প্রতিদিন কালোজিরা চিবিয়ে খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানুন

আপনারা হয়তো প্রতিদিন কালোজিরা চিবিয়ে খাওয়ার উপকারিতা এবং প্রতিদিন কতটুকু কালোজিরা খাওয়া যেতে পারে এই বিষয়ের উপর অনেক তথ্য খোঁজাখুঁজি করেছেন কিন্তু সঠিক তথ্য খুঁজে পাননি আমার এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি তা তুলে ধরার চেষ্টা করেছি এটা পড়ে আপনারা হয়তো আপনার সমস্যার সমাধান খুঁজে পেতে পারেন তাই শেষ পর্যন্ত পড়ার অনুরোধ রইল।
প্রতিদিন কালোজিরা  চিবিয়ে খাওয়ার উপকারিতা
আমরা এখানে কালোজিরা্র উপকারিতা কথা ও প্রতিদিন সকালে কতটুকু কালোজিরা খাওয়া যাবে ইত্যাদি আরও অনেক বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে এটা পড়ে আপনারা অনেক তথ্য সমাধান করতে পারবেন কালোজিরা খেলে কি উপকার পাওয়া যায় তার কথা আলোচনা করেছি। কালোজিরা খেলে আমরা অনেক রোগের সমাধান পেতে পারি এছাড়া আরো অনেক বিষয় আলোচনা করা হয়েছে এই পোস্টটির মধ্যে তাই আপনাদের উচিত এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়ার।

ভূমিকা

কালোজিরা একটি এন্টিবায়োটিক বা অ্যান্টি সেপটিক ঔষধ হিসেবে মনে করা হয় কারণ কালিজিরাতে অনেক ঔষধি গুন রয়েছে। কালিজিরা খেলে আমাদের অনেক উপকার হবে। কালিজিরা মরণব্যতিত সকল রোগের মহা ঔষধ হিসেবে কাজ করে। এখানে কালিজিরা খাওয়ার উপকারিতা কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম ক্ষতিকর দিক ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।কালোজিরা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

আরও পড়ুনঃ তুলসী পাতার ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে রচনা করা হল 

গর্ভবতী মায়েদের বুকের দুধ বাড়াতে সাহায্য করে। হজম শক্তি বৃদ্ধি করে যৌন শক্তি বাড়ায় এছাড়া আরও অনেক রোগের মহা ঔষধ হিসেবে কাজ করে কালোজিরা। কালোজিরা দেখতে ছোট ছোট দানার মত। এটা ছোট হলে কি হবে এর অনেক গুন আছে তাই আমাদের উচিত প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় কালোজিরা থাকা। এ সকল রোগের সমস্যার সমাধান পাবার জন্য আমাদের উচিত কালোজিরা খাওয়া।

কালোজিরা চিবিয়ে খাওয়ার উপকারিতা

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়ঃ কালিজিরাতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। যার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। বিভিন্ন ধরনের অসুখের জন্য এটা অনেক উপকারী বাচ্চাদের ঠান্ডা লাগলে এটা অনেক উপকারে লাগে এর তেল মালিশ করা যেতে পারে বাচ্চার শরীরে এতে করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে।

গর্ভবতী মায়েদের জন্যঃ গর্ভবতী মায়েরা যদি কালিজিরা ভর্তা করে খায় কিংবা কাঁচা কালিজিরা খায় তাহলে তাদের বুকের দুধ বাড়বে। এই কালিজিরা গর্ভবতী মায়েরা প্রতিদিন যদি তাদের খাবারের সাথে খায় তাহলে তাদের এই সমস্যা সমাধান হবে।

হজমশক্তি বাড়ায়ঃ কালিজিরাতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও রয়েছে আর এইসব উপাদান থাকার কারণে কালিজিরা হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।

যৌন শক্তি বাড়াতেঃ যৌন শক্তি বাড়াতেও কালিজিরার বিশেষ অবদান রয়েছে। কালিজিরা সাথে সামান্য পরিমাণ মধু মিশিয়ে খেলে যৌন শক্তি বৃদ্ধি পায়। অনেকে মনে করেন কালিজিরা উত্তেজনা সৃষ্টিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

এলার্জি সমস্যা দূর করতেঃ এলার্জি সমস্যা দূর করতেও কালিজিরা অনেক ভূমিকা রাখে কালিজিরা সাথে পেয়ারা পাতা গুঁড়ো করে মিশিয়ে খেলে তাদের এলার্জি আছে তাদের এলার্জি দূর হয়ে যাবে। কালোজিরা সাথে পুদিনা পাতা মিশিয়ে খেলে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণেঃ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে কালোজিরার অনেক ভূমিকা রয়েছে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে কালোজিরা খেলে গ্লুকোজের মাত্রা কম থাকে এতে করে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।

এছাড়া কালিজিরা হার্টের সমস্যা আমাশয় সমস্যা ও পাইলস এর সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। কালিজিরা চিবিয়ে খাওয়া যায় এতে কোন সমস্যা হবে না এছাড়া আরও অনেক উপকার করে থাকে কালিজিরা তাই আমাদের সবার উচিত কালিজিরা খাওয়া।

প্রতিদিন কতটুকু কালোজিরা খাওয়া উচিত

কালিজিরার মধ্যে অনেক ভেষজ গুণ রয়েছে এটা প্রতিদিনে নিয়মিত খাওয়া যাবে কিন্তু এর একটা পরিমাণ রয়েছে এটা নির্ভর করে সে কতটুকু হজম করতে পারবে। হজম শক্তির ওপর প্রতিদিন দুই গ্রাম থেকে ৩ গ্রাম কালোজিরা খাওয়া উচিত। কেউ কেউ আবার দুই চামচ তিন চামচ বা দুই তিনটা পাঁচটা দানাও খেতে পারে। গ্রীষ্মমন্ডলীয় অঞ্চলে ডায়রিয়া শ্বাসকষ্ট ক্ষত বদহজম ইত্যাদি অসুখের চিকিৎসার জন্য কালিজিরা ব্যবহার করা হয়।

স্মরণশক্তি বৃদ্ধিতেঃ এক চা চামচ পুদিনা পাতার রস এবং এক চামচ কালিজিরা তেল একসাথে মিশিয়ে প্রতিদিন তিনবার খেলে স্মরণশক্তি বৃদ্ধি পায় মেধা বিকাশ হয়। প্রতিদিন খেলে এটা মস্তিষ্কের রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে দেয় এবং স্মরণ শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

মাথাব্যাথা নিরাময়েঃ দিনে তিনবার দুই থেকে তিন সপ্তাহ এক চা চামচ কালিজিরার তেল সম পরিমান মধুর সাথে মিশিয়ে খেলে মাথাব্যথা সমস্যার সমাধান হবে। এছাড়া কালিজিরার তেল ব্যবহার করলেও মাথাব্যথা দূর হয়।

জ্বর সর্দি কাশি সারাতেঃ এক চা চামচ কালিজিরার তেল ও একা চামচ মধু একসাথে মিশিয়ে প্রতিদিন তিনবার খেলে সর্দি কাশি ভালো হবে। এছাড়াও এর তেল মালিশ করা যেতে পারে। এক চা চামচ কালিজিরা তেল ও ২ চামচ তুলসীপাতার রস একসাথে করে মিশিয়ে খেলে জ্বর সর্দি কাশি ভালো হয়।

বাতের ব্যথা সারাতেঃ এক চা চামচ কালিজিরার তেল সমান পরিমাণ মধু ও সমান পরিমাণ কাঁচা হলুদের রস একসাথে করে মিশিয়ে প্রতিদিন তিনবার করে ২ বা৩ সপ্তাহ খেলে বাতের ব্যথা দূর হয়ে যায় এছাড়াও আরেকটি উপায় হলো যেখানে বাতের ব্যথা হয় সেখানে পরিষ্কার করে কালিজিরার তেল মালিশ করা যেতে পারে।

হার্টের সমস্যা নিয়ন্ত্রণেঃ এক কাপ দুধের সাথে এক চা চামচ কালিজিরা গুঁড়ো একসাথে মিশিয়ে দৈনিক দুইবার চার সপ্তাহ খেলে হার্টের সমস্যার সমাধান পাওয়া যাবে।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণেঃ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে কালিজিরার বিশেষ অবদান রয়েছে। প্রতিদিন এক চিমটি করে কালিজিরা পানির সাথে মিশিয়ে খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে এতে করে গ্লুকোজের পরিমাণ কম থাকে আর ডায়াবেটিস ও নিয়ন্ত্রণে থাকে।

যৌন সমস্যার সমাধানঃ প্রতিদিন তিনবার করে চার সপ্তাহ এক চা চামচ কালিজিরার তেল এক চা চামচ যায়তুন তেল মধুসহ একসাথে করে মিশিয়ে খেলে যৌন সমস্যার সমাধান পাওয়া যাবে ।

শ্বাসকষ্টের সমস্যা সমাধানেঃ যাদের হাঁপানি বা শ্বাসকষ্টের সমস্যা আছে তারা প্রতিদিন কালোজিরা খেতে পারেন তাহলে তাদের এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

গর্ভবতী মায়েদের বুকের দুধ বাড়াতেঃ গর্ভবতী মায়েদের প্রতিদিনের খাবার তালিকায় কালিজিরার ভর্তা থাকা উচিত এই কালিজিরার ভর্তা খেলে গর্ভবতী মায়েদের বুকের দুধ বাড়বে। এছাড়াও এলার্জিজনিত সমস্যা দূর করে এ কালিজিরা।

শিশুর দৈহিক ও মানসিক বৃদ্ধি ঘটাতেঃ শিশুর দৈহিক ও মানসিক বৃদ্ধি ঘটাতে কালিজিরা খাওয়ানো উচিত। তবে দুই বছরের কম বয়সী বাচ্চাদের খাওয়ানো যাবে না দুই বছর বা তার বেশি বয়সী বাচ্চাদের খাওয়াতে হবে। এতে করে তাদের মস্তিষ্ক সুস্থ থাকবে ও স্মরণ শক্তি বৃদ্ধি পাবে।

এছাড়া আরো অনেক সমস্যার সমাধানে কালিজিরার তেল ও কালিজিরা খাওয়া উচিত ছোট বড় সবারই উচিত। অনিয়মিত মাসিক, আমাশয় রোগ ও পাইলস রোগের ক্ষেত্রে কালিজিরা অনেক ভূমিকা পালন করে থাকে।

প্রতিদিন সকালে কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম

কালিজিরা শুধু সকালে নয় সারাদিনের যেকোনো সময় খাওয়া যেতে পারে কালিজিরার মধ্যে রয়েছে একশটিও বেশি গুণ যা খেলে আমাদের শরীরের অনেক উপকার হবে ক্ষতি হবে না। বলা হয়ে থাকে মরণ ব্যতীত সকল রোগের মহা ঔষধ এই কালিজিরা। খাবারের তালিকায় প্রতিদিন কালিজিরার ভর্তা রাখা উচিত কালিজিরার ভর্তা খেলে শ্বাসকষ্ট ও হাঁপানি সমস্যা দূর হয়।যাদের ঠান্ডা সর্দি আছে তারা অল্প একটু কালিজিরা একটি পরিষ্কার কাপড়ের মধ্যে জোরে নিয়ে তার হাতের তালুতে

ঘষে একটু গরম করে কাছে ধরে নিঃশ্বাস নিলে অনেক আরাম পাবে। প্রথমে একটু ঝাঁঝালো মনে হতে পারে কিন্তু এতে অনেক আরাম পাওয়া যায় সর্দির জন্য। কালিজিরা গুঁড়ো করে তাতে দুধ মিশিয়ে খেলে পেট খারাপের সমস্যা দূর হয়। কালিজিরা তে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ফাইবার রয়েছে।কালিজিরা একটি এন্টিবায়োটিক বা এন্টিসেপটিক ঔষধ কারণ এতে অনেক ঔষধি গুন আছে। কালিজিরা আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

স্মরণ শক্তি বৃদ্ধি করতেও সাহায্য করে নিয়ন্ত্রণে ওজন কমাতে হার্টের সমস্যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে এছাড়াও আরো অনেক রোগে মহা ঔষধ হিসেবে এ কালিজিরা ব্যবহার করা হয়।প্রতিদিন সকালে এক কাপ দুধের সাথে কালিজিরা বা কালিজিরার তেল ব্যবহার করলে স্মরণ শক্তি বৃদ্ধি পায়। এছাড়াও কালিজিরা তুলসী পাতার রসের সাথে কাঁচা হলুদের সাথে পুদিনা পাতার সাথে মধুর সাথে খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়।

প্রতিদিন সকালে খালি পেটে কালোজিরা খেলে কি হয়

প্রতিদিন সকালে খালি পেটে যদি সামান্য পরিমাণ কালিজিরা খাওয়া হয় তাহলে আমরা এর অনেক উপকার পাবো খুব অল্পদিনের মধ্যেই। স্মরণশক্তি বৃদ্ধিতে বাচ্চার দৈহিক ও মানসিক বৃদ্ধিতে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে পেট খারাপের সমস্যা সমাধানে যাদের উচ্চ রক্তচাপ আছে তাদের সমস্যা সমাধান হাটের সমস্যা সমাধানে আমাশয় রোগ নিয়ন্ত্রণে সমস্ত শরীরের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধিতে।যাদের প্রস্রাবের সমস্যা আছে তা সমাধানে ইত্যাদি 

এ সকল সমস্যার সমাধানে কালিজিরা খাওয়া উচিত। এসব রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আমাদের প্রতিনিয়ত কালিজিরা খাওয়া উচিত। আমরা যদি প্রতিনিয়ত কালিজিরা খায় তাহলে এর সকল অসুখের হাত থেকে মুক্তি পাব অল্প দিনের মধ্যেই। কালিজিরাতে অনেক পুষ্টি গুন ও ঔষধি গুণ রয়েছে। বাচ্চাদের ও খাওয়ানো উচিত তবে দুই বছর বা তার বেশি বছর বয়সে বাচ্চাদের খাওয়ানো উচিত।

কালোজিরার ক্ষতিকর দিক

প্রতিদিন কালিজিরা খেলে যেমন এর উপকার হয় তেমনি এর কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে। সব কিছুই পরিমাণ মতো খাওয়া উচিত বেশি খেলে সমস্যা হবে। ত্বকের প্রদাহ, গর্ভাবস্থায় বেশি খাওয়া উচিত নয় এতে অনেক সমস্যা হতে পারে, বমি বমি ভাব কোষ্ঠকাঠিন্য কারো আবার বেশি ঘুম হতে পারে এছাড়া আরো কিছু সমস্যা হতে পারে। এগুলো আলোচনা করা হলো

গর্ভ অবস্থায়ঃ গর্ভবতী মায়েদের গর্ভকালীন সময়ে কালিজিরা না খাওয়াই ভালো কারণ এতে জরায়ুর সংকোচন বন্ধ করে দেয়।

ত্বকের প্রদাহঃ বেশি পরিমাণে কালিজিরা খেলে কারো কারো ত্বকের প্রদাহ হয় তাকে ফুসকুড়ি বের হয়। ত্বকে এলার্জিজনিত সমস্যা হতে পারে।

রক্তপাতের সমস্যাঃ কালোজিরা রক্ত জমাট বাঁধতে সমস্যা করে এতে করে রক্ত জমাট বাধা ধীর গতিতে হয় এবং রক্তক্ষরণ হয়। রক্তে শর্করার পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে।

এছাড়াও কালোজিরা বেশি পরিমাণে খেলে বুক জ্বালা করে পাকস্থলীর সংকোচন সমস্যা হতে পারে কালোজিরার গুড়া ও কালোজিরার তেল তিন মাসের বেশি ব্যবহার করা নিরাপদ নয়।

কালোজিরার তেল কাদের খাওয়া উচিত নয়

ছোট বাচ্চাদের কালোজিরার তেল খাওয়া উচিত নয় অর্থাৎ যাদের দুই বছরের কম বয়স তাদের খাওয়া উচিত না তবে শরীরে তেল মালিশ করা যেতে পারে। এতে করে বাচ্চাদের গায়ের ব্যথা ঠান্ডা সর্দি জ্বর কাশি ভালো হতে পারে। শরীরে বেশি মালিশ করলে শরীরের চুলকানি এলার্জিজনিত সমস্যা হতে পারে। প্রাপ্তবয়স্ক ও দুই বছরের বেশি বয়সী বাচ্চাদের কালিজিরার তেল খাওয়া ও ব্যবহার করা যাবে এতে কোন বাধা নিষেধ নেই।

লেখকের মন্তব্য

এখানে আমি কালিজিরার তেল ও প্রতিদিন সকালে কালিজিরা খাওয়ার উপকারিতা তার কথা এবং কালিজিরা চিবিয়ে খেলে তার কি উপকার পাওয়া যায় কতটুকু খেতে হবে ইত্যাদি অনেক বিষয় নিয়ে বর্ণনা করেছি। এই পোস্টটি যদি আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনারা আপনাদের বন্ধু আত্মীয়-স্বজন ও পরিচিতদের সাথে শেয়ার করবেন। যাতে এই পোস্টটি পড়ে তারা উপকৃত হয় ভালো লাগলে কমেন্ট করে জানাবেন।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url