কাঁচা না শুকনো আদা, কোনটা খেলে শরীর থাকবে রোগমুক্ত
কাঁচা না শুকনো আদা কোনটা খেলে শরীর থাকবে রোগ মুক্ত এবং পুরুষদের জন্য আদার উপকারিতা এর কথা এই বিষয়ের ওপর আপনারা হয়তো অনেক তথ্য খোঁজাখুঁজি করেছেন কিন্তু সঠিক তথ্য খুঁজে পাননি আমার এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি এই বিষয়ে অনেক আলোচনা করেছি। আপনাদের সমস্যার সমাধান পেতে পারেন আমার এই পোষ্টের মাধ্যমে তাই দয়া করে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
এখানে আমি কাঁচা ও শুকনো আদার উপকারিতার কথা এবং পুরুষদের জন্য আদার উপকারিতা এই সকল বিষয়ে আলোচনা করেছি কখন খেতে হবে খালি পেটে খেলে কি উপকার পাওয়া যাবে ইত্যাদি আরো অনেক বিষয়ে আলোচনা করেছি আদার অনেক ঔষধি গুন রয়েছে এছাড়া আরও কয়েকটি বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে এ সকল তথ্য জানার জন্য আমার এই পোস্টটি অনুরোধ করছি শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
ভূমিকা
আদা একটি মূল জাতীয় উদ্ভিদ। এর অনেক ভেষজ গুণ ও পুষ্টিগুণ রয়েছে। আদাতে রয়েছে ভিটামিন সি এ বি আইরন খনিজ পদার্থ জিংক সোডিয়াম পটাশিয়াম ম্যাঙ্গানিজ আঁশ জাতীয় পদার্থ ইত্যাদি রাসায়নিকপদার্থ রয়েছে। প্রতিদিন আদা খাওয়ার উপকারিতা অনেক এটা খেলে আমাদের শরীর ভালো থাকে এর অনেক ঔষধি গুন আছে আদা যেমন মসলা হিসেবে ব্যবহার করা হয় তেমনি খাদ্যশিল্পে পানি ও তৈরিতে আচার সুগন্ধি তৈরিতে ব্যবহার করা হয়।
আরও পড়ুনঃআমিষের চাহিদা মেটাতে মাছের ভুমিকা বিস্তারিত জানুন
এর উপকারিতা অনেক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় সর্দি কাশি ঠান্ডা দূর করে ক্যান্সার দূর করে চুলের যত্নে ভূমিকা রাখে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে চর্বি কমাতে ইত্যাদি আরো নানা রোগের সমস্যার সমাধান আছে এই আদাতে প্রতিদিন আদা খেলে কি উপকার পাওয়া যাবে তাও আলোচনা করা হয়েছে এই লেখাটির মাধ্যমে। প্রতিদিন আদা দিয়ে চা করে খেলে অনেক উপকারিতা পাওয়া যায়। এছাড়াও আদার অনেক বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে এখানে।
প্রতিদিন আদা খাওয়ার উপকারিতা
আদাতে অনেক পুষ্টিগুণ রয়েছে বলা হয় আদাতে প্রায় ৪০০ এরও বেশি পুষ্টি উপাদান রয়েছে। প্রতিদিন আদা খেলে অনেক উপকারিতা পাওয়া যায়। আদা এক একটি মসলা জাতীয় কিন্তু একে মসলা হিসেবে খাওয়া হয় আবার ঔষধ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। অনেকে চায়ের সাথে আদা মিশিয়ে চা তৈরি করে পান করে আদা চা খেলে ঠান্ডা কাশি গলা ব্যথায় আরাম পাওয়া যায়। প্রতিদিন আদা খাওয়া উচিত এর উপকারিতা বর্ণনা করা হলো।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়ঃ আদতে থাকা জিনজেরল দেহের ইনফেকেশন প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। ঠান্ডা লাগলে শ্বাস নালীর যে সমস্যা হয় তা আদা দূর করতে সাহায্য করে। আদা ফুসফুস লিভার ঠান্ডা জনিত লক্ষণ ইত্যাদি অসুখের প্রতিরোধ করে ক্ষমতা বাড়ায়।
সর্দি-কাশি দূর করতেঃ কাশি হলে তুলসীপাতা ও মধুর সঙ্গে আদা চিবিয়ে রস খেলে অনেক আরাম পাওয়া যায় এবং কফ করতে শুরু করে কিছুদিন এভাবে আদা খেলে কাশি দূর হয়ে যায়। আদা শরীর গরম রাখতে সাহায্য করে তাই জ্বর সর্দি হলে আদা খেলে শরীর গরম থাকে।
চুলের যত্নে আদার ভূমিকাঃ চুলের যত্নে আদার অনেক ভূমিকা রয়েছে, চুল পড়া খুশকি চুল ওঠা চুল ভাঙ্গা ইত্যাদি সমস্যা সমাধান করতে সাহায্য করে এই আদা অনেকে আবার আধার হেয়ার প্যাক বানিয়ে ব্যবহার করে এতে চুলের দূর হয় রুক্ষতা সৌন্দর্য ফিরে আসে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণেঃ যাদের ডায়াবেটিস আছে তারা যদি নিয়মিত আদা খায় তাহলে তাদের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমবে আর রক্তে ট্রাই গ্লিসারাইড এর পরিমাণ কমবে দ্রুত ব্লাড প্রেসার কমবে। তাই ডায়াবেটিস রোগীকে প্রতিদিন কম করে দুই গ্রাম আদা খাওয়া উচিত।
ক্যান্সারের ঝুকি কমাতেঃ আদাতে বিদ্যমান জিনজেরল ক্যান্সার কোষ কে প্রতিহত করে। খাদ্যনালীর ক্যান্সার প্রতি হত করার জন্য এই জিনজেরল অনেক ভূমিকা পালন করে থাকে এছাড়া পাকস্থলীর ক্ষতকে সারিয়ে তুলতে আদার অনেক ভূমিকা রয়েছে জিনজেরল শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে।
পাকস্থলীর সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করেঃ আদা পাকস্থলী ও খাদ্যনালের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে সাহায্য করে। যাদের বাচ্চা পেটে থাকে তারা অনেক সময় বমি করে তারা যদি এক টুকরো আদা মুখে নিয়ে চিবিয়ে খায় তাহলে এই বমি ভাবটা দূর হয়ে যাবে। বদহজম দূর করতে সাহায্য করে আদা । আদা গ্যাস্টিকের ঔষধ হিসেবেও কাজ করে।
ব্যথা নাশক হিসেবেঃ আদাতে প্রদাহ রোধি গুন আছে। এই গুন থাকার কারণে জয়েন্ট ড্যামেজ এর কারণে শরীরে যে ব্যথা হয় তা উপশম করে আদা। মাসিকের সময় মেয়েদের তলপেটে অনেক ব্যথা অনুভূত হয় এ ব্যথা উপশম করে আদা ।
আদার ব্যবহৃত অংশ
আদা একটি সপুষ্পক বহু বর্ষজীবী উদ্ভিদ অর্থাৎ মূল জাতীয় উদ্ভিদ। আদার মূল কাণ্ড শেকর ইত্যাদি ব্যবহার করা যায় । আদার মূল বা রাইজোম মসলা হিসেবে ব্যবহার করা হয় আদার শিকড় থেকে যে রস পাওয়া যায় তা বিভিন্ন রেসিপিতে ব্যবহার করা হয়। এছাড়া আদা দিয়ে চা তৈরি করা হয়। এটা বিভিন্ন ঔষধ তৈরিতে ব্যবহার করা হয়। আদা গাছ দুই থেকে তিন ফুট লম্বা হয় আদা ঝাঁঝালো ও এর রং ফিকে হলুদ হয় ।
মুখের রুচি বাড়াতে ও বদহজম দূর করতে আদা শুকিয়ে ব্যবহার করা হয়। আদা খাদ্যশিল্পে পানিও তৈরিতে আচার ঔষধ ইত্যাদি তৈরিতে ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও অনেক গুণাগুণ রয়েছে আদার সর্দি-কাশি আমাশয় ওজন কমাতে ঠাণ্ডা জনিত সমস্যা দূর করতে ইত্যাদি আরো অনেক সমস্যা দূর করতে আদা ব্যবহার করা হয় তাই আদা আমাদের অনেক উপকারী একটা মশলা হোক বা উদ্ভিদই হোক।
পুরুষদের জন্য আদার উপকারিতা
বর্তমানে নারীদের পাশাপাশি পুরুষদের ও বন্ধ্যাত্বের সমস্যা হচ্ছে এর কারণ হচ্ছে অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া ধূমপান মদ্যপান করা দীর্ঘ সময় ধরে রাত জাগা অনিয়ন্ত্রিত জীবন যাপন পোশাক পরিধানের সমস্যা ইত্যাদি কারণে বন্ধাতে সমস্যা দিন দিন বাড়ছে। আফ্রিকা এশিয়া ও দক্ষিণ আমেরিকাতে এ সমস্যা আরও বেশি ৪৬ বছর ধরে তিন মহাদেশের পুরুষদের। প্রতিদিন নিয়মিত আদা খেলে পুরুষ ও মহিলাদের শুক্রানুর সংখ্যা বাড়ে।
প্রায় ৫০ শতাংশ শুক্রাণুর সংখ্যা কমে গেছে এই সমস্যা সমাধানে আদার অনেক ভূমিকা রয়েছে। আদাতে রয়েছে অনেক রাসায়নিক উপাদান ও পুষ্টি উপাদান এন্টি অক্সিডেন্ট যা পুরুষদের জন্য সমস্যা সমাধান করতে পারে । শুক্রাণুর সংখ্যা বাড়াতে ভূমিকা রাখে এই আদা অতিরিক্ত মেদ কমাতেও পারে। আদা কে আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহার করা উচিত। এর অনেক গুণ আছে যা আমাদের কোন ক্ষতি করবে না বরং উপকার করে।
যারা যৌন সমস্যায় ভুগছেন তাদের আদা খাওয়া উচিত কারণ এটা শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি করে এবং শুক্রানুর সংখ্যা বৃদ্ধি করতে পারে। আদা পুরুষদের শরীরে ফার্টিলিটি বৃদ্ধি করে শুক্রানো উৎপাদন বাড়াতে স্বয়ং ভূমিকা পালন করে । আদার মধ্যে যেসব পুষ্টি গুন রয়েছে তা আমাদের শরীরের পক্ষে অত্যন্ত উপকারী একটা মহা ঔষধ।পুরুষের পাশাপাশি নারীদের ও প্রতিদিন আদা খাওয়া উচিত এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য।
কাঁচা না শুকনো আদা, কোনটা খেলে শরীর থাকবে রোগমুক্ত
শুকনো আদা কোনটা খেলে শরীর থাকবে রোগ মুক্ত এই বিষয়ে গবেষণা থেকে জানা যায় যে কাঁচা আদার চেয়ে শুকনো আদা খাওয়ায় বেশি উপকারী। আদাতে রয়েছে পুষ্টি উপাদান ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের বিভিন্ন রোগের ঔষধ হিসেবে কাজ করে। আমাদের সবার বাড়িতে আদা থাকলে সেটাকে আমরা ভালোভাবে ব্যবহার করে এর গুণগুলোকে কাজে লাগাব। রান্নার কাজে মসলা হিসেবে বিভিন্ন ঔষধ তৈরিতে ব্যবহার করা হয়। কাঁচা কিংবা শুকনো দুই রকম আদা খেলে উপকার পাওয়া যায়।
- আদা বমি বমি ভাব দূর করে এবং পেট ফাঁপার সমস্যা ও দূর করে।
- আদা মস্তিষ্কের ডোপামিন হরমোনের ক্ষরণ বৃদ্ধি করে ফলে মেজাজ ভালো থাকে।
- গ্যাস এসিডিটি ইত্যাদি দূর হয় আদা খেলে।
- এন্টিঅক্সিডেন্ট যা ইমিউনিটি বাড়াতে সাহায্য করে।
- মাথা ব্যথা কমে আদা খেলে।
- শরীরের অতিরিক্ত মেদ বা চর্বি কমাতে সাহায্য করে আদা।
- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ও হার্টের যকৃতের কিডনি ক্যান্সারের সমস্যা দূর করে আদা।
- নারী-পুরুষের যৌন সমস্যা দূর করে আদা এ ছাড়া আরও অনেক সমস্যার মহা ঔষধি হিসেবে আদা ব্যবহার করা হয়।
সকালে খালি পেটে আদা খাওয়ার উপকারিতা
পেটের জন্য উপকারীঃ হজম শক্তি বাড়ানোর জন্য প্রতিদিন সকালে খালি পেটে আদা পানি খাওয়া উচিত। বদহজম পেট ফাঁপা পেট খোলা বমি বমি ভাব বমি হওয়া হৃদপিণ্ডকে সুস্থ রাখা ইত্যাদি আরও অনেক সমস্যার মুক্তি দিয়ে থাকে এই আদা এটাতে অনেক প্রাকৃতিক গুণ রয়েছে যা আমাদের জন্য অনেক উপকারী।
ওজন কমাতেঃ সকালে খালি পেটে আদা পানি খেলে শরীরের বিপাকক্রিয়া বাড়ে ।যদি শরীরে বিপাকক্রিয়া ঠিক থাকে তাহলে শরীরে সারাদিন কাজ করার ক্ষমতা বাড়ে ও শরীর থেকে অতিরিক্ত চর্বি ঝরতে থাকে ঘামের মাধ্যমে আর এভাবে শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমতে থাকে ও শরীর ফিট থাকে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণেঃ ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ রাখে ও শর্করা বৃদ্ধি রোধ করে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে আদা দিয়ে পানি পান করলে।
ত্বকের যত্নেঃ আমাদের ত্বকে জমে থাকা ময়লা ও টক্সিন দূর করতে সাহায্য করে এই আদা আমরা যদি প্রতিদিন খালি পেটে আধা পানি খায় তাহলে এ সমস্যা দূর হবে তবে উজ্জ্বলতা ফিরে আসবে শরীর ভালো থাকবে এবং ত্বকে কোন প্রকার ফুসকুড়ি ও ব্রণ বের হবে না।
প্রদাহের বিরুদ্ধেঃ প্রদাহের বিরুদ্ধে লড়াই করে এই আদা। আদাতে থাকে এন্টি অক্সিডেন্ট যা রোগ জীবাণু ব্যাকটেরিয়া ভাইরাস ইত্যাদির বিরুদ্ধে কাজ করে আমাদের শরীরে প্রদাহের সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়।
আদাতের রয়েছে ভিটামিন সি এর এ ক্যালসিয়াম ম্যাগনেসিয়াম ড্রিঙ্ক আইরন জিংক ম্যাঙ্গানিজ সোডিয়াম ইত্যাদি প্রায় সকল ধরনের পুষ্টি উপাদান। এটা রান্নার স্বাদ বাড়ায় এবং বিভিন্ন রোগের মহা ঔষধ হিসেবে আদাকে ব্যবহার করা হয় তাই আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখার জন্য আদা খাওয়া উচিত নিয়মিত।
কাঁচা আদা খাওয়ার অপকারিতা
আমাদের কোন কিছু পরিমাণ এর চেয়ে অতিরিক্ত বেশি খাওয়া উচিত না এর থেকে অনেক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বা সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে । আমাদের সবকিছুই পরিমান মত বা নিয়ম করে খাওয়া উচিত তা না হলে আমাদের শরীরের পক্ষে সেটা ভালো হবে না। আদা খেলে যেমনি উপকারিতা পাওয়া যায় সেমনি বেশি খেলে আবার এর কিছু অপকারিতা আছে আদা খাওয়ার কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বা অপকারিতা গুলো হল
রক্তক্ষরণের ঝুঁকিঃ অতিরিক্ত বেশি পরিমাণ আদা খেলে রক্তক্ষরণের ঝুঁকি বাড়ে কারণ আদতে থাকে এন্ট্রিপ্লেটলেট গুণ। রক্তক্ষরণের ঝুঁকি বাড়ায় লবঙ্গ ও রসুন কে যদি আমরা আদার সাথে খায় তাহলে। তাই আমাদের পরিমাণ মতো আদা খাওয়া উচিত।
ডায়রিয়ার ঝুঁকিঃ অনিয়ম করে খাবার খেলে বা অতিরিক্ত বেশি পরিমাণে আদা খেলে হতে পারে ডায়রিয়া। রান্নার সময়ও অতিরিক্ত আদা ব্যবহার করা উচিত নয়।
হৃদ যন্ত্রের সমস্যাঃ হৃদ যন্ত্রের গতি বেড়ে যায় অতিরিক্ত পরিমাণে আদা খেলে এছাড়া দৃষ্টি শক্তি ঝাপসা দেখা অনিদ্রা রক্তচাপ এর উঠানামা করার ফলে হৃদ রোগ হওয়া ইত্যাদি নানা সমস্যা হতে পারে যন্ত্রের সমস্যা সমাধান করার জন্য পরিমাণ মতো আদা খাওয়া উচিত।
গর্ভ অবস্থায়ঃ গর্ভা অবস্থায় আদা খাওয়া উচিত নয় কারণ এ সময় বেশি পরিমাণে আদা খেলে বাচ্চা প্রিম্যাচিউর হতে পারে। এটা শরীরে উদ্দীপনা সৃষ্টি করার কারণ।
এলার্জিজনিত সমস্যাঃ শরীরে এলার্জিজনিত সমস্যা আছে তাদের আদা বেশি পরিমাণে খাওয়া উচিত নয় কারণ বেশি পরিমাণে খেলে শরীরে চুলকানি শরীরও মুখ ফুলে যেতে পারে ।
মাইগ্রেনের সমস্যাঃ বেশি পরিমাণে আদা খেলে মাইগ্রেনের সমস্যা হতে পারে ডায়রিয়া পেট ব্যথা ও হতে পারে। যারা ডাইবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য ওষুধ খান তাদের ও আদা বেশি পরিমাণে খাওয়া উচিত নয়।
লেখক এর মন্তব্য
আমার এই পোস্টটিতে কাঁচা ও শুকনো আদার উপকারিতা অপকারিতা কোনটা খেলে শরীর থাকবে রোগ মুক্ত ইত্যাদি এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আমার এই পোস্টটি যদি আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনারা সবাই পরিচিত বন্ধুদের ও আত্মীয়দের মাঝে শেয়ার করে দিবেন কমেন্ট করে জানাবেন। যাতে করে এটা পড়ে সবাই উপকৃত হয়।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url