমার এই পোস্টটিতে আমি তার সমাধান করার চেষ্টা করেছি এবং আপনারা সেই তথ্যগুলো পড়ে হয়তো অনেক উপকারিত হবেন। তাই দয়া করে শেষ পর্যন্ত পড়ার অনুরোধ করছি সবাইকে।
আমিষের চাহিদা মেটাতে ও মাছের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ নিয়ে আলোচনা করে সঠিক তথ্য দিয়েছি। মাছ আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী এটা জিনিস। এছাড়া আরো অনেক মাছের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে আমার এই পোস্টটিতে। আমার এই পোস্টটির মাধ্যমে আমি তা সমাধান করার চেষ্টা করেছি। তাই আপনাদের সবার কাছে অনুরোধ করছি দয়া করে আমার এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
ভূমিকা
আমাদেরকে মাছে ভাতে বাঙালি বলা হয় । আমাদের এই দেশ নদীমাতৃক দেশ। আমাদের এই দেশের নদ-নদী খাল বিল সাগর সমুদ্রপুকুর ডোবার ইত্যাদিতে অনেক রকমের মাছ পাওয়া যায় । মাছের অনেক পুষ্টিগুণ ও চাহিদা রয়েছে মাছ খেলে আমরা অনেক উপকার পায়। মাছ শীতল রক্ত বিশিষ্ট মেরুদন্ডী প্রাণী। প্রাণিজ আমিষের প্রায় ৬৩ শতাংশ আসে মাছ থেকে।আমাদের দেশে অনেক পরিমানে মাছ চাষ করা হয় এটা থেকে আমাদের আমিষের চাহিদা মেটে। এখানে মাছ খাওয়ার উপকারিতা।
আরও পড়ুনঃপ্রতিদিন কালোজিরা চিবিয়ে খাওয়ার উপকারিতা
মাছের কি কি পুষ্টি গুন আছে আমি শের চাহিদা মেটাতে মাছের ভূমিকার কথা ইত্যাদি আরো অনেক বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে । আমরা কোন মাছ বেশি খাব ছোট মাছ নাকি বড় মাছ ছোট মাছের উপকারিতা।মাছ খেলে আমাদের হার্ট ভালো থাকে মস্তিষ্ক ভালো থাকে আর মজবুত হয় বেশি ভালো থাকে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে ইত্যাদি আরও অনেক অসুখের হাত থেকে আমরা রক্ষা পায়। এইসব বিভিন্ন ধরনের অসুখ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য আমাদের খাবারের তালিকায় প্রতিদিন অন্তত মাছ থাকা উচিত।
মাছ খাওয়ার উপকারিতা ও পুষ্টি গুণ
আমাদের দেশে অনেক ধরনের ছোট বড় মাছ রয়েছে মাছের রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ ও ভিটামিন মাছের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন এ ভিটামিন ডি ক্যালসিয়াম ফসফরাস ম্যাগনেসিয়াম সেলেনিয়াম আমিষ এছাড়াও আরো অনেক পুষ্টিগুণ ও খনিজ পদার্থ রয়েছে। মাছ আমাদের শরীরের আমিষের চাহিদা মেটাতে সাহায্য করে। বাঙালি মানে মাছে ভাতে বাঙালি। আমাদের সপ্তাহে তিনদিন মাছ খাওয়া উচিত। ৭০ থেকে ৭৫ গ্রাম মাছ খেতে হবে সপ্তাহে তিন দিন এর মধ্যে।
তৈলাক্ত মাছের প্রচুর পরিমাণে ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে ওমেগা থ্রি রয়েছে। রুই মাছ বাতের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। আমাদের শরীরের বিভিন্ন কোষ প্রাচীরের গঠনে মাছ অনেক ভূমিকা পালন করে থাকে। মস্তিষ্কের এবং স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধি করতে মাছের অনেক অবদান রয়েছে। হার্টের অসুখ প্রতিরোধ করে এবং মস্তিষ্কের রক্ত জমাট বাধা থেকে রক্ষা করে মাছ। বেশি করে মাছ খেলে আমাদের মস্তিষ্কের নিউরন কোষ অনেক বেশি সুগঠিত হবে ও কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি পাবে।
মাঝে প্রচুর পরিমাণে আমিষ থাকে প্রোটিন ও থাকে রুই মাছ খেলে বাতের ব্যথা কমে, কাতলা মাছ খেলে কফ কমে এবং শক্তি বাড়ায়, মাগুর মাছ খেলে রক্ত বাড়ে।যারা রক্তশূন্যতায় ভুগছেন তাদের জন্য এই মাছ খুবই উপকারী, শোল মাছ কোষ্ঠকাঠিন্য রোগের জন্য উপকারী । মলা ঢেলা এসব মাছ খেলে চোখের অনেক উপকার হয় রাতকানা রোগ দূর হয় এসব মাছে অনেক পরিমাণে ভিটামিন এ প্রোটিন ও আমিষ থাকে গর্ভবতী মায়েদের জন্য তাই প্রতিদিন মাছ খাওয়া উচিত। শুধু গর্ভবতী মায়েদের জন্য নয় ছোট বড় সবারই মাছ খাওয়া উচিত প্রতিদিন ।
কোন মাছ খেলে বেশি উপকার হয়
আমাদের প্রতিদিন মাছ খাওয়া ভালো কিন্তু কোন মাঝে কতটুকু পরিমাণ পুষ্টিগুণ আছে আমরা তা না ভেবেই খেয়ে থাকি। চিকিৎসকরা বলে থাকেন মাছ খেলে মস্তিষ্ক ও হার্ট শরীর ভালো থাকে কারণ মাছে রয়েছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং বিভিন্ন ধরনের অসুখ থেকে রক্ষা করে।মাছের ভিটামিন এ ডি ক্যালসিয়াম আয়রন প্রোটিন জিংক এছাড়াও আরো অনেক পুষ্টি গুন রয়েছে। বড় মাছের চাইতে ছোট মাছের পুষ্টিগুণ বেশি ।
তাই পুষ্টি বিদরা বলেন ছোট মাছ খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়। বড় মাছ খেলে এক থেকে দেড় কেজি ওজনের মধ্যে খেতে হবে। মাছ বেশি করে ভেজে খাওয়া উচিত নয় এতে করে মাছের পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়।কম করে তেল মসলা দিয়ে রান্না করে মাছ খেতে হবে। বড় মাছে চর্বির পরিমাণ বেশি থাকে সামুদ্রিক মাছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডের মাত্রা বেশি সাদু পানির মাছের প্রোটিন এর পরিমাণ বেশি তাই আমাদের ছোট বড় সব মাছই খাওয়া উচিত। প্রতিদিন ৭৫ গ্রাম মাছ খাওয়া যেতে পারে আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অর্থাৎ শরীর ভালো রাখার জন্য বেশি করে তৈলাক্ত মাছ খাওয়া উচিত।
চোখের জন্য ছোট না বড় মাছ খাওয়া ভালো
আমাদের দেশের অনেকেই মাছ খেতে পছন্দ করে না আবার অনেকে বিশেষ করে ছোট বাচ্চারা মাছ খেতে চায় না। কিন্তু এই মাছে আছে অনেক পুষ্টিগুণ বিশেষ করে ছোট মাছ। চোখের জন্য ছোট মাছ খাওয়াই বেশি উপকারী কারণ ছোট মাছের আছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন এ যা চোখের কোষের অর্থাৎ নতুন কোষ তৈরিতে ভূমিকা রাখে। এছাড়াও ছোট মাছের রয়েছে ভিটামিন এক্যালসিয়াম আইরন জিং ক ভিটামিন ডি ইত্যাদি।
মলা ঢেলা টেংরা পুটি বাতাসি মাছে রয়েছে এইসব ভিটামিন ও পুষ্টিগুণ। চোখের দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি করার জন্য এইসব ছোট মাছ খাওয়া অত্যন্ত উপকারী। ১০০ গ্রাম মলা মাছের আছে ২৫০০ মাইক্রগ্রাম ভিটামিন এ। ছোট মাছের সবকিছুই চিবিয়ে খাওয়া যায় বলে এই মাছের সবটুকু ভিটামিন আমাদের শরীরে যায়।আমাদের দেশের গ্রামের ছোট বাচ্চারা রাতকানা রোগে আক্রান্ত হয় বেশি তাই বাচ্চাদের ছোট মাছ খাওয়ানো উচিত এইসব রোগের জন্য ছোট মাছ খেলে উপকারিতা পাওয়া যায়।
শুধু তাই নয় অন্যান্য অসুখের জন্যেও ছোট মাছ খাওয়া জরুরী। ছোট মাছ খেলে মস্তিষ্ক ভালো থাকে ছোট বাচ্চাদের মস্তিষ্কের বিকাশে সহায়তা করে হাড় মজবুত হয়চোখের জ্যোতি বাড়ে রক্ত শূন্যতা সমস্যা দূর হয় পেশি তৈরি করতে সহায়তা করে এছাড়াও আরো অনেক উপকারিতা পাওয়া যায় ছোট মাছ খেলে। বড় মাছের চেয়ে ছোট মাছে অনেক পুষ্টিগুণ আছে ছোট মাছের প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ ক্যালসিয়াম টি এইচ এর এবং ইপিএ থাকে। তাই আমাদের বেশি বেশি করে ছোট মাছ খাওয়া উচিত এইসব রোগের থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য।
আমিষের চাহিদা মেটাতে মাছের ভুমিকা
আমাদের বাংলাদেশকে বলা হয় মাছে ভাতে বাঙালি কারণ আমাদের দেশের মানুষ মাছ সবচাইতে বেশি পরিমাণে খায় আমাদের দেশের মানুষ দিনে ৬৩ গ্রাম মাছ খায় । প্রাণিজ আমিষের ৬০ শতাংশ আমিষ পাই আমরা মাছ থেকে । এখন আমাদের দেশে মাছের উৎপাদন ও অনেক গুণ বেড়ে গেছে বিদেশে রপ্তানি করা হচ্ছে। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মানুষের তুলনায়আমাদের দেশের মানুষ মাছ বেশি খায় প্রায় চার গুণ । আমাদের দেশে এখন অনেক উন্নত কলা কৌশলের মাধ্যমে মাছ চাষ করা হয়।
এইসব আধুনিক কলা কৌশলের মাধ্যমে মাছ চাষ করে মাছের চাহিদা দিন দিন বেড়ে চলেছে আর এই সব মাছ খেয়ে মানুষের আমিষের চাহিদা পূরণ হচ্ছে মাছ খেয়ে তারা শরীর স্বাস্থ্য ঠিক রাখছে ভালো রাখছে।প্রচুর পরিমাণে প্রাণিজ প্রোটিন ভিটামিন এ ডি এছাড়াও আরো অনেক পুষ্টিগুণ যা আমাদের শরীর স্বাস্থ্য ভালো থাকে। এইসব আমিষের চাহিদা মেটানোর জন্য আমাদের বেশি বেশি করে মাছ খাওয়া উচিত এবং তার পাশাপাশি মাছের চাষ বেশি করে করা উচিত তরুণ প্রজন্মকে। আমাদের দেশের মানুষের আমিষের চাহিদা পূরণ হবে বেশি করে মাছ চাষ করা উচিত।
মাছের বৈশিষ্ট্য ও প্রকারভেদ
শীতল রক্ত বিশিষ্ট মেরুদন্ডী প্রাণী মাছ। এদের চলাচলের জন্য যুগ্ন ওঅ যুগ্ন পাখনা রয়েছে। এদের নিঃশ্বাস নেওয়ার জন্য ফুলকা রয়েছে। মাছের সারা শরীরে আঁশ থাকে আবার কোন কোন মাছে আঁশ থাকে না পাখনা থাকে। এরা পানিতে বসবাস করে। এদের চোখ কান কো মাথা আছে। মাছের শরীরে অভ্যন্তরীণ কঙ্কাল আছে যৌন অঙ্গ নেই চোখে চোখের পাপড়ি নেই।মাছ মাংসাশী এবং তৃণভোজী হতে পারে। মাছের দৃষ্টি শক্তি খুব হয়ে থাকে।
আমাদের দেশে অনেক প্রজাতির মাছ পাওয়া যায় প্রায় ২০০০০ মাছ পাওয়া যায় সমুদ্রে পুকুরে সাগর হ্রদ খাল বিলে ডোবায় ইত্যাদিতে প্রচুর পরিমাণে ছোট মাছ বড় নানা প্রজাতির মাছ পাওয়া যায়। যেমন রই কাতলা মৃগেল কালবাউশ পুঁটি টেংরা মলা ঢেলা টাকি সোল বোয়াল ইত্যাদি আরও অনেক প্রকারের মাছ আছে। এইসব মাস থেকে আমরা নানারকম পুষ্টিগুণ পায় যা আমাদের শরীর ও স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। এছাড়াও এখন অনেক ধরনের হাইব্রিড মাছ ও চাষ করা হয় মাছের উন্নত ধরনের জাত উদ্ভাবন করা হচ্ছে।
ছোট মাছের পুষ্টিগুণ
ছোট মাছের পুষ্টিগুণ অনেক ।ছোট মাছে ভিটামিন এ ক্যালসিয়াম আইরন জিং ক ভিটামিন ডি প্রোটিন আমিষ ইত্যাদি রয়েছে। মলা ঢেলা টেংরা পুটি বাতাসি মাছে রয়েছে এইসব ভিটামিন ও পুষ্টিগুণ। চোখেরদৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি করার জন্য এইসব ছোট মাছ খাওয়া অত্যন্ত উপকারী।রাতকানা রোগীর জন্য ছোট মাছ খাওয়া ভালো। ছোট মাছ খেলে মস্তিষ্ক ভালো থাকে।চোখের জ্যোতি বাড়ে রক্ত শূন্যতা সমস্যা দূর হয়পেশি তৈরি করতে সহায়তা করে।
ছোট মাছের রয়েছে ডি এইচ এ এবং ইপিএ পুষ্টি উপাদান যা বাচ্চাদের মস্তিষ্ক বিকাশে সাহায্য করে এছাড়াও রয়েছে প্রচুর ক্যালসিয়াম যা হাড় মজবুত করে এবং চোখের সমস্যা থেকে রক্ষা করে । এছাড়া মাছের তেলও আমাদের জন্য খুবই উপকারী মাঝের তেল খেলে আমরা নানা ধরনের অসুখ থেকে রক্ষা পাব ওজন কমবে এজমা প্রতিরোধ হবে ক্যান্সার প্রতিরোধ হবে ইত্যাদি আরো অনেক।আমাদের বেশি করে ছোট মাছ খাওয়া উচিত এইসব রোগের থেকে রক্ষার জন্য।
স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মাছের তেল
আমাদের খাবার তালিকায় মাছের তেল থাকা উচিত প্রতিদিন কারণ মাছের তেলে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড যা আমাদের হার্ট ভালো রাখে হাড় মজবুত করে চর্বি কমায় রক্তের ভালো কোলেস্টেরল রক্ষা করে ধমনী ভালো রাখে এছাড়া আরো অনেক উপকার করে। মাছের তেলে ক্ষতিকর উপাদান কম থাকে যা আমাদের চুল স্বাস্থ্য ত্বক বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা করে। মাছের তেল খেলে স্লিম হওয়া যায় অ্যাজমা প্রতিরোধের কাজে লাগে।
হার্ট ভালো রাখেঃ হৃদরোগে যারা ভুগছে তারা তেল কম খায় কিন্তু মাছের তেল খেলে কোন সমস্যা হবে না মাছের তেলে ওমেগা থ্রি থাকে যা আমাদের হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় রক্তে ভালো কোলেস্টেরল এর পরিমাণ বাড়িয়ে দেয় স্ট্রোকের মাত্রা অনেকাংশে কমায়।
ক্যান্সার প্রতিরোধ করেঃ মাছের তেল খেলে ক্যান্সার প্রতিরোধ হয় স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে এইসব ক্যান্সারের ক্ষেত্রে যে কোষগুলো বৃদ্ধি হয় অর্থাৎ কোষের বৃদ্ধি তা প্রতিরোধ করে মাছের তেল।
ত্বক ও চুল এর ক্ষেত্রেঃ কিছু কিছু মানুষের ত্বক শুষ্ক হয় তারা যদি মাছের তেল খায় তাহলে তাদের ত্বক ভালো থাকবে এবং চকচকে উজ্জ্বল হবে। এছাড়াও মাছের তেল চুলের বৃদ্ধিতে এবং উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখে এবং চুল ঝকঝকে হয়।
লেখক এর মন্তব্য
ম্যাক্সিমো ইনফো এর পোস্টটিতে আমি মানুষের শরীরে আমিষের চাহিদা মেটাতে ভূমিকার অনেক কথা আলোচনা করা হয়েছে যদি আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকে এবং এই পোস্টটি পড়ে যদি উপকৃত হন তাহলে আপনারা সবাই আপনাদের পরিচিতদের সাথে বন্ধু আত্মীয়দের সাথে পোস্টটি শেয়ার করে দিবেন। যাতে করে এটা পড়ে সবাই উপকৃত হয়। ভালো লাগলে কমেন্ট করে জানাবেন ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url